গাংনীর গাড়াবাড়ীয়া ভৈরব নদী বেয়ে চলাচল করে ৪ গ্রামের মানুষ জন। যাতায়াতের একমাত্র অবলম্বন ছিলো সাঁকো সেটাও আজ ভারি বর্ষনের ফলে তলিয়ে গেছে পানিতে।
স্থানীয় জনগনরা জানান, নদীর ওপারে অনেক কৃষের আবাদি জমি রয়েছে কিন্তু পানির কারণে সাকো ডুবে যাওয়ায় এখন যেতে পারছেন না । হিতিম পাড়া গ্রামের মানুষের দৈনন্দিন বাজার হাট গুলো হতো এপারে থেকে পারছেন আসতে। এছাড়াও স্কুল ছাত্র ছাত্রীদের ও যাতায়াতের জন্য এছাড়া কোন পথ ছিলো না। যাতায়াতের একমাত্র অবলম্বন পানিতে তলিয়ে যাওয়াতে সাধারন জনগন কৃষক,স্কুল ছাত্র ছাত্রীদের মুখে দুর্বিসহের ছাপ।
এ বিষয়ে নইল উদ্দীনের সাথে কথা বলেল তিনি জানান, বাড়ি বাড়ি যেয়ে বাশ উত্তোলন করে মানুষ যাতায়াতের উপযোগী করে তোলা হয়েছিল। কিন্তু এখন সেটাও ডুবন্ত। নেতা বর্গরা অনেক জন প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ব্রিজ হবে বলে কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন সমাধান আসেনি। ব্রিজ মানে আমাতের কাছে এখন সপ্ন মনে হয়।
এ বিষয়ে কাথুলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ মিজানুর রহমান রানা জানান, আমি নির্বাচিত হওয়ার পর সংসদ সদস্য মকবুল হোসেন কে বিষয়টি জানানো হয়েছিল তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তারপর বর্তমানে আমাদের এম পি মহোদয় সাহিদুজ্জামান খোকন ভাইয়ের সাথেও কথা বলেছি তিনিও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং ব্রিজ নির্মান কাজের জন্য মাপ যোগ করতেও এসেছিলেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত হয় নাই। জনগনের এই তুর্ভোগ উত্তরন করতে এই ব্রিজ হওয়াটা খুব জরুরি।
এ বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও স্কুল শিক্ষক রেজাউর রহমান জানান জনগনের এখন প্রানের দাবি এই ব্রিজ। তবে এব্রিজ নির্মান না হলে ৪ গ্রামের রোগজনের যাতায়াত যেমন হবে না পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে আমার স্কুলের শিক্ষার্থী সহ আরো কৃষক।