মেহেরপুর বড় বাজারে মেহেরপুর বীজ ভান্ডারের মালিক মোঃ রাসেল আহমেদ পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হয়ে অভিযোগ করে।
আজ রবিবার সকালে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে রাসেল আহমেদ বলেন গতকাল ৮:৩০ মিনিটের সময় কাজের জন্য বামন পাড়া মোড়ে গেছিলাম ওখানে ৩টা মোটরসাইকেল করে ৬ জন লোক এসে আমার পাশে দাঁড়ালো আমি যার জন্য অপেক্ষা করছিলাম ওমনি এলোপাতাড়ি মার শুরু করলো কিছু লোকজন এগিয়ে আসার কারণে ছুরি দিয়ে হাতে আঘাত করে চলে যায় এবং গ্রামের লোকজন মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে।
এইগুলোর জন্য দায়ী হলো কয়দিন ধরে আমার নও চাচা যে চাচা আমাকে মেরেছিল কিছুদিন আগে নও চাচা ক’দিন আগে বলছিল যে যত খরচ হয় হোক ওকে মার্ডার করতে হবে। নও চাচার দ্বিতীয় বউ মনজুরার মেয়ে সেফি সেও ভয়-ভীতি দেখাচ্ছে কদিন ধরে। এর সাথে জয়নাল জড়িত থাকতে পারে জয়নালও ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। আমার ভগ্নিপতি মামুন জড়িত আছে সেও ভয়-ভীতি দেখাচ্ছে। কিছুদিন আগে সবার নামে মার্ডার কেস করেছি। তারপর আমার ছোট মামা সেও ভয়-ভীতি দেখাচ্ছে। রাত এগারোটা বারোটার সময় বাসার পিছনে আসছে সবাই এসে ইট মারছে। রাস্তাঘাটে ভয়-ভীতি দেখাচ্ছে যখন তখন ভয়-ভীতি দেখাচ্ছে। কালকে সুরি পেটে মারতে গেছিল তখন হাত দিয়ে ঠেকিয়েছি পেটে না লেগে হাতে লেগেছে
আমি কি এর বিচার পাব না তারা অন্যায়ের উপর অন্যায় করছে। আমি মার্ডার কেস করেছি কালকে ছেলেরা বলছিল মার্ডার কেস তুলতে হবে এবং যত ধরনের কেস আছে সব তুলতে হবে এই বলে কালকে আমাকে মারধর করেছে এবং ছুরি দিয়ে আঘাত করেছে। আমাকে কি বাঁচতে দেবে না আমি প্রশাসনের কাছে সহ সকলের কাছে অনুরোধ করছি আমি যেন সুষ্ঠু বিচার পাই।
মার্ডার কেস তোলা বলছিল বলেই আমাকে মারধর করেছে তবে ৬ জনের মধ্যে আমি একজনকে একটু চিনতে পেরেছি তার বাসা যত সম্ভব বেড় পাড়ায় মুখ দেখলে আমি চিনতে পারবো তবে কার ছেলে কে আমি অত চিনি না।