কুষ্টিয়ার সুযোগ্য পুলিশ সুপার মহোদয়ের ঘোষিত ুমাদকের উপর জিরো টলারেন্স বাস্তবায়ন হতে শুরু করেছে। মাদক ব্যবসায়ীরা প্রশাসনের হাত থেকে বাঁচতে এবং সঠিক জীবনে ফিরে আসতে সুযোগ্য পুুলিশ সুপার এস এম তানভীর আরাফাত পিপিএম (বার) এর নির্দেশে মাননীয়
সরাষ্ট্রমন্ত্র্রীর হাতে আত্মসমর্পন করে কুষ্টিয়ায় মাদকের অভায়রন্য কিছুটা বন্ধ হলেও আবারো মাথা চাঁড়া দিয়ে উঠেছে মাদক ব্যবসায়ীরা। মাদকের প্রধান রুট দৌলতপুর উপজেলা সিমান্তবর্তী হওয়ায় অনায়াসে মাদক বর্ডার পেরিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। দৌলতপুরে ছোট ছোট পুরুষ ও মহিলা মাদক কারবারীদের নিয়ন্ত্রন করে ভদ্রবেশি সমাজের কতিপয় লোক। এসকল লোকের মধ্যে প্রত্যেক ব্যক্তির যোগসাযস রয়েছে।
গত ১২ ই সেপ্টেম্বর দৈনিক সময়ের দিগন্ত ও দৈনিক আরশীনগর পত্রিকাসহ কয়েকটি স্থানীয় ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় “দৌলতপুরে মাদক ব্যবসায়ী রাশেদুল হত্যাকান্ড নিরীহ নিরাপরাধ মানুষের নামে মামলা” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ পায়। এই সংবাদের মধ্যে দৌলতপুরের আল্লারদর্গা বাজার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের কয়েকেটি পয়েন্টে রমরমা মাদক ব্যবসা তুলে ধরা হয়।
যার মধ্যে মাদক স¤্রাজ্ঞী রোকিয়া ভাবীসহ কয়েক জনের নাম উঠে আসে। এই রোকিয়া ভাবিসহ অত্র এলাকার চিন্থিত মাদক ব্যবসায়ীদের মাদকের যোগান দিয়ে থাকেন দৌলতপুরের গাছেরদিয়ার এলাকার কূুখ্যাত রাজাকার বক্কর মন্ডল এর পুত্র ও রাজাকার মুনসুর মেম্বর এর ভাতিজা মাদক এর গডফাদার স¤্রাট ও মাহাবুল। গত ২৩ তারিখ ফেন্সিডিলসহ ভাবি রোকিয়াসহ ১জন আটক হলেও প্রশাসনের নজরদাতা ও মাদক সেবীদের নিয়ন্ত্রন কারী স¤্রাট ধরাছোয়ার বাইরে আছে। ডিবি পুলিশের হাতে আটক রোকিয়া ভাবীকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করলে জানা যাবে ভদ্রমানুষের মুখোষপড়া রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় চালানো
স¤্রাট ও মাহাবুলের মাদক কারবারের মূল রহস্য। গত ১৭/৯ তারিখ স¤্রাট, আলেপসহ অন্যান্য আসামীরা মাদক মামলায় কুষ্টিয়া কোর্টে বিজ্ঞ আদালতে হাজিরা দেয়। এই মামলার সাথে জরিত প্রত্যেক আসামী হোগলবাড়িয়া ইউনিয়ন সহ জেলার বিভিন্ন প্রান্তে গোপনে মাদক সরবরাহ করে থাকে। এলাকার সচেতন মহলের দাবি রাজাকার পুত্র স¤্রাট, মাহাবুল কে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে আইনগত ব্যবস্থা নিলে অত্র এলাকার মাদকের শিখর উপরে ফেলতে সক্ষম হবে প্রশাসন।
নিজস্ব প্রতিবেদক: