বিএনপি-জামাত চক্রের দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র, নৈরাজ্য ও অপতৎপরতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল ও ছাত্র সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ শনিবার দুপুর ২ টার দিকে বিক্ষোভ মিছিল ও ছাত্র সমাবেশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য দিলীপকুমার আগরওয়ালা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেন, সরকার দেশে ব্যাপক উন্নয়ন করেছে। শুধু উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি এ চুয়াডাঙ্গায়। আজ কর্ণফুলী নদীতে ট্যানেলের উদ্বোধন হয়েছে। পদ্মা সেতু সহ বিভিন্ন মেগাপ্রকল্পের কাজ শেষ পর্যায়ে ও চলমান রয়েছে। শুধু উদ্বোধনের অপেক্ষায়। বিএনপি মনে করছেন এদেশ তাদের বাপে। আজ সমাবেশ করছেন। আর কত সমাবেশ করবেন। কত মানুষকে দুঃখ দুর্দশা দিবেন।
তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্পৃষ্ট ভাবে বলে দিয়েছেন,আমি প্রতিক দিতে পারি কিন্তু জিতে এনে দিতে পারবো না। ভোট অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। এই দলের অধীনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে সকল দলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
ছাত্রসমাজের উদ্দেশ্যে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেন, ছাত্র সমাজকে মাদক মুক্ত ও সন্ত্রাস মুক্ত আলমডাঙ্গা-চুয়াডাঙ্গা গড়ে তুলতে হবে। আমার ইচ্ছা, প্রতিটি ইউনিয়ন খেলার সুন্দর একটি মাঠ থাকবে, একটি করে মিনি স্টেডিয়াম থাকবে। এছাড়া প্রতিটি কলেজে কিংবা স্কুলে যোগ্য ব্যক্তি সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন। আমার চেয়ারের প্রতি কোন লোভ নাই। আমি আপনাদের দিতে এসেছি, নিতে আসি নাই।
এসময় উপস্থিত ছিলেন আলমডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্নসাধারণ সম্পাদক কাজী রবিউল ইসলাম, জেলা যুবলীগের সদস্য তপন কুমার বিশ্বাস, ডাউকি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি দিপু মাস্টার, বেলগাছি ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি রেজাউল ইসলাম, হারদি ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম, ডাউকি ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্নআহবায়ক রবিউল ইসলাম, নাহিদ হাসান, ছাত্রলীগ নেতা নাজমুল হাসান, তন্ময়, সাজিদ, রকি আহমেদ মমিন, নাসিম, সাগর, বাপ্পি, আলিফ। এছাড়া বিক্ষোভ মিছিল ও ছাত্র সমাবেশে জেলা ও আলমডাঙ্গা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলো।