অবশেষে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় মারা গেলেন সুদের টাকা নেওয়া তেরাইল ওলিনগর পাড়ার সেই মর্জিনা খাতুন।কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার ভোররাতের দিকে মারা যান তিনি।
মর্জিনার স্বামীর বকুল হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তবে মর্জিনা খাতুন মারা যাওয়ার পর সুর পাল্টেছে সুদ কারবারী প্রতিবেশী চম্পা খাতুন।সে এখন এলাকায় বলে বেড়াচ্ছেন আমার কাছ থেকে সে সুদের উপর টাকা নেইনি। আমিও তার কাছে কোনো টাকা পাবোনা।মর্জিনার স্বামী বকুল হোসেন জানিয়েছিলেন, চম্পার কাছ থেকে ৩০ হাজার টাকা সুদের উপর নিয়েছিলো আমার স্ত্রী মর্জিনা খাতুন।
এ নিয়ে আমাদের স্বামী-স্ত্রীর মতানৈক্য সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে স্ত্রী মর্জিনা ঘরে থাকা কীটনাশক পান করে আত্মহত্যা করেন।