ঝিনাইদহ সদর উপজেলার নলডাঙ্গা ইউনিয়নের মেধাবী চাত্রী তানিয়া কিডনী রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। গত ৩ মাস ধরে কিডনী রোগে আক্রান্ত হয়ে নিজ বাড়িতে অবস্থান করছে। সে নলডাঙ্গা গ্রামের স্কুল পাড়ার বাসিন্দা মহিউদ্দীন মহির মেয়ে।
গোল্ডেন জিপিএ ৫ পাওয়া এই ছাত্রী কেসি কলেজের ম্যাথের শেষ বর্ষের ছাত্রী। হঠাৎ করেই কিডনী রোগে আক্রান্ত হয়ে নিজ বাড়িতে অবস্থান করছে। বাবা-মায়ের সাধ্যের মধ্যে চিকিৎসা চললেও উন্নত চিকিৎসার জন্য সপ্তাহে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ব্যয়ভার পরিবারের পক্ষে সংকুলান করা কিছুতেই সম্ভব হচ্ছে না।
কাঁচা মালের ব্যবসার উপর চলে ৬ জনের সংসার। দিন আনা দিন খাওয়া মানুষ মহি। অভাবী সংসারে মেয়ে তানিয়া কিডনী রোগে আক্রান্ত হয়ে বিছানায় ছটফক করছে। কিডনী ডায়ালেসিস ও প্রতিস্থাপন করার পরামর্শ দিয়েছে ডাক্তাররা।মেধাবী মেয়ের বিনা চিকিৎসায় ছটফট যন্ত্রনা বাবা-মা কিছুতেই সইতে পারছে না।
তাই প্রতিবেশীদের মাঝে ও শোকের ছায়া দেখা গেছে। সাধ্যের মধ্যে সবটুকু করলেও চিকিৎসার সংকুলান করা সম্ভব হচ্ছে না। চোখের জল তাদের একমাত্র সম্বল হয়ে দাড়িয়েছে।
তানিয়ার পরিবার মনে করেন,সমাজের বৃত্তশালী ব্যক্তিবর্গ,আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধব ও রাষ্ট্র এগিয়ে এলে আমার মেয়েকে বাঁচানো সম্ভব।