আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে মেহেরপুর-২ (গাংনী) আসন থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃত্বস্থানীয় ব্যাক্তিরা ভিন্ন ভিন্ন পন্থায় চালিয়ে যাচ্ছেন জনসমর্থনের চেষ্টা । ইতোমধ্যে বিভিন্ন দল থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশীর জনসমাবেশ করে জানান দিয়ে শুরু করেছেন নির্বাচনী প্রস্তুতি।
স্থানীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে মেহেরপুর-২(গাংনী )আসনের নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে নতুন চমক থাকতে পারে বলে তৃণমুল নেতাকর্মীদের মধ্যে শুরু হয়েছে গুঞ্জন। ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশীরা সরকারের সাফল্য তুলে ধরে মিটিং, মিছিল,গণজমায়েত,উঠান বৈঠকের মাধ্যমে দির্ঘদিনের সাফল্যের বিষয়টি সাধারণ মানুষের মধ্যে জানান দিয়ে নিজের অবস্থান শক্ত করার চেষ্টা করছেন। এতে গাংনী উপজেলা আওয়ামীলীগের মধ্যে গ্রুপিং রাজনীতির শুরু হয়েছে। তৃণমুল নেতাকর্মীরা কোন নেতার কাছে যাবেন এ নিয়েও পড়েছেন দ্বিধাদন্দে। তবে দলীয় স্বার্থে সকলেও ডাকেই নিজ কৌশলে উপস্থিতি দেখানোর চেষ্টা করছেন।
অন্য দিকে বিএনপি ,জামায়াতে ইসলামী,জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের লোকজনও বসে নেই। তারাও তাদের নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন তাদের নিজস্ব কৌশলে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মেহেরপুর-২(গাংনী) আসনে জনসর্থন থাক আর না থাক বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ থেকে ডজন খানেক নেতাকর্মীরা মনোয়ন চাইবেন বলে স্ব-স্ব সুত্রে জানা গেছে। অন্যান্য বারের তুলনায় এবার জনগনের সাথে সম্পৃক্ত ও উন্নয়ন দেখে সঠিক নেতা নির্বাচন করেবন আওয়ামীলীগের ভোটাররা। নেতাদের আদর্শ ও বৈশিষ্ট নিয়ে পাড়া মহল্লা ও চায়ের দোকানে বসে গল্পে গল্পে চলছে চুলচেরা বিশ্লেসন। সাধারণ মানুষ যার কাছে মুল্যায়িত হবে তাকেই বেছে নেবেন সাধারণ মানুষ।
সুত্র জানায়, বর্তমান সংসদ সদস্য ও গাংনী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ সাহিদুজ্জামান খোকন আবারও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন চাইবেন। তিনি নির্বাচনে জয়লাভ করে গানী উপজেলায় বিভিন্ন উনয়নমুলক কার্যক্রম করে জনমনে অনেকটাই প্রসংশিত । স্কুল,কলেজ,মসজিদ মাদ্রাসা,রাস্তাসহ বিভিন্ন স্থানে বর্তমান সংসদ সদস্যের অবদানকে মানুষ মনে রাখবেন বলে দাবী করে আবারও নৌকার পক্ষে মনোনয়ন পেলে নৌকার বিজয় নিশ্চিত মনে করছেন। বর্তমান সংসদ সদস্য সাহিদুজ্জামান খোকন তার নির্বাচনী এলাকায় কৃষকদের জীবন রক্ষায় ‘‘শেখ হাসিনা কৃষক ছাউনি’’ করে আলোচিত হয়েছেন। তিনিও বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে সরকারের সাফল্য ও উন্নয়ন তুলে ধরে মিটিং সমাবেশ অব্যাহত রেখেছেন। চেষ্টা করছেন গ্রাম গঞ্জের তৃণমুল নেতাকর্মীদের সাথে রেখে আগামী নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন পাওয়ার প্রত্যাশা করছেন।
জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও গাংনী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এমএ খালেক তার নেতা কর্মীদের সাথে নিয়ে নির্বাচনী এলাকা পরিদর্শন করছেন। দ্বিতীয় বারের মত জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে মেহেরপুররর আওয়ামীলীগকে সুসংগঠিত করেছেন। বিভিন্ন গ্রামে ও পাড়া মহল্লায় গণমাবেশ করছেন। তিনিও এবার নির্বাচনে আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন চাইবেন।
গাংনীর দুই বারের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন আবারও নৌকার পক্ষে মনোনয়ন চাইবেন। তিনি দির্ঘদিন থেকে আওয়ামী লীগ রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করে দুই বার সংসদ সদস্য হিসেবে গাংনীর মানুষের সেবা করার সুযোগ পেয়েছিলেন। এক বার তিনি নৌকার বিরদ্ধে ভোট করে নির্বাচিত হন। এবারও তিনি মনোনয়ন চাইবেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ থেকে। মকবুল হোসেন গাংনীর মানুষের কাছে প্রবীণ নেতা হিসেবে পরিচিত। কয়েকদিন আগেও তিনি ১৫ আগষ্টের একটি যুবলীগের একটি আলোচনা সভায় সব চেয়ে বেশি লোকসমাগম হওয়ায় আবারও তিনি আলোচনায়। স্বতন্ত্র নির্বাচন করায় তিনি আওয়ামীলীগ থেকে ছিটকে গেছেন নাকি আওয়ামীলীগ তাকে মুল্যায়ন করবেন এনিয় শুরু হয়েছে নানা গুঞ্জন।
গাংনী উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মোখলেছুর রহমান মুকুল। তিনি গাংনীর আওয়ামীলীগ রাজনীতিতে নতুন দলীয় পদ পেয়ে উপজেলা আওয়ামীলীগকে নতুন করে সুসংগঠিত করার চেষ্টা করছেন। সুবিধাবঞ্চিত আওয়ামীলীগ কর্মিদের সাথ নিয়ে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন॥ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় ঘোষিত সকল প্রোগাম করছেন । রাজনীতিতে নতুন পদ পেলেও স্বল্প সময়ে আলোচনায় এসছেন গাংনী উপজেলা আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে। তিনিও গ্রামে গ্রামে নৌকার পক্ষে ভাট চাইছেন। আসন্ন জাতীয় সংসদ নিবার্চনে তিনি আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন চাইবেন বলে নিশ্চিত করেছেন॥ তার কাজ কর্মে অনেকের কাছেই বিশ্বস্ত হতে শুরু করেছেন বলেও দাবী করেন তিনি। মনোনয়ন পেলে গাংনী আসনে বিপুল ভোটে নৌকার বিজয় হবে বলে তার সমিকরণ।
গাংনী পৌরসভার একাধিক বার নির্বাচিত মেয়র আহমেদ আলী আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ গহন করবেন বলে জানিয়েছেন। বিএনপি জোট সরকারের অমলে তিনি মামলা হামলার শিকার হয়েছিলেন। আওয়ামীলীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আহমেদ আলীকে নৌকার মনোনয়ন দিলে তিনি মেয়র নির্বাচিত হন। জনপ্রিয়তায় তিনি একাধিকবার মেয়র নির্বাচিত হওয়ায় তিনি এবার মেহেরপুর-২(গাংনী) আসনে সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন চাইবেন।
ডাক্তার এসএম নাজমুল হক সাগর। তিনি বর্তমানে মেহেরপুর জেলা আওয়ামীলীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক। রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি গণপরিষদ সদস্য ও একাত্তর পরবর্তী সময়রের এমপি নুরুল হকের জ্যেষ্ঠ্য পুত্র। তিনিও আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ গহন করার জন্য নেতাকর্মীদের উজ্জীবীত করার লক্ষ্যে সভা -সমাবশ করছেন। পিতার উত্তরসূরি হিসেবে আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন চাইবেন।
মেহেরপুর জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক ওয়াসিম সাজ্জাদ লিখন। তিনিও ছাত্র জীবন থেকে পারিবারিক ভাবেই আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে সক্রিয়। তিনি মেহেরপুর সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি। সরকারের সাফল্য উন্নয়নের গান রচনা করে মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন চাইবেন তিনিও। কৃষলীগের নেতা হিসেবে তিনি জেলার বিভিন্ন প্রান্তে কেটি গাছের চারা রোপনের কাজ অব্যাহত রেখেছেন।তিনি মেহেরপুর জেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য মরহুম সরোয়ার হোসেনের ছেলে।
গাংনী উপজেলা যুব লীগের সভাপতি মোশারফ হোসেন। তিনিও এবার সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন চাইবেন। গাংনী উপজেলা যুবলীগকে সুসংগঠিত করে মিভিন্ন মিটিং মিছিলে অংশ গ্রহন অব্যাহত রেখে জনগনের সাথে সমর্থন চাইছন।
মেহেরপুর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সম্পাদিকা মোছাঃ নুরজাহান বেগম। অন্যান্য বারের মত এবারও তিনি বাংলাদেশ ্আওয়ামী লীগ থেকে মেহেরপুর-২ (গাংনী) আসনে মনোনয়ন চাইবেন। নুরজাহার বেগম সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম বজলুর রহমান বিশ্বাসের স্ত্রী বজলুর রহমান বিশ্বাস ১৯৭৬ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। সাহারবাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর ২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকা কালীণ সময়ে সন্ত্রাসীরা তাকে গুলি করে নির্মম ভাবে হত্যা করে। বজলুর রহমান বিশ্বাসের মৃত্যুর পর দু’ ছেলে নিয়ে তিনিও প্রাণের ভয়ে আতংকিত ছিলেন দির্ঘদিন। নুরজাহার বেগমের বড় ছেলে মশিউর রহমান নৌকার মনোনিত ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করছেন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন প্রাপ্তির প্রত্যাশা করছেন নুরজাহান বেগম ।
এ্যাডভোকেট রাশেদুল হকজুয়েল। তিনি বর্তমানে গাংনী উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান। তিনিও বিভিন্ন ভঅবে লোকজনের মাঝে সভাসমাবেশ করে জনসমর্থন চাইছেন। জনসমর্থনে তিনি পৃথক পৃথক ভাবে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন কর্মসুচী পালনের মাধ্যমে নেতাকর্মীদের সাথে সু-সম্পর্ক গাড় করার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। তিনিও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন চাইবেন। দলীয় পদে না থাকলেও বর্তমান সরকার তরুন নেতৃত্বের দিকে মুল্যায়ন করবেন বলে প্রত্যাশা করেন তিনি।
গাংনীর কাজিপুর কলেজের সহকারি অধ্যাপক ও মেহেরপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির পরিচালক মোঃ রিয়াজ উদ্দীন,দলীয় কোন পদে না থাকলেও তিনি ছাত্র জীবন থেকে আওয়ামী লীগকে সমর্থন করে আসছেন। তিনিও মনোনয়নের জন্য আবেদন করবেন।
একই সাখে গাংনী সরকারি ডিগ্রী কলেজের সাবেক ছাত্র লীগের সভাপতি নুরুল ইসলাম রিন্টু চাইবেন বাংলাদেশ আওয়মীলীগ থেকে মনোনয়ন। তিনিও গাংনীর বিভিন্ন গ্রামে সরকারের উন্নয়ন তুলে ধরে নৌকার পক্ষে ভোট চাইছেন।
অপরদিকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) থেকে তিন জন প্রার্থী মেহেরপুর -২ (গাংনী) আসনে মনোনয়ন চাইবেন বলে জানা গেছে। সাবেক সংসদ সদস্য মোঃ আমজাদ হোসেন বর্তমানে মেহেরপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। শারীরীক অসুস্থতার কারনে বর্তমান প্রেক্ষাপটে তিনি কিছুটা জন-বিচ্ছিন্ন। উপজেলা পর্যায়ে কোন মিটিং মিছিলে তার অংশগ্রহন চোখে পড়েনা বলে বিএনপি সমর্থকারিদের।
সে কারনে যে সকল নেতাকর্মীরা বর্তমান সরকারের সময় পর্যন্ত মামলা,হামলা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তাদের মুল্যায়ন চাইবেন বিএনপির সাধারণ ভোটার থেকে শুরু করে তৃণমুল নেতাকর্মীরা। মামলা হামলার মধ্যে থেকেও গাংনী উপজেলা বিএনপিকে সুসংগঠিত করে রেখেছেন এমন নেতাদের মুল্যায়ন চাইছেন বিএনপি মনা মানুষ।
অপর মনোনয়ন প্রত্যাশী জাভেদ মাসুদ মিল্টন। তিনি মেহেরপুর জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। গাংনী উপজেলা বিএনপিকে সুসংগঠিত করে বিভিন্ন সময় মিটিং মিছিল,পদযাত্রা ও সরকারি বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় অংশ গ্রহন করেছেন তিনি। মেহেরপুর-২ গাংনী আসনে ধানের ,শীষে মনোনয়ন চাইবেন জাভেদ মাসুদ মিল্টন। তবে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে তিনি কিছুই করবেন না বলে জানিয়েছেন।
উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবলু। তিনিও এবার দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী। ক্ষমতাশীন দলের করা মামলায় জর্জরিত আসাদুজ্জামান বাবলু। গাংনী উপজেলা বিএনপিকে গুছিয়ে রাখতে তার অবদান ও ভুমিকা রয়েছে যথেষ্ট। মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের কাছে অনেক জনপ্রিয়। তিনিও দলীয় বিএনপি দলীয় মনোনয়ন চাইবেন। মনোনয়ন পেলে গাংনী আসন বিএনপি জয়লাভ করবে বলেও তিনি তার মতামত ব্যক্ত করেছেন। তবে, তলে তলে দলকে চাঙ্গা রাখতে আসাদুজ্জমান বাবলু’র ভ’মিকা অস্বীকার করার মত নয়।
অন্যদিকে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর মেহেরপুর জেলা শাখার সুরা সদস্য মোঃ নাজমুল হুদা মেহেরপুর -২ (গাংনী) আসনের জন্য মনোয়ন চাইবেন বলে জানিয়েছে। ইতোমধ্যে তিনি জনসমর্থন চাইতে বিভিন্ন এলাকায় পোষ্টার লিফলেটের মাধ্যমে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। দলীয় মনোনয়ন পেলে মেহেরপুর-২(গাংনী) আসন থেকে একক প্রার্থী হিসেবে নাজমুল হুদার নাম শোনা যাচ্ছে। দলীয় মনোনয়ন পেলে এবং সুষ্ঠ্য নির্বাচন হলে গাংনী আসনটি জামায়াত ইসলামী বিপুল ভোটের মাধ্যমে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবেন বলে তিনি আশা ব্যক্ত করেছেন।
এদিকে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন এনডিএম থেকে মেহেরপুর-২(গাংনী) আসনে তরুন পজন্মের প্রার্থী মোঃ জাবেদুর রহমান জনির নাম একক প্রার্থী হিসেবে ঘোষনা করেছে দলটি। গাংনী উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা হিসেবে গাংনীর মানুষৈর প্রত্যাশা পুরুনে কাজ করতে চান জাবেদুর রহমান জনি। তিনিও আগামী দ্বাদশ জাতয় সংসদ নির্বাচনে এনডিএম থেকে মনোনয় পেলে ভোট যুদ্ধে শরিক হবেন। তবে সাধারণ মানুষের আপদ বিপদে পাশে থেকে সাধারণ মানুষের সেবা করার সুযোগ চান তিনি।