আগামী ২১ নভেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিতব্য আালমডাঙ্গা বণিক সমিতি নির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করেছে প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিরাজুল ইসলাম। এ সময় নির্বাচনে বিভিন্ন পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বীতায় তিনজনের মধ্যে আজিম উদ্দিন প্রতীক পেয়েছেন চাকা, আরেফিন মিয়া মিলন পেয়েছেন ছাতা ও সাবেক সভাপতি মকবুল হোসেন পেয়েছেন দোয়াত কলম। সহ-সভাপতি পদে একেএম এনামুল কবীর প্রতীক পেয়েছেন চশমা, কামরুজ্জামান হীরা প্রতীক পেয়েছেন মাছ ও তাইজাল হক তাজু পেয়েছেন দেওয়াল ঘড়ি।
সাধারণ সম্পাদক পদেও প্রতিদ্বন্দ্বীতায় তিনজনের মধ্যে কামাল হোসেন প্রতীক পেয়েছেন আনারস, আব্দুল্লাহ আল মামুন পেয়েছেন কুঁড়েঘর ও আমিনুল হক বিশ্বাস ঘেটু পেয়েছেন বাইসাইকেল। সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে আমিরুল ইসলাম প্রিন্স পেয়েছেন হাঁস, রফিকুল আলম পেয়েছেন গোলাপফুল ও শরিফুল ইসলাম পেয়েছেন বাঘ প্রতীক।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে জনি মিয়া বরাদ্দ পেয়েছেন চেয়ার ও আব্দুল লতিফ পেয়েছেন মই প্রতীক। কোষাধ্যক্ষ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রেজাউল ইসলাম পেয়েছেন হাতি ও সাবেক কোষাধ্যক্ষ আলাউদ্দিন পেয়েছেন মোরগ প্রতীক। ক্রীড়া সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আব্দুল মজিদ পেয়েছেন ফুটবল ও একই পদে বাবলুর রহমান পেয়েছেন আম প্রতীক।
অপরদিকে, ধর্ম বিষয়ক পদে হাফেজ মোতালেব হোসেন ও দপ্তর সম্পাদক পদে আইয়ুবুর রহমানের বিপক্ষে কোন প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী না থাকায় তাদের দুইজনকেই নির্বাচিত ঘোষনা করা হয়েছে।
এছাড়া নির্বাচনে ১২ জন প্রার্থী সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। এদের মধ্যে জসিম উদ্দিন পেয়েছেন হাতপাখা, জাহাঙ্গীর আলম পেয়েছেন সিলিং ফ্যান, আব্দুল ওহাব বাবলু পেয়েছেন কাপপিরিচ, ফজলুর রহমান পেয়েছেন মোমবাতি, মীর মতিয়ার রহমান পেয়েছেন হারিকেন, রেজাউল হক তোতা পেয়েছেন ঘোড়া, সিরাজুল ইসলাম পেয়েছেন ষাঁড়, জয়নাল আবেদীন (ক্যাপ) পেয়েছেন হরিণ, মনিরউদ্দিন পেয়েছেন টেবিল, শফিউল হাসান মিলন পেয়েছেন মিনার, শেখ সাদি শিশির পেয়েছেন বালতি ও শ্রী বাপ্পী সাহা পেয়েছেন কবুতর প্রতীক।