মেহেরপুরে নাজমা খাতুন (৩৫) নামে এক গৃহবধূর রহস্য জনক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে । তবে ভুক্তভোগী পরিবারের দাবি স্বামীর পরকিয়া প্রেমের বাধা দেওয়ায় তাকে ফাঁসিতে ঝুঁলিয়ে আত্মাহত্যার নাম দেওয়া হচ্ছে। এঘটনায় অভিযুক্ত স্বামী পলাতক হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর ) দুপুরের দিকে মেহেরপুর সদর উপজেলার বুড়িপোতা ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রামে নাজমা খাতুন তার শশুর বাড়িতে নিজ ঘরের ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় ঝুলে থাকতে দেখে তার শাশুড়ি এলাকাবাসীকে ডাক দেয়।
নাজমা খাতুন নাজির বকশোর মেয়ে। এবং তার স্বামী ফারুক আলী মেহেরপুর সদর উপজেলা বুড়িপোতা ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রাম রাজাপুরের লুৎফর আলীর ছেলে।
ঘটনা সূত্রে জানা গেছে, নাজমা খাতুন এর স্বামী ফারুক আলী সাথে দীর্ঘ দিন ধরে তার দন্ড চলছিল। এ দিকে এলাকাবাসীর কাছ থেকে জানা গেছে তার স্বামী একই এলাকার এক নারীর সাথে সম্পর্ক করে। এই নিয়ে তাদের মধ্যে ঝামেলা চলে দীর্ঘ দিন ধরে।
ভুক্তভোগীর মা বলেন,আমরা জামাই আমার মেয়ে কে অনেক অত্যাচার করে এর আগে আমার মেয়ে কে মেরে হাত ভেঙ্গে দিয়েছিল। এবং আমার জামাই এর আগে পরকীয়া করতে গিয়ে ধরা খেয়েছে এই নিয়ে তাদের সংসার ঝামেলা চলে। আজ আমার জামাই আমার মেয়ে কে হত্যা করে পালিয়ে গেছে।