নাসিমা খাতুন। মুজিবনগর উপজেলার আনন্দবাস গ্রামের মৃত আবেদ আলীর মেয়ে। একে একে বিয়ে করেন ৫ জনের সাথে। পূর্বের স্বামীদের তালাকের বিনিময়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। সর্বশেষ স্বামী হিসেবে ধরেন একই উপজেলার ভবেরপাড়া গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে বাসের হেলপার আতিয়ার রহমানকে। এখানেও ঝামেলা করে নাসিমা খাতুন। মেহেরপুর জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট(১) আদালতে যৌতুক নিরোধ আইনে মামলা দায়ের করেন স্বামী আতিয়ার রহমানের বিরুদ্ধে। মেহেরপুর প্রথম শ্রেনীর ম্যাজিস্ট্রেট বেগম রাফিয়া সুলতানা মামলাটি খারিজ করে দেন। পরে ২০১৯ সালের ২৯ মে উভয় পক্ষের সাক্ষরিত একটি আপোস মিমাংশা করা হয়।
এ বিষয়ে আতিয়ার রহমান বলেন, নাসিমা খাতুন বিভিন্ন লোকের প্ররোচনায় ও অর্থ প্রাপ্তির লোভে বিভিন্ন জায়গায় আমার নামে অপপ্রচার চালাচ্ছে। সেই সাথে পুনরায় সে আদালতে মামলা দায়ের করেছে এবং আমাকে প্রতিনিয়ত নানা রকম হুমকি দিয়ে আসছে। এ বিষয়ে পূর্বের স্বামীদের নানা অভিযোগ থাকলেও তারা তাদের সম্মান হানীর ভয়ে কেও মুখ খুলতে চাচ্ছেনা।
আনন্দবাস গ্রামের ইউপি সদস্য আনারুল ইসলাম জানান, তার একাধিক স্বামী ছিল। সে মেয়ে আচারণ ভালো না। তার বিরুদ্ধেই মামলা দায়ের করা দরকার। এ বিষয়ে নাসিমা খাতুনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।