চুয়াডাঙ্গায় সফল ভাবে করোনার জন্য গণটিকা কার্যক্রম শুরু হয়েছে। টিকা কেন্দ্র গুলোতে সাধারণ মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। একদিনে জেলার এক লাখ মানুষকে গণটিকার আওতায় আনা হবে।
শনিবার সকাল থেকে চুয়াডাঙ্গার ১৮৭টি কেন্দ্র সব বয়সের মানুষের টিকা প্রদান কার হয়েছে।
করোনার টিকা কার্যক্রমের কেন্দ্র গুলো পরিদর্শণ করেছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান, চুয়াডাঙ্গা সিভিল সার্জন ডাঃ সাজ্জাৎ হোসেন, চুয়াডাঙ্গা পৌর মেয়র জাহাঙ্গীর আলম মালিক খোকন, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুল হক, উপজেলা নির্বাহী অফিসার শামীম ভূইয়া, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ আওলিয়ার রহমান সহ স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তা কর্মচারীদের তত্তাবধানে টিকা প্রদান করছে স্বাস্থ্য কর্মি বৃন্দ।
ইউনিয়নের টিকা কেন্দ্রগুলোতে উপস্থিত থেকে স্বাস্থ্য কর্মিদের সহযোগিতা করছেন কেন্দ্রগুলোর ট্যাগ অফিসার সহ চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার আলুকদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী আবুল কালাম আজাদ,মোমিনপুরের আল মামুন রতন,পদ্মবিলার আলম হোসেন,শংকরচন্দ্রের আব্দুর রহমান,কুতুবপুরের আলী আহামেদ হাসানুজ্জামান মানিক,বেগমপুরের আলি হোসেন জোয়ার্দ্দার, গড়াইটুপির শফিকুর রহমান রাজু,তিতুদহের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান শুকুর আলি সহ ইউপি সদস্য বৃন্দ।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধের জন্য সরকার গণটিকা কার্যক্রম শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় চুয়াডাঙ্গার চারটি উপজেলায় গণটিকা শুরু হয়েছে। ছোট ছোট লাইনে দাড়িয়ে মানুষ টিকা নিচ্ছেন। কেন্দ্র গুলোতে তেমন একটা ভিড় নেই। একদিনে এক লাখ মানুষকে গণটিকা দেওয়া হবে। প্রথম ডোজ হিসাবে টিকা দেওয়া হচ্ছে সিনোভ্যাক্সের। জেলা শহর ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এলাকায় রয়েছে ৫২টি কেন্দ্র। সফল ভাবে টিকা নিতে পেরে আনন্দিত টিকা নিতে আসা সাধারণ মানুষ।