হঠাৎ করে গত মঙ্গলবার শেষ দিনে মনোনয়নপত্র কিনছেন চুয়াডাঙ্গা ২ আসন থেকে দীলীপ কুমার আগারওয়ালা। কিন্তু চুয়াডাঙ্গা ২ আসন বর্তমান সংসদ সদস্য যে ভাবে নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে যে উন্নয়ন করেছে তা চোখে পড়ার মত।
চুয়াডাঙ্গা ২ আসনের জনগন বলেছে হাজী আলী আজগর টগর এমপি হওয়ার পর থেকে চুয়াডাঙ্গা ২ আসনের রাস্তাঘাট মসজিদ মাদ্রাসা স্কুল কলেজ সব কিছুতেই লেগেছে উন্নয়নের ছোয়া। তাই আবারও এলাকার উন্নয়নের জন্য হাজী আলী আজগার টগরের কোন বিকল্প নেই। তার হাতেই নিরাপদ মনে করছেন চুয়াডাঙ্গা ২ আসনের সাধারন জনগন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনীত প্রার্থী হতে চুয়াডাঙ্গা-২ আসন থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি ও বর্তমান সংসদ সদস্য হাজী আলী আজগার টগর, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজাদুল ইসলাম আজাদ, চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও দামুড়হুদা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহফুজুর রহমান মনজু, জীবননগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম, জীবননগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জীবননগর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবু মো. আব্দুল লতিফ অমল, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালা, বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক হামিদুর রহমান, দর্শনা সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি ও পারকৃষ্ণপুর-মদনা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এস এ এম জাকারিয়া আলম, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য হাসেম রেজা, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি নজরুল মল্লিক, দৈনিক সকালের সময়ের সম্পাদক ও প্রকাশক নূর হাকিম, মির্জা শাহরিয়ার মাহমুদ লন্টু, আবু বকর, অ্যাডভোকেট শাহারিয়ার কবির, সাদিককুর রহমান বকুল, জেলা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সভপাতি এখলাস উদ্দিন সুজন, হাসান আলী ও শাসসুল হক।