টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে গ্রামীণ সড়ক ও যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। দর্শনা-ঈশ্বরচন্দ্রপুর সড়কের দর্শনা বাজারের একটু অদৃরে ভয়াবহ ফাটল দেখা দিয়েছে বিপাকে পড়েছে দুই গ্রামের মানুষ।
সরজমিনে দেখাগেছে, ২০২২-২৩ সালে প্রায় ৫ কিঃ মিঃ রাস্তা নতুন পিচ করন করে। তবে অনেকেই ঐ সময়ে দর্শনা পৌরসভার কর্মচারী হারুন ও সৈয়দ রুমি আলম পলাশের বিরুদ্ধে কাজ দেখা শুনার দায়িত্ব থাকলেও দা ইশারা ভাবে দেখা শুনা করে। তবে ঐ সময় অভিযোগ ওঠে কাজে ব্যাপক দুর্নীতি করছে। ঐ সব কথার কর্নপাত না করে দা সারা ভাবে রাস্তার কাজ সেরে চলে যায়।
এক দুই বছর যেতে না যেতেই দর্শনা-ঈশ্বরচন্দ্রপুর সড়কের মুছাদারুল পুকুরের সামনের রাস্তার ভয়াবহ ফাটল দেখা দিয়েছে।যে কোন রাস্তা ধসে প্রান হানির ঘটনা ঘটতে পারে। এ রাস্তার ফাটল প্রায় ১০ দিন হয়ে গেলেও পৌরসভার কোন খোঁজ খবর নিতে দেখেনি। তবে রাস্তার ফাটল যদি মেরামত না করে যে কোন সময় পিচ রাস্তাসহ পুকুরের ভিতর চলে যাবে। এবং বিভিন্ন স্থানে সড়কের দুইপাশে মাটি সরে গিয়ে সড়কগুলো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
একজন ভ্যান চালক নাম না বলতে ইচ্ছুক,আমরা এ সড়কে দিনরাত চলা ফেরা করছি তবে যে ভাবে ফাটল ধরেছে আমাদের এ রাস্তায় যাত্রী নিয়ে চলাচল করতে ভয়পাচ্ছি।যে কোন মুহূর্তে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
তবে এ রাস্তায় ভয়াবহ ফাটল দেখা দেওয়াতে লাল কাপড় ও ইট দিয়ে চিহ্নিত করে রেখেছে।তবে সাধারন পথযাত্রী ফাটল দেখেই আতকে উঠছে।তবে এ বিষয়ে দর্শনা পৌরসভার নবাগত প্রশাসকে বারংবার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।