দ্রব্যমুল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতেএবং জেলায় উৎপদিত সবজির দাম ক্রেতাদের নাগালের সীমায় রাখতে বাজার মনিটরিং করেছে গাংনী উপজেলার চেয়ারম্যান এমএ খালেক। আজ শনিবার দুপুরে গাংনী বাজারের মাছ,মাংস ও সবজি বাজার পরিদর্শন করেন। তিনি বিভিন্ন সবজির মুল্য ক্রেতাদের সহনীয় পর্যায়ে রাখার জন্য ব্যাবসায়ীদের সাথে কথা বলেন। জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এমএখালেক বলেন, ঢাকার সবজি বাজার অনুযায়ী গাংনীতে মুল্য নির্ধারন করা যাবেনা। কারন জেলায় উৎপাদিত সবজি পরিবহন খরচ ছাড়াই বাজারে আনতে পারছেন ব্যাবসায়ীরা। চাষিদের কাছ থেকে কম দামে কিনে বাজারে আসলেই তার দাম হয়ে যাচ্ছে দ্বিগুন। আজ শনিবার সবজি বাজারের ব্যাবসায়ীরা ক্রেতাদের সাথে মনগড়া দাম হাকছেন এমন অভিযোগে তিনি বাজার পরিদর্শনে যান। এসময় ফুলকপি ৮০ টাকা,পাতা কপি-৫০ টাকা,সীম ১০০ টাকা,বেগুন-৫০ থেকে ৬০ টাকা-আলু ৩০ টাকা, মুলা-৪০ টাকায় বিক্রি করেন ব্যাবসায়ীরা। যা ক্রেতাদের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। এমএ খালেক ব্যাবসায়ীদের সাথে কথা বলে সবজির দাম অরো কম নেয়ার জন্য নির্দেশ দেন। এর ব্যাত্যয় ঘটলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জরিমানা করার হুশিয়ারি দেন। তবে ব্যবসায়ীরা ইজারাদারদের বিরুদ্ধে অতিরিক্তমুল্যে খাজনা নেয়ার অভিযোগ করেন। ব্যবসায়রা বলেন, আমাদের সাথে ইজারাদাররা মনগড়া খাজনা নিয়ে থঅকেন। সরকারি খাজনার মুল্য আমাদের জানায় না। সরকারি মুল্য তালিকা কত তা জানানোর দাবী করেন তারা।