আলমডাঙ্গা উপজেলার ফরিদপুর গ্রামে দেড় কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণকাজে নিম্নমানের ইটের খোয়া ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে।
গতকাল রবিবার সরেজমিন ঘুরে নিম্নমানের ইট ভাঙা কাজে শ্রমিকদের ব্যস্ততার ছবি উঠেছে এসেছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ থাকলেও মানহীন ইট অপসারণের ব্যবস্থা নিচ্ছে না স্থানীয় প্রকৌশলী বিভাগ এলজিইডি।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, অত্যন্ত নিম্নমানের ইট ঠুনকো আঘাতেই গুরো হয়ে যাচ্ছে। দেড় কোটি টাকার সড়কে নিম্নমানের ইট ব্যবহারের ক্ষুদ্ধ এলাকাবাসী। সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার ইট থেকে শুরু করে নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে দায়সারাভাবে কাজ শুরু করলে এলাকাবাসী বাধা দেয়। তবে ঠিকাদার আপত্তি উপেক্ষা করলে এলাকাবাসী সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানান।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, রাস্তায় যেসব ইট ব্যবহার করা হচ্ছে তা নিম্নমানের। এতে রাস্তা টেকসই নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। সেই সঙ্গে সরকারের কোটি টাকা ব্যয়ে গ্রামের মানুষের দুঃখ দুর্দশা লাঘব করে সোনার বাংলা বিনির্মাণের উদ্দেশ্যে বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
এবিষয়ে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার মেসার্স মন্ডল ফিড কর্ণার মোতালেব হোসেনের সাথে মোবাইল ফোনে একাধিকবার ফোন দিলে তিনি রিসিভ করেনি।
আলমডাঙ্গা উপজেলা প্রকৌশলী এলজিইডি তাহিদ আহম্মেদ জানান, অভিযোগ পেয়েছি, সরেজমিনে পরিদর্শন করে অভিযোগের সত্যতা পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যদি সত্যতা পাই তাহলে মানহীন ইট অপসারণ করে কাজ করা হবে।