গাংনীর সাহারবাটি ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত নারী সদস্য আসমা খাতুনের উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।
হামলাকারী আক্তার হোসেন সাহারবাটি ইউনিয়নের ভোমরদহ গ্রামের আইওল ফকিরের ছেলে ও ৩ নং ওয়ার্ডে ভোমরদহ গ্রামের সাধারণ সদস্য (মেম্বর) সাবান আলীর ভাইস্তে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে সাহারবাটি ইউনিয়ন পরিষদের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
আহত আসমা খাতুন বর্তমান গাংনী উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সাহারবাটি ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশ শ্রী প্রভাস কুমার জানান, আজকে চাল বিতরণ ছিল। পবিত্র ঈদের ভিজিএফ’র চাল বিতরণ চলছিল।আক্তার হোসেনও ভিজিএফ’র চাল নিতে এসেছিলেন। চাল নিয়ে ফেরার পথে আসমা খাতুনকে পরিষদের সামনে হামলা শুরু করেন।আসমাকে অনাকাংখিতভাবে হামলা করে রক্তাক্ত করেছে সে। তার আত্মচিৎকারে আমরা ছুটে গেলে সে পালিয়ে যায়। পরে আসমা খাতুনকে উদ্ধার করে গাংনী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
সাহারবাটি ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের ভোমরদহ গ্রামের সদস্য ও হামলকারীর চাচা সাবান আলী মেম্বর বলেন, এখন সবাই আমাকে দোষ দিচ্ছেন। সে আমার ভাইস্তে হলেও আমি জানিনা কি কারণে মেম্বরের উপর হামলা করেছে সে। আমি জানি তার আইডি কার্ড নিয়ে চাল নিতে এসেছে। এর মধ্যে মেম্বরকে হামলা করেছে। আমি এই হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।