বামন্দী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে জিয়ার গণসংযোগ অব্যাহত রয়েছে। প্রতিদিনই চলছে বিভিন্ন ওয়ার্ডের স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের সাথে মতবিনিময়।
করোনাকালীন থেকে সাধারণ মানুষের মাঝে করোনা প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সচতেনতা সৃষ্টির পাশাপাশি নিজ উদ্যোগে বিতরণ করছেন মাস্ক। বিভিন্ন এলাকার কিশোরদের খেলার জন্য প্রদান করা হয়েছে ফুটবল।
নির্বাচনী মাঠে জিয়ার পদচারণায় মুখরিত থাকছে বামন্দী ইউনিয়নের প্রতিটি জনপদ। নির্বাচনী মাঠে একেবারে নতুন হিসেবে কয়েক মাসের মধ্যেই সামাজিক কর্মকান্ডে অংশ নিয়ে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের জনপ্রিয়তায় ভাসছে সাবেক এই ছাত্রলীগ নেতা ও বর্তমান কৃষক লীগের আহবায়ক জিয়ারুল হক জিয়া।
সকলের চাওয়া তাকে তরুণ চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা। ইতোমধ্যে জিয়াকে সমর্থন দিয়েছেন, ইউনিয়নটির আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের স্ব স্ব ওয়ার্ডের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সহ সাধারণ মানুষ।
বামন্দী ইউনিয়ন যুব লীগের সহ-সভাপতি আরোজুল্লাহ বলেন, জিয়া আমাদের ছোটভাই। সে যদি নির্বাচনে আসে তাহলে আমরা স্বাগত জানাই, ইতিমধ্যে জিয়া বালিয়াঘাট ৪ নং ওয়ার্ডে গণ সংযোগ ও পথ সভা করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।
বামন্দী ইউনিয়নের রামনগর ৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রবীন নেতা মোহাম্মদ আলী জানান, জিয়া আমাদের আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান। আসন্ন নির্বাচনে ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে ভোট করতে চাই। আমার ওয়ার্ডে শুধু আমি না আওয়ামী লীগের প্রতিটি পরিবারের সর্বস্তরের মানুষ জিয়াকে গ্রহণ করেছে। জিয়ার মত সৎ যোগ্য ও শিক্ষিত মানুষ চেয়ারম্যান হয়ে আসলে সাধারণ মানুষ ভালো সেবা পাবে।
তরুন প্রার্থী জিয়া জানান, আমার বাবা বামন্দী ইউনিয়ন পরিষদের ১ নং নিশিপুর ওয়ার্ডের তিনবারের নির্বাচিত ইউপি সদস্য মুনতাজ আলী দীর্ঘদিন ধরে মানুষের কল্যাণে কাজ করেছেন। আমি ও আমার বাবার মত মানুষের সেবা করতে চাই। জনপ্রতিনিধি হলে তৃণমূল মানুষের সেবা আরো বেশি বৃদ্ধি করা যাবে। ইউনিয়নবাসী যদি তাদের সেবা করার জন্য আমাকে সুযোগ দেয় তাহলে আমি কৃতজ্ঞ থাকবো।
তিনি আরো বলেন, যেহেতু স্থানীয় নির্বাচন দলীয় প্রতীকে হবে সেক্ষেত্রে দল যদি আমাকে যোগ্য মনে করে মনোনয়ন প্রদান করে, তাহলে আমি নির্বাচন করবো। আর যদি মনোনয়ন না দেয় তাহলেও আমি নিজ উদ্যোগে যতটুকু পারি ইউনিয়ন বাসীর পাশে থেকে সাধারণ মানুষকে সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দেবো।