মেহেরপুরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জিনিয়াস ল্যাবরেটরী স্কুল এন্ড কলেজে ২০১৯ সালের পিইসি পরীক্ষায় বৃত্তি প্রাপ্তীতে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছে। একই স্কুল থেকে ৩০ জন শিক্ষার্থী বৃত্তি পেয়েছে। এর মধ্যে ট্যালেন্টপুলে ২৩ জন ও সাধারণ গ্রেডে ৭ জন।
গত বুধবার প্রকাশিত বৃত্তি ফলাফল থেকে জানা গেছে, সদর উপজেলায় মোট বৃত্তি পেয়েছে ১৪৩ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ট্যালেন্টপুলে ৫৬ জন ও সাধারণ গ্রেডে ৮৭ জন। উপজেলার পাঁচ ভাগের এক বৃত্তি দখলে রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি।
বৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা হলো, ট্যালেন্টপুলে- তাসরিফ-ই-এলাহী, মেজবাউর রহমান, রাফসান মাহমুদ, মুনতাসির হক রাফিদ, আনাস রহমান, ফারদিন এহসান, আবু ইয়ামিনুল কবির ইভান, নাফিস আবদুল্লাহ, ইনতিসার আহমেদ বর্ষন, শাহরীয়ার লাবিব, সিয়াম আল সাদিক, শাম্মি আকতার, জেসিয়া আলম, উষা ইসলাম, হুমাইরা ইয়াসমিন দিনা, মুবাশ্বিরা রহমান, মাসুমা মেহজাবিন, পায়েল খাতুন, আফসানা মিমি, সুরাইয়া ইয়াসমিন লামিয়া, দীপান্বিতা অধিকারী। সাধারণ গ্রেডে যারা বৃত্তি পেয়েছে তারা হলো- মাহিন শেখ, আবু সাইদ, নাফিজা তাবাসসুম রোজা, দিনাত জাহান অপি, তাজকিয়া সালেহ, ইসরাত জাহান ঔশী, সামিয়া তাসনীম।
সাফল্যের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার আশাবাদ ব্যাক্ত করে জিনিয়াস ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজের উপাধাক্ষ্য সামসুর রহমান টুটুল জানান, প্রতি বছর আমাদের স্কুল জেলা চ্যাস্পীয়ন হয়। শুধু পিইসি নয় সকল পাবলিক পরীক্ষায় আমাদের শিক্ষার্থীরা সাফল্যের উচ্চ শিখরে থাকে। আমরা আমাদের শিক্ষার্থীদের মানসম্মতভাবে গড়ে তোলার চেষ্টা করি। প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের সমন্বয় চেষ্টার ফসল এই প্রাপ্তি।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসার আপিল উদ্দীন বলেন, জিনিয়াস স্কুলের সাফল্য চোখে পড়ার মত। তাদের জন্য শুভ কামনা। জিনিয়াস স্কুল আমাদেরই স্কুল। আমরা সার্বক্ষনিক তদারকি করি। এছাড়াও শহর ছাড়িয়ে গ্রামের স্কুল গুলোতেও পিইসি পরীক্ষায় বৃত্তি প্রাপ্তিতে বেশ সাফল্য আছে। এর মধ্যে শোলমারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকেও ১০ জন বৃত্তি পেয়েছে।
মেপ্র/ইএম