শুধু দেশের উন্নয়ন ও মানুষের কথা ভাবলে হবেনা। দেশের সাথে নিজের পরিবারের আপনজনদের কথাও ভাবতে হবে। সময় দিতে হবে পরিবারের প্রত্যেকটি সদস্যের সাথে। তাহলেই পরিবারের প্রতিটি সদস্যের মাঝে গড়ে উঠবে এক সুনিবিড় বন্ধন।
এই অ্যান্ড্রয়েডের যুগে পরিবারের সবাইকে নিয়ে ঘুরতে হবে। উপভোগ করতে হবে ভালবাসার অনাবিল সুখটাকে। স্বামী স্ত্রী ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে গড়ে তুলতে হবে আস্থার বন্ধন।
গাংনী উপজেলা প্রেসক্লাবের আয়োজনে বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মেহেরপুর-২ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ সাহিদুজ্জামান খোকন।
“এসো মিলি ইকো পার্কের শীতল ছায়ায়, শরৎ আকাশের সাদা মেঘের ভেলায়’ ম্লোগানে দিনভর আনন্দ আর হৈ হুল্লড়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে গাংনী উপজেলা প্রেস ক্লাবের আয়োজনের এই বার্ষিক বনভোজনে।
গাংনীর ভাটপাডা ডিসি ইকোপার্কে আয়োজিত বার্ষিক বনভোজনে এবার সাংবাদিক এবং তাদের পরিবারের সকলেই দিনব্যাপি এ আনন্দ আয়োজনে অংশ নেন।
বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক, মেহেরপুরের বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক সংগঠক সিরাজুল ইসলাম, বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক কর্মি ও সংগীত শিল্পী আজিজুল হক রানু, গাংনী উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি আশিকুজ্জামান সবুজ প্রমুখ।
গাংনী উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি আমিরুল ইসলাম অল্ডাম, সাধারণ সম্পাদক এম এন পাভেল, সহসভাপতি সাহাজুল ইসলাম সাজু, নির্বাহী সদস্য জুলফিকার আলী কানন, হারুন অর রশিদ রবি, আবুল কাশেম অনুরাগী, সাংগাঠনিক সম্পাদক লিটন মাহমুদসহ প্রেসক্লাবের সদস্যবৃন্দ।
বার্ষিক বনভোজনে বিভিন্ন খেলার ইভেন্টে অংশ নেন আমিরুল ইসলামের পত্নি মোমেনা খাতুন ময়না, জুলফিকার আলী কাননের পত্নি সুফিয়া কানন, আবুল কাশেম পত্নি উম্মে তানিয়া নীনা, হারুন অর রশিদ পত্নি ফারহানা ইয়াসমীন, বদরুজ্জামান পত্নি মিনারা খাতুন ও রাসেল পত্নি বিলকিস আরা।
বিভিন্ন ইভেন্টে বিজয়ীদের হাতে পুরুস্কার তুলে দেন বনভোজনের প্রধান অতিথি এমপি মোহাম্মদ সাহিদুজ্জামান খোকন, গাংনী থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সিরাজুল ইসলাম।