পাবলিক পরীক্ষার সময় ফ্রিল্যান্সারদের শ্যাডো এডুকেশন সেন্টার গুলো বন্ধের আওতামুক্ত রাখার দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলন করা হয়েছে।
রোববার ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবে এসোসিয়েশন অব শ্যাডো এডুকেশন বাংলাদেশে, ঝিনাইদহ ইউনিট এ সাংবাদিক সম্মেলন করে।।
সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ঝিনাইদহ ইউনিটের আহবায়ক অমিয় মজুমদার অপু বলেন, যারা শ্যডো এডুকেশন সেন্টার পরিচালনা ও পাঠাদান করেন তারা কোন স্কুল কলেজের শিক্ষক নন। তারা কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও বেকার শি্িক্ষত যুবক যুবতী। তিনি দাবি করেন, তারা প্রশ্নপত্র ফাঁসের মত কাজের সাথে জড়িত নন। এ প্রতিষ্ঠানে যারা পাঠদান করেন তাদের প্রায় সকলে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র।
এসব প্রতিষ্ঠানে পাঠাদান করে নিজের থাকা, খাওয়া ও পড়াশুনার খরচ চালান। পাবলিক পরীক্ষার সময় প্রায় ৩ মাস তাদের প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখেতে হয়। এতে তারা চরম অর্থিক সংকটে পড়ে। বন্ধ রাখার জন্য এসব শ্যাডো এডুকেশন সেন্টারে ছাত্রী ছাত্রী কমে যায়। এর সুবিধা নেয় বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষকদের দ্বারা পরিচালিত কোচিং সেন্টার গুলো। যারা সরকারে নীতিমালা লংঘন করে কোচিং স্টোর চালাচ্ছেন বা ক্লাশ নিচ্ছেন।
সংবাদ সম্মেলনে এসোসিয়েশন অব শ্যাডো এডুকেশন বাংলাদেশে ঝিনাইদহ ইউনিটের যুগ্ম আহ্বায়ক আল ইমরান, জে আর নাঈম, অমর ফারুক, কোষাধ্যক্ষ মিঠুন গোপাল কুন্ডু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।