মেহেরপুর সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও মুক্তিযুদ্ধের গবেষক আব্দুল্লাহ আল আমিন ধুমকেতু বলেন, এক জনমে কত কাজ করা যায় সেটা সাংবাদিক তোযাম্মেল আজম করে দেখিয়েছেন। সাহিত্য চর্চার জন্য প্রিন্ট পত্রিকা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তোযাম্মেল আজম সেই সময়ে প্রিন্ট পত্রিকা প্রকাশ করে সেটিও দেখিয়েছেন। ৯০ দশকে সৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে তোযাম্মেল আজম তার লেখনি দিয়ে বিরাট সাড়া ফেলেছিলেন। কোন অপশক্তির কাছে মাথা নত করেননি তিনি। কোন প্রাপ্তির প্রত্যাশা নিয়ে নয়, কাজ করেছেন নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌছাতে। বসুন্ধরা মিডিয়া কর্তৃক এ্যাওয়ার্ড পাওয়ায় মেহেরপুরের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক তোযাম্মেল আজমকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
আজ শনিবার সকাল ১০টায় মেহেরপুর জেলা প্রেস ক্লাব কর্তৃক সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
মেহেরপুর জেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব চান্দুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, গাংনী উপজেলা সমবায় অফিসার মাহাবুবুল হক মন্টু, মেহেরপুর প্রতিদিনের সম্পাদক ইয়াদুল মোমিন, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস) এর জেলা প্রতিনিধি দিলরুবা ইয়াসমিন, সাংবাদিক আবু নাসের চৌধুরী, আমিরুল ইসলাম অল্ডাম, হারুন অর রশিদ রবি, আকতারুজ্জামান।
সংবর্ধিত সাংবাদিক তোযাম্মেল আজম বলেন, এই প্রাপ্তি শুধু আমার একার নয়, এই প্রাপ্তি মেহেরপুর জেলাবাসীর। তিনি মেহেরপুরের সাংবাদিকসহ বসুন্ধরা মিডিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
উল্লেখ্য, বসুন্ধরা মিডিয়া গ্রুপ, সারা বাংলাদেশের ৬১ জন জৈষ্ঠ সাংবাদিককে সম্প্রতি সংবর্ধিত করেন। মেহেরপুরের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক তোযাম্মেল আজম এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে মেহেরপুর জেলা থেকে নির্বাচিত হন। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে জেলা প্রেস ক্লাবের সকল সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।