প্রতীক পাওয়ার পর পরই চুয়াডাঙ্গা ২ আসনে নির্বাচনী প্রচারনায় সরগরম হয়ে উঠেছে। পোষ্টার টাংগানো বা ঝুলানোর ধুম পড়েছে সর্বত্র। মাইকিংয়ে মাইকিংয়ে মুখরিত হয়ে উঠেছে চুয়াডাঙ্গা ২ আসনের হাট-বাজার সহ প্রতিটি গ্রাম। নির্বাচনী গণসংযোগের পাশাপাশি ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ছুটে যাচ্ছেন প্রার্থীরা।
চুয়াডাঙ্গা ২ আসনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সহ মোট ৮ জন প্রার্থী নির্বাচনের মাঠে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও প্রচার প্রচরনায় রয়েছেন আওয়ামী লীগ দলীয় নৌকার প্রার্থী বার বার নির্বাচিত সংসদ সদস্য হাজী আলী আজগার টগর,স্বতন্ত্র প্রার্থী দৈনিক সকালের সময়ের সম্পাদক ও প্রকাশক নৃর হাকিম ঈগল মার্কা,স্বতন্ত্র প্রার্থী দৈনিক আমার সংবাদের সম্পাদক ও প্রকাশক ও কেদ্রীয় আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য হাশেম রেজা, ট্র্যাক মার্কা,জাতীয় পার্টি প্রার্থী রবিউল ইসলাম লাঙ্গল প্রতীক, ন্যাশনাল পিউপিলস পার্টি মনােনীত ইদ্রিস চৌধুরী পেয়েছেন আম প্রতীক, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (ইনু) দেওয়ান মােহাম্মদ ইয়াছিন উল্লাহ পেয়েছেন মশাল প্রতীক, জাকের পার্টির আব্দুল লতিফ খান পেয়েছেন গােলাপ ফুল,প্রতীক, জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচনে মনোনয়ন ফিরে পেয়েছে বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর্জা শাহারিয়ার মাহমুদ লল্টু,তবে এখনো কি মার্কা হয়েছে জানা যায়নি।তবে তিনি বলেছেন আমার পছন্দের প্রতিক ঢেঁকি দিয়েছি।
তবে বাকী ৪ প্রার্থীদের নির্বাচনের মাঠে দেখা যাচ্ছেনা। প্রচার প্রচরনায় একেবারেই মাঠে দেখা যাচ্ছে না। এদের মধ্যে রয়েছেন জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী রবিউল হক,ন্যাশনাল পিউপিলস পার্টি মনােনীত ইদ্রিস চৌধুরী, দেওয়ান মােহাম্মদ ইয়াছিন উল্লাহ মশাল প্রতীকের মাঠে দেখা যাচ্ছে না।তার সাথে জাকের পার্টির আব্দুল লতিফ খান যুবরাজেরও মাঠে দেখা যাচ্ছে না।তবে নির্বাচন সুষ্ঠু হলে কে জিতবে তা নিয়ে চলছে চুল চেরা বিশ্লেষণ। নির্বাচনের আগে কোন সংসহিতা না হয় সেজন্য মাঠে পুলিশ – বিজিবি বেশ সতর্ক অবস্থানে আছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটের দিন যত ঘনিয়ে আসবে প্রার্থীরা ততই প্রচার প্রচারনা ও নিজেদের পক্ষে ভোট প্রার্থনায় ব্যস্ত হয়ে পড়বেন। তবে কে হবেন চুয়াডাঙ্গা ২ আসনের সংসদ সদস্য তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে ৭ই জানুয়ারী পর্যন্ত।