আইরেকর্ডার অ্যাপটি বেশিদিন হয়নি প্লেস্টোরে উন্মুক্ত করা হয়। এক বছর আগে উন্মুক্ত হওয়া অ্যাপটি রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। সুন্দর ইন্টারফেস এবং ব্যবহার করতে সহজ হওয়ায় অ্যাপটি অনেক গ্রাহকের ফোনে জায়গা করে নেয়। কিন্তু নতুন আপডেটের পর অ্যাপটিতে একটি ম্যালওয়ার কোড যুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। এসেট নামে একটি সাইবারসিকিউরিটি ফার্ম প্রথম এই ম্যালওয়ার শনাক্ত করে এবং একটি ব্লগপোস্টে বিস্তারিত জানায়।
স্ক্রিন রেকর্ডিং অ্যাপের মধ্যে এই অ্যাপ ব্যাপক জনপ্রিয়৷ গুগল সম্প্রতি ডাটা প্রাইভেসির বিষয়ে কড়াকড়ি আরোপ করছে। কিন্তু তাদের নজরের বাইরে রয়ে গেছে ম্যালওয়ারটি। এই ম্যালওয়ারটি ব্যবহারকারীর ফোনের মাইক্রোফোন ও ক্যামেরা পারমিশন ছাড়াই ব্যবহার করছে।
যদিও গুগলে এখন অ্যাপ ব্যবহারের সময়েই প্রাইভেসি অপশন চালু থাকার কথা। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। প্রত্যেক ১৫ মিনিট পর ডিভাইস থেকে অ্যাম্বিয়েন্ট অডিও আপলোড করে দিচ্ছে ম্যালওয়ারটি৷ বিষয়টি গ্রাহক বুঝতেও পারছেন না। কিন্তু এই ম্যালওয়ার আবিষ্কারের পর আবার স্ক্রিন রেকর্ডার অ্যাপ নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ