চ্যাটজিপিটি অনলাইন জগতে এক বিস্ময়কর নাম হয়ে উঠেছিল। কিন্তু প্রাইভেসির ক্ষেত্রে চ্যাটজিপিটির বিতর্ক যেন কাটছেই না। স্যামসাং বাদেও বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এর ওপর সাময়িক নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে। তাই চ্যাটজিপিটির কিছু সমস্যা তো রয়েছেই। কিন্তু চ্যাটজিপিটির বড় প্রতিদ্বন্দ্বী বোধহয় প্রাইভেটজিপিটি।
প্রাইভেটএআই নামে একটি প্রতিষ্ঠান চ্যাটজিপিটির আদলেই প্রাইভেটজিপিটি তৈরি করেছে। টুলটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পিয়াইয়াই বা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আড়ালে রাখতে জানে।
প্রাইভেটএআই শুধু চ্যাটজিপিটির তথ্য নিরাপত্তার স্তর আরও বাড়ানোর সুবিধা দিচ্ছে এমন নয়। মার্চেও ক্যাডো সিকিউরিটি নামে একটি প্রতিষ্ঠান মাস্কড এআই নামে একটি টুলের ঘোষণা দিয়েছিল। এটিও জিপিটি-৪ এ সাবমিট করা সেন্সেটিভ ডাটা লুকিয়ে রাখতে জানে। প্রাইভেটজিপিটি অবশ্য একটু এগিয়ে। নাম, ক্রেডিট কার্ড নাম্বার, ইমেইল এড্রেস, ফোন নাম্বার, ওয়েব লিংক, আইপি এড্রেস ইত্যাদি জরুরি তথ্য এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা লুকিয়ে রাখতে পারে।
তবে আশার কথা হলো, ক্যাডো ও প্রাইভেট এআই সম্মিলিতভাবে কাজ করছে। তারা চ্যাটজিপিটির মত তথ্যের হেরফের করবে না এমন একটি আত্মবিশ্বাস দেখাচ্ছে বরাবরই।