চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কুড়ুলগাছি ইউনিয়নের ঠাকুরপুর সীমান্তের চিহ্নিত দালাল চোরাকারবারীদের সহায়তা কারী ফকির চাঁদের ছেলে মুক্তার দিন দিন বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।
জানা গেছে মুক্তার নিজেকে প্রশাসনের সোর্স হিসাবে বিভিন্ন জায়গায় পরিচয় দেয়। এলাকার লোকজনও তাকে প্রশাসনের সোর্স হিসাবে জানে । অনেকে তাকে বিভিন্ন প্রশাসনের সোর্স হিসাবে জানে। এ পরিচয়ের সুবাদে সে চাকুলিয়া সীমান্তের চোরাকারবারীদের গডফাদারদের সাথে সখ্যতা গড়ে তোলে ও তাদের চোরাকাবারীতে সহায়তা সহ প্রশাসনের নাম ভাঙ্গিয়ে টাকা আদায় করে মুক্তার।
মুক্তার গত কয়েকদিন ধরে ভারত থেকে অবৈধ পথে আসা শসার বস্তা প্রতি ২ শত টাকা করে প্রশাসনের নাম ভাঙ্গিয়ে নেই বলে জানা গেছে । মুক্তার এমন অপকর্ম করে রাতারাতি টাকার কুমির বনে গেছে বলে গুঞ্জন আছে এলাকায়। মুক্তারের বিরুদ্ধে পত্রিকায় বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশিত হলেও তার বিরুদ্ধে প্রশাসন কোন ব্যাবস্থা না নেওয়ায় সে দম্ভোক্তি করে বলে বেড়াচ্ছে পত্রিকায় লিখে লাভ নেই সব আমার ম্যানেজ করা।
কাকে ম্যানেজ করে কাকে অপকর্মের টাকা ভাগ দিয়ে মুক্তার বহাল তবিয়তে আছে তা ক্ষতিয়ে দেখা প্রয়োজন বলে মনে করেন সচেতন মহল। মুক্তারের বিরুদ্ধে তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যাবস্থা নিতে চুয়াডাঙ্গা ০৬ বিজিবি পরিচালকের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে এলাকাবাসী সহ সচেতন মহল।
-কার্পাসডাঙ্গা প্রতিনিধি