বাংলাদেশের কুমিল্লা, ব্রাক্ষনবাড়িয়া, ইলিশের জেলা চাদপুর,গাজিপুর, ঢাকা ও কুষ্টিয়া শিল্পকলা একাডেমীতে সংগীত নৃত্য, কবিতাবৃতি ও একক অভিনয় করে মাতিয়ে গেলেন জি বাংলা ক্ষ্যাত কলকাতার ২৮ সদস্যের একটি সাংস্কৃতিক দল।
গতকাল বুধবার ভোরে সাংস্কৃতিক দলটি রিজার্ভ গাড়িতে করে দর্শনায় এসে পৌছিলে দর্শনা বাউল পরিষদের সভাপতি ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের লোকসংগীত শিল্পী ধীরু বাউল তাদেরকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান ও জয়নগর চেকপোস্টে নিয়ে যান। ভারতের প্রখ্যাত প্রভাবশালি কলকাতার বিশ্ববংগ সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সভাপতি ডঃ রাধাকান্ত সরকার জানান বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রোগ্রাস করার জন্য চলতি মাসের ১০ জুলাই কলকাতা থেকে রিজার্ভ শ্যামলী পরিবহন যোগে পেট্রাপোল-বেনাপোল হয়ে ঢাকায় আসা হয়েছিল।
বাংলাদেশের জেলা ও বিভাগীয় শহরে প্রগ্রাম করতে করতে দেশের পরিস্থিত অনুকুলে না থাকায় চলে যেতে হল। ডঃ রাধাকান্ত সরকার জানালেন ২৮ সদস্যের প্রতিনিধিদলে ভারতের প্রখ্যাত বাউল শিল্পী সনজিত মন্ডল, জি বাংলার প্রতিযোগীয় অংশ নেয়া নৃত্য শিল্পী অনিমা কৈরালা, বিভাস মন্ডল, আরতি বসাক, বিন্দাসুধা ধর, ফিল্মের ও “আমি কলকাতার রসগোল্লা” ক্ষ্যাত গানের শিল্পী বিরালা মাইতি, কলকাতার সৃষ্টি গংগা সাগর ড্যান্স একাডেমীর নৃত্য শিল্পী, কবি চিত্তরন্জন বসু সহ বেশ নামকরা শিল্পীরা এসেছিল। দেশের সার্বিক অবস্হার কারনে এবং প্রগ্রাম থাকা সত্বেও বিদায় নিতে হচ্ছে।ইমিগ্রেমন ও কাস্টমসের কার্যক্রম শেষে ঐদিন সকাল ১০ টার দিকে প্রতিনিধি দলটি ভারতের উদ্দেশ্যে দর্শনা সীমান্তের জিরো পয়েন্ট অতিক্রম করেন।