জীবননগর উপজেলার সীমান্ত ইউনিয়নের রাস্তা-ঘাটের বেহাল দশা। সংস্কার না হওয়ায় সড়কের বিভিন্ন স্থানে ছোট-বড় অসংখ্য খানাখন্দ।
রাস্তা নয় যেন মরণ ফাদ সামান্য বৃষ্টি হলেই রাস্তাগুলোর অবস্থা আরও বেহাল হয়ে পড়ে। রাস্তা গুলোর অধিকাংশ খানাখন্দের সৃষ্ঠি হয়েছে। যার কারণে প্রায় ঘটছে দুর্ঘটনা। আর এতে করে সীমান্ত ইউনিয়ন বাসির ভোগান্তির যেন শেষ নেই।
সীমান্ত ইউনিয়নের গঙ্গাদাশপুর থেকে শুরু করে যাদবপুর, কয়া, হরিহরনগর, মেদনীপুর, গয়েশপুর, গোয়ালপাড়ার রাস্তার খানাখন্দগুলো দিন দিন আরও বড় আকার ধারণ করে মরণ ফাঁদে পরিণত হচ্ছে। প্রতিদিনই কোন না কোন স্থানে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন স্থানীয় নাগরিকরা।
দীঘ দিন যাবত রাস্তাগুলো জরাজিন্ন হয়ে পড়ে আছে সংষ্কারের কোনও উদ্যোগ নেন নি কতৃপক্ষ। অনেকেইে বলছেন টেন্ডার প্রক্রিয়ার মধ্যেই নাকি আটকে আছে এ সব কাজ।
গ্রামীন সড়কের রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন কয়েক লাখ মানুষ চলাচল করেন। প্রতিদিনই জীবনের ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করছেন তারা। চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন সুনামগঞ্জ সীমান্ত ইউনিয়নবাসী।
কিন্তু এসব দেখার যেনো কেউ নেই। সীমান্ত ইউনিয়ন কর্তৃপক্ষের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের নামে যতো অব্যবস্থাপনা ও অপরিকল্পিত কর্মপন্থা আরও সৃষ্টি করেছে জনভোগান্তি।
স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সীমান্ত ইউনিয়নের প্রতিটি রাস্তা সংষ্কারের অভাবে চরম অবহেলায় পড়ে আছে। উন্নয়নের আশ্বাসের ওপর ভর করেই কেটে গেছে চেয়ারম্যানদের সময়কাল। রাস্তা ঘাটের বেহাল দশায় বেড়েছে চলাচলে ভোগান্তি।
এ ব্যাপারে ৪নং সীমান্ত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মঈন উদ্দিন ময়েন বলেন, সীমান্ত ইউনিয়নের রাস্তা ঘাটের যে সমস্য সে সমস্যা সমাধানের জন্য আমরা মাননীয় সংসদ সদস্যসহ কতুপক্ষকে লিখিত ভাবে জানিয়েছি আশা করছি খুব দ্রুত সড়ক সংস্কারের কাজ শুরু হবে।