আলমডাঙ্গা উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্টিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে উপজেলা পরিষদ হলরুমে এই সভা অনুষ্টিত হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার রনি আলম নুরের সভাপতিত্বে অনুষ্টানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আয়ুব হোসেন।
তিনি বলেন,যে কোন সময়ের চেয়ে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভাল। করোনা পরিস্থিতিও মোটামুটি স্বাভাবিক হয়েছে। সকলকে স্বাস্থ বিধি মেনে মাস্ক ব্যবহারের আহবান জানাচ্ছি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ও শিশু দিবস পালন করতে হবে।
তার স্বপ্ন বাস্তবায়নে তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে ক্ষুধা মুক্ত, দারিদ্রমুক্ত দেশ হিসেবে পরিচিত করিয়েছে। কোন মানুষ গৃহহীন থাকবে না, মাদক কে আমরা বয়কট করেছি, বাল্যবিবাহ বন্ধ করতে হবে।
বর্তমানে আলমডাঙ্গায় আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের যে কোন সময়ের চেয়ে ভাল আছে, বিশেষ করে বর্তমান ওসি সাহেব আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভাল রাখতে স্বর্বাত্বক চেষ্টা করছে।
সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান এ্যাডঃ সালমুন আহম্মেদ ডন,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী মারজাহান নিতু, উপজেলা স্বাস্থ্য প,প,কর্মকর্তা ডাঃ হাদী জিয়াউদ্দিন আহম্মদ, কৃষি অফিসার হোসেন শহীদ সহরোয়ার্দি,থানা অফিসার ইনচার্জের পক্ষে সেকেন্ড অফিসার সঞ্জিত কুমার, সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন। সমাজ সেবা অফিসারের উপস্থাপনায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা প্রানী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুল্লাহিল কাফি,শিক্ষা অফিসার আব্দুল বারি,উপজেলা শিক্ষা অফিসার শামসুজ্জোহা, বিআর ডিবি কর্মকর্তা সায়লা সারমিন।
আরও বক্তব্য রাখেন, ইউপি চেয়ারম্যান তরিকুল ইসলাম, মৎস কর্মকর্তা ফাতেমা কামরুন নাহার আঁখি, ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ,ইউপি চেয়ারমান তাফসির আহম্মেদ লাল,মখলেসুর রহমান সিলন, উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুর রশিদ, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা দেওয়ান জাহাঙ্গির, সমাজ সেবা কর্মকর্তা নাজমুল হক, তথ্য কর্মকর্তা স্নিগ্ধা দাস, ভিডিপি কর্মকর্তা আজিজুল হাকিম খাদ্য কর্মকর্তা আব্দুল হামিদ, ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুল হক মিকা, নজরুল ইসলাম, প্রেসক্লাবের, সম্পাদক হামিদুল ইসলাম, আবাসিক প্রকৌশলী হাবিবুর রহমান, প্রকল্প কর্মকর্তা এনামুল হক, সরকারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক রবিউল ইসলাম,বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনিরুজ্জামান, প্রমুখ।
সভায় থানার অফিসার ইনচার্জ সহ ব্যক্তিগন বলেন আলমডাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা আগের চেয়ে ভাল। ১৭ মার্চ থেকে স্বাধীনতার সুবর্ন জয়ন্তি মেলা হবে, আমরা সকলের সহযোগীতা কামনা করছি।