আবারও দর্শনা হিমেল আবাসিক হোটেলে দেহব্যবসার অভিযোগ উঠেছে হোটেল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। অভিযোগের ভিত্তীত্বে পুলিশ অভিযান চালিয়ে পরকিয়া কপোত-কোপতিসহ হোটেল ম্যানেজারকে আটক করেছে। টাকার বিনিময়ে হিমেলে হোটেলটিতে এহণ অনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয় বলে এলাকাবসিরা জানান। হোটেলটি বন্ধের দাবি জানিয়েছে সচেতন মহল।
জানাগেছে, চুয়াডাঙ্গার দর্শনা বাসস্ট্যাণ্ড অবস্থিত হিমেল আবাসিক হোটেল। হোটেল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে টাকার বিনিময়ে দহব্যবসা করানোর অভিযোগ উঠেছে। গতকাল (শনিবার) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে স্বামী-সস্ত্রী পরিচয় দিয়ে ১১শ টাকায় হোটেলের ৪ নং কক্ষে ভাড়া নিয়ে ওঠে দর্শনা পৌর এলাকার ঘুঘুডাঙ্গার জামালের ছেলে রাজু (২৫) ও মেমনগর গ্রামের জনৈক তরুনী (২১)। অনৈতিক কর্মকাণ্ডের পূর্বমুহূর্তে পুলিশ হোটেলে তল্লাশী চালিয়ে তাদেরকে আটক করে।
সেই সাথে আটক করেন হোটেলের ম্যানেজার মেমনগর গ্রামের সাজ্জাদ হোসেনকে। পুলিশ আটককৃত তিনজনকেই দর্শনা থানায় নিয়ে আসেন। স্থানীয়রা জানান, হিমেল আবাসিক হোটেলে মোটা টাকার বিনিময়ে এহন অনৈতিক কর্মকাণ্ডের সুযোগ করেদেন হোটেল কর্তৃপক্ষ।
এই হোটেলে গত ২০ অক্টবর ২০২০ সালে বিজিবি সদস্য সোহেল রানা ও জনৈক তরুণীকে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের সময় আটক করে পুলিশ। পুলিশ জানায়, তারা বিবাহিত। টাকার বিনিময়ে হোটেলের রুমভাড়া দিয়ে অনৈতিক কর্মকাণ্ডর সুযোগ করে দেয়ায় হোটেলটি বন্ধের দাবি তুলেছে সচেতন মহল।