বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে ঢাকায় এসেছেন পাকিস্তান দলের অধিনায়ক বাবর আজম ও সাবেক অধিনায়ক শোয়েব মালিক। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেমি ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে হেরে গিয়ে পাকিস্তান দলের বাকিরা ঢাকায় চলে এলেও দুবাইয়ে ছিলেন এই দুজন।
দলের সঙ্গে না এসে পৃথকভাবে ঢাকায় এসেছেন বাবর ও মালিক।
মঙ্গলবার সকালে বাবর ও মালিককে বহনকারী ফ্লাইট রাজধানীর হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
আজ তাদের কোভিড টেস্ট করা হবে। করোনা নেগেটিভ হলে তাদেরকে কোয়ারেন্টিন করতে হবে না। তারা সরাসরি দলের সঙ্গে অনুশীলনে নেমে পড়তে পারবেন।
১৯ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি সিরিজের জন্য পাকিস্তান ইতোমধ্যে প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। আজ অনুশীলনে যোগ দিয়েছেন ওপেনার রিজওয়ান।
বাবর ও মালিকের বুধবার থেকে অনুশীলনে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।
ঢাকা সফরে পাকিস্তান দল ১৯ নভেম্বর প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে অংশ নেবে মিরপুরে। ২০ ও ২২ নভেম্বর হবে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচ একই ভেন্যুতে।
২৬ নভেম্বর চট্টগ্রামে হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টেস্ট ম্যাচ। ঢাকায় দ্বিতীয় টেস্ট হবে ঢাকায়।
পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি স্কোয়াড : বাবর আজম (অধিনায়ক), শাদাব খান (সহ-অধিনায়ক), আসিফ আলী, ফখর জামান, হায়দার আলী, হারিস রউফ, হাসান আলী, ইফতিখার আহমেদ, ইমাদ ওয়াসিম, খুশদিল শাহ, মোহাম্মদ নাওয়াজ, মোহাম্মদ রিজওয়ান (উইকেটরক্ষক), মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র, সরফরাজ আহমেদ (উইকেটরক্ষক), শাহীন শাহ আফ্রিদি, শাহনেওয়াজ দোহানি, শোয়েব মালিক ও উসমান কাদির।
পাকিস্তান টেস্ট স্কোয়াড : বাবর আজম (অধিনায়ক), আব্দুল্লাহ শফিক, আবিদ আলী, আজহার আলী, ফাওয়াদ আলম, ইমাম উল হক, কামরান গোলাম, সউদ শাকিল, মোহাম্মদ রিজওয়ান (উইকেটরক্ষক), সরফরাজ আহমেদ (উইকেটরক্ষক), ফাহিম আশরাফ, মোহাম্মদ নাওয়াজ, বিলাল আসিফ, হাসান আলী, মোহাম্মদ আব্বাস, নাসিম শাহ, নোমান আলী, সাজিদ খান, শাহীন শাহ আফ্রিদি ও জাহিদ মাহমুদ।