চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মাহফুজুর রহমান মঞ্জু ৬৩ ভোট বেশি পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। সোমবার সকাল জেলার ৪ টি ভোট কেন্দ্রে এ ভোট অনুষ্ঠিত হয়।
সোমবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মাহাফুজুর রহমান মুঞ্জ মোটরসাইকেল মার্কায় চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় ৫৬, জীবননগর উপজেলায় ৮৬, দামুড়হুদা উপজেলায় ৯০ ও আলমডাঙ্গা উপজেলায় ৯০ ভোটসহ মোট ৩১২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিন্বন্দী চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক আরিফিন আলম রঞ্জু ঘোটা প্রতিকে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় পেয়েছেন ৬১ ভোট। এ ছাড়া জীবননগর উপজেলায় পেয়েছেন ৩০, দামুড়হুদা উপজেলায় ২৮ ভোট ও আলমডাঙ্গা উপজেলায় ১৩০ সহ সর্বমোট ২৪৯ ভোট পেয়েছেন।
এদিকে চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদ নির্বাচনে ৪ নম্বর ওয়ার্ডে (জীবননগর উপজেলা) সদস্য পদে ৬৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন মোসাবুল ইসলাম লিটন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কবির আহম্মদ পেয়েছেন ৪০। এ ছাড়া সদস্য পদে মিতা খাতুন পেয়েছেন ১৪ ভোট।
সকাল ৯টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত ইভিএম-এ এই ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। জীবননগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মেজর আহাম্মেদ বলেন, সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। ৪ নম্বর ওয়ার্ডে সদস্য পদে ৬৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন মোসাবুল ইসলাম লিটন।
এদিকে ৩ নম্বর ওয়ার্ডে (দামুড়হুদা উপজেলা) সদস্য পদে ৫৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন সিরাজুল ইসলাম। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শফিউল কবির পেয়েছেন ৩৮ ভোট। এ ছাড়া সদস্য পদে লস্কর আলী পেয়েছেন ২৩ ভোট।
এদিকে সংরক্ষিত সদস্য পদে ৩ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৯৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন কহিনুর বেগম। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শিরিনা পারভিন পেয়েছেন ৮৬ ভোট।