আলমডাঙ্গায় প্রস্তাবিত ২০ শয্যা হাসপাতাল নির্মাণ উপলক্ষে ক্রয় পূর্বক নির্ধারিত জমি পরিদর্শন করলেন এমপি ছেলুন। শুক্রবার বিকেল ৪ টার দিকে ২০ বেডের হাসপাতাল নির্মাণ ও জমিক্রয়কৃত আহবায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দের মাধ্যমে ৩ টি প্রস্তাবিত জমি পরিদর্শন করেন। জমি সমূহ হলো-বন্ডবিল রেলগেট সংলগ্ন, উত্তরা তেলপাম্পের নিকট নার্সারি ও হাউসপুর ধানের ক্ষেত।
২০ বেডের হাসপাতাল হাউসপুর নাকি বন্ডবিলে নির্মাণ করা হবে এ নিয়ে ধোঁয়াশা কাটছে না এলাকাবাসীর। ৭ ইউনিয়নবাসী চিকিৎসা সেবা থেকে আবারো কি বঞ্চিত হবে এমনটাই দাবি করেন প্রবীন ব্যাক্তিরা।
শুক্রবার বিকেলে জমি পরিদর্শন শেষে আলমডাঙ্গার বণিক সমিতির হল রুমে এক আলোচনা সভায় উপস্থিত হয় জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও ১ আসনের এমপি সোলায়মান হক জোয়াদ্দার ছেলুন। অনুষ্ঠানে বণিক সমিতির সভাপতি আরেফিন মিয়া মিলনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি ছেলুন বলেন, আমি আলমডাঙ্গায় হাসপাতাল নির্মাণ করবো। দ্রুত জমি কেনার জন্য অর্থ সংগ্রহ করুন। এ অঞ্চলে হাসপাতাল নির্মাণকে কেন্দ্র করে কেউ ঠেলাঠেলি না করে সাধারণ মানুষের চিন্তা করতে হবে। যে অঞ্চলের মানুষ চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত সে অঞ্চলেই জায়গা খুঁজতে হবে।
জমি যত দ্রুত ক্রয় করা যাবে তত দ্রুত হাসপাতালের নির্মাণ কাজ শুরু করা হবে। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন আলমডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র হাসান কাদির গনু, আলমডাঙ্গা বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও ২০ বেডের হাসপাতাল বাস্তবায়ন পরিষদের যুগ্নআহবায়ক কামাল হোসেন, বনিক সমিতির সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব রফিক মিয়া, সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব শমসের মল্লিক, আলহাজ্ব লিয়াকত আলী লিপু মোল্লা, আলাউদ্দিন মিয়া, শেখ আবু জাফর, বণিক সমিতির সাবেক সম্পাদক রবিউল হক, আলহাজ্ব আহম্মদ আলী, মও: আব্দুল কাদের, প্রধান শিক্ষক রবিউল ইসলাম খান, সরকারী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ গোলাম সরোয়ার, ভাটা মালিক আলহাজ্ব ঠান্ডু রহমান, আমিনুল ইসলাম, আলহাজ্ব গোলাম রহমান সিঞ্জুল, মোহাম্মদ আলী, সাবেক চেয়ার আজিবার রহমান, আবু মুসা, ডা: একরামুল হক, হাবিবুল করিম চঞ্চল, মাফফুজুর রহমান মোল্লা, জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা, ইকবাল হোসেন প্রমূখ।