মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার জুগীন্দা গ্রামের মৃত সামছদ্দীনের ছেলে মকলেচু রহমান, বিগত ১০বছর যাবত নিজের জমিতে লাগানো ৫০টি খেজুর গাছ কাটে রস ও গুড় বিক্রয় করে। প্রতিদিন ১০-১২ কেজি গুড় হয়। প্রতি কেজি ১৪০টাকা দরে বিক্রয় করে।
বাংলা কার্তিক মাসে শীতের আমেজ পড়লেই গাছে কাটার প্রস্ততি শুরু করেন। অগ্রহায়ণ মাস থেকে শুরু করে চৈত্র মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত খেজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহ করেন।
গাংনী বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায় বর্তমান খেজুর গাছের পরিমাণ দিন দিন কমে যাচ্ছে ,গাচ্ছিদের সংখ্যাও কমে আসছে দিন দিন অনেক গাছি বলেন, সরকারী সাম্যন্য সাহায্য সহযোগিতা পেলেও খেজুরের গুড় তৈরীতে আগ্রহী হবেন অনেক, দেশের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানি সম্ভব হবে বাইরের দেশেও। জীবন-জীবিকা নির্বাহ করে থাকে।
প্রতিদিন রস জালিয়ে গুড়করে বিক্রয় মেহেরপুর জেলার বিভিন্ন গ্রামের বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষেরা মকলেচুরের কাছে থেকে গুড় সংগ্রহ করে থাকে।
ডা: আবু তাহের সিদ্দিক জানান, আমি প্রতি বছর আমার পরিবারের জন্য মকলেচুরে কাছে থেকে খেজুর গুড় নিয়ে থাকি সবচেয়ে বড় কথা তার কাছে নির্ভেজাল গুড় পাওয়া যায়।
গাংনী সরকারী ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ মনিরুল ইসলাম জানান বর্তমান সময়ে সস্পৃর্ণ নির্ভেজাল গুড় পাওয়া প্রায় অসম্ভব। তার পরেও মকলেচুরের কাছে নির্ভেজাল গুড় পাওয়া যায়।