জন্ম সনদে বয়স বাড়িয়ে আলমডাঙ্গার হাঁটুভাঙ্গা গ্রামের ৯ম শ্রেণিতে পড়ুয়া সুমিকে বাল্যবিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
নিকাহ রেজিস্ট্রার না হওয়া সত্ত্বেও হাটবোয়ালিয়া জামে মসজিদের মোয়াজ্জিন মহাবুল ইসলামের বিরুদ্ধে এ বিয়ে পড়ানোর অভিযোগ উঠেছে।
জানা গেছে, আলমডাঙ্গা উপজেলার ভাংবাড়িয়া ইউনিয়নের হাটুভাঙ্গা গ্রামের শহিদুল ইসলামের মেয়ে ছাফিয়া আক্তার সুমির বিয়ে দেওয়া হয়েছে গত ১ ডিসেম্বর পার্শ্ববর্তি কুয়াতলা গ্রামের মৃত আব্দুস সালামের ছেলের সাথে।
অভিযোগ উঠেছে হাটবোয়ালিয়া মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণীর ছাত্রী সুমির জন্ম সনদে বয়স বাড়িয়ে ওই বিয়ে দেওয়া হয়েছে।
মাধ্যমিক বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ছাফিয়া আক্তার সুমির বয়স বিদ্যালয়ে রক্ষিত রেকর্ডে ১৫ বছর ৫ মাস। অন্যদিকে, জন্মসনদে সুমির বয়স দেখানো হয়েছে প্রায় ১৯ বছর ৮ মাস ২২ দিন।
এ জন্ম সনদে সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যান কাউসার আহমেদ বাবলু স্বাক্ষর করেছেন এ বছর ২৫ নভেম্বর।
এলাকাসূত্রে জানা যায়, ভাংবাড়িয়া ইউনিয়নের নিকাহ রেজিস্ট্রার মোহাব্বত আলী।
কিন্তু হাটবোয়ালিয়া জামে মসজিদের মোয়াজ্জিন মহাবুল ইসলাম ছামিয়া আক্তার সুমির বাল্যবিয়ে পড়িয়েছেন।
-আলমডাঙ্গা প্রতিনিধি