মেহেরপুর জেলা ট্রাক, ট্রাক্টর, কাভার্ডভ্যান, ট্রাংকলরি (দাহ পদার্থ ব্যতীত) শ্রমিক ইউনিয়নের ত্রি-বার্ষিক নির্বাচনে পুনরায় এসএম আকিব সভাপতি, হাফিজুল ইসলাম কার্যকরী সভাপতি ও কুতুব উদ্দীন বাবু সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।
মেহেরপুর জেলা ট্রাক, ট্রাক্টর, কাভার্ডভ্যান, ট্রাংকলরি (দাহ পদার্থ ব্যতীত) শ্রমিক ইউনিয়নের ত্রি-বার্ষিক নির্বাচনের নির্বাচন কমিশনার রাহিনুর জামান পলেন, এমদাদুল হক স্বপন ও আশাদুল ইসলাম এই ফলাফল ঘোষণা করেন।
নির্বাচনে এসএম আকিব মোমবাতি প্রতিকে ৭৩১ ভোট পেয়ে পুনরায় সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নিজাবুল ইসলাম রকেট টেলিভিশন প্রতীকে পেয়েছেন ৫৩০ ভোট।
কার্যকরী সভাপতি পদে হাফিজুলে ইসলাম ট্রাক প্রতীকে ৫৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাহাদুর খান ডাব প্রতীকে পেয়েছেন ৪৬০ ভোট।
সহসভাপতি পদে মিয়ারুল ইসলাম খান মই প্রতীকে ৬৭০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাসুদুজ্জামান হরিণ প্রতীকে পেয়েছেন ৩৮৩ ভোট।
কুতুব উদ্দীন বাবু বাঘ প্রতীকে ৭৬৪ ভোট পেয়ে পুনরায় সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শাহাজান আলী আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৪৬৫ ভোট।
জাহিদুল ইসলাম জুয়েল মাছ প্রতীকে ৮২৯ ভোট পেয়ে সহ সধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাইদুল রহমান হাতুড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ২৩৮ ভোট।
মিয়াজান আলী তালা প্রতীকে ৮১৪ ভোট পেয়ে সাংগাঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আক্তারুল ইসলাম তরবারী প্রতীকে পেয়েছেন ২৫৭ ভোট।
শহিদুল ইসলাম সেলাই রেঞ্জ প্রতীকে ৫৪৯ ভোট পেয়ে প্রচার সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মানিক হোসেন মাইক প্রতীকে পেয়েছেন ৪৫০ ভোট।
আলামিন হোসেন টায়ার প্রতীকে ৭৬৮ ভোট পেয়ে লাইন সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩২৪ ভোট।
কামাল শেখ রিংকু ফুটবল প্রতীকে ৬৮৪ ভোট পেয়ে কোষাধ্যক্ষ নিরবাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সোহেল রানা চেয়ার প্রতীকে পেয়েছেন ৪২৬ ভোট।
কাবেল আলী দোয়াত কলম প্রতীকে ৫৩২ ভোট পেয়ে কার্যকরী সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মন্টু আলী আম প্রতীকে পেয়েছেন ৪৫৩ ভোট।
শনিবার সকাল ৮ টায় ভোটদান শুরু হয়েছে বিকাল বিকাল ৫ টা পর্যন্ত ভোট দান চলে।
মোট ১১ টি পদের বিপরীতে ২ টি প্যানেল থেকে ২২ জনসহ মোট ২৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। নির্বাচন কমিশনার রাহিনুর জামান পলেন বলেন, উৎসবমুখর পরিবেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ চলছে।এখনও কোনো অপ্রতিকর ঘটনা ঘটেনি। শ্রমিক ইউনিয়নের ভোট হলেও নিরাপত্তার স্বার্থে বাইরে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়।