“বাংলাদেশের ষাট ভাগ সিমেন্টের চাহিদা মেটাবে বসুন্ধরা গ্রুপ”- এসকে জাহিদ

মেহেরপুর জেলা শহরে দেশের সর্ববৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের বসুন্ধরা সিমেন্ট ও কিং ব্র্যান্ড সিমেন্টের শুভ হালখাতা ১৪৩১ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (৪ জুন) দুপুরে বসুন্ধরা সিমেন্ট ও কিং ব্র্যান্ড সিমেন্টের পরিবেশক জি. এন এন্টারপ্রাইজ ও মেসার্স আসিফ এন্টারপ্রাইজ এর স্বত্ত্বাধিকারী মো: গোলাম শহীদ (শাহেদ) ও মো: গোলাম মোর্শেদ (চন্দন) এর নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে শুভ হালখাতা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।

শুভ হালখাতা আয়োজন উপলক্ষ আয়োজিত সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মেসার্স জিএন এন্টারপ্রাইজের স্বতাধিকারী মোঃ গোলাম শহিদ(শাহেদ)।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, বসুন্ধরা গ্রুপের সিমেন্ট সেক্টরের ডিএমডি এস কে জাহিদ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে, বসুন্ধরা গ্রুপের ডিএমডি এসকে জাহিদ বলেন, দেশের সর্ববৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের কোনো পণ্যের মানের দিক থেকে কখনো কম্প্রোমাইজ করেনা। এই গ্রুপের চেয়ারম্যান যেটা ধরেন সেটাতেই সোনা ফলে। তিনি বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের প্রোডাকশন প্লান আরো উন্নত করা হচ্ছে। আগামীতে বসুন্ধরা সিমেন্ট ও কিং ব্র্যান্ড সিমেন্ট বাংলাদেশের চাহিদার শতকরা ষাট ভাগ মেটাবে। দেশের সব সিমেন্ট কোম্পানী বন্ধ হলেও আগামী ১০০ বছরে বসুন্ধরার সিমেন্ট উৎপাদন বন্ধ হবেনা। ব্যবসায়ীদের বসুন্ধরা গ্রুপের সাথে ব্যবসা আরও সস্প্রসারণ করার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, আগামীতে বসুন্ধরা গ্রুপ রড ফ্যাক্টরি স্থাপন করবে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সিএসও শাহ জামাল সিকদার, সাউথ বেঙ্গলের ডিজিএম শাহাদাত হোসাইন, জোনাল হেড জাফরুল ইসলাম, ডিভিশনাল ম্যানেজার মুশফিকুর রহমান, এরিয়া ম্যানেজার মাসুদ সালাউদ্দিন।

হালখাতা উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মেসার্স জিএন এন্টারপ্রাইজের স্বতাধিকারী মোঃ গোলাম শহীদ(শাহেদ) ও মেসার্স আসিফ এন্টারপ্রাইজের পরিবেশক মোঃ গোলাম মোরশেদ (চন্দন) বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন কোম্পানীর স্থানীয় রিটেইলার বৃন্দ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বৃন্দ এবং স্থানীয় ঠিকাদার বৃন্দ। উক্ত অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা সিমেন্ট ও কিং ব্র্যান্ড সিমেন্ট এর গুণগত মান এবং ধারাবাহিক ঐতিহ্য সহ বাংলাদেশের উন্নয়নশীল প্রকল্পে বসুন্ধরা সিমেন্ট ও কিং ব্যান্ড সিমেন্ট এর অবদান তুলে ধরা হয় ।

উক্ত অনুষ্ঠানে রিটেইলার বৃন্দদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এর আগে মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করা হয়।