মেহেরপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ১০ টি বিশেষ উদ্ভাবনী উদ্যোগ সংক্রান্ত দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে মেহেরপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমীর মিলনায়তনে এ প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
মেহেরপুর জেলা প্রশাসক ও শিল্পকলা একাডেমির সভাপতি ড. মোহাম্মদ মুনসুর আলম খানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন, মেহেরপুর জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ খালেক, মেহেরপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাড. ইয়ারুল ইসলাম,স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মৃধা মোঃ মোজাহিদুল ইসলাম, পি.পি পল্লব ভট্টাচার্য, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জামিরুল ইসলাম, মেহেরপুর জেলা বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদের সভাপতি প্রফেসর হাসানুজ্জামান মালেক।
এসময় গাংনী উপজেলা নির্বাহি অফিসার মৌসুমী খাতুন, মেহেরপুর সরকারী কলেজের সহযোগী অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল আমিন,মেহেরপুর জেলা জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান শামীম আরা হীরা, সিভিল সার্জন ডাঃ জওয়াহেরুল আনাম সিদ্দীকী, মেহেরপুর সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর শফিউল আলম সরদার, সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর রফিকুল ইসলাম, মুজিবনগর উপজেলা চেয়ারম্যান জিয়ার উদ্দিন বিশ্বাস, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান রিপন, মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুস সামাদ বাবলু বিশ্বাস, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বোরহান উদ্দিন আহমেদ চুন্নু, মুজিবনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, জেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব চান্দু, মেহেরপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ ফজলুল হক মুন্টু, সাংবাদিক আবু আক্তার করন, ফারুক হোসেন, দিলরুবা খাতুন সহ বিভিন্ন মিডিয়ার সাংবাদিক, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা কর্মশালায় অংশ গ্রহণ করেন।
এছাড়াও এসময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক লিংকন বিশ্বাস, নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মাহমুদুল হাসান,মেহেরপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান,শাশ্বত নিপ্পন চক্রবর্ত্তী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জিইডি সূত্র জানায়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে প্রধানমন্ত্রীর গতিশীল নেতৃত্বে রূপকল্প-২০২১ ও রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়ন করছে সরকার।
এর মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে জ্ঞানভিত্তিক সমাজ ও উন্নত দেশে পরিণত করার লক্ষ্যে অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ।
সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এমডিজি) সাফল্যের পর ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) বাস্তবায়নের পথে অগ্রসর হচ্ছে দেশ।
২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর দেশের সব মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার জন্য বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা ও সামাজিক নিরাপত্তার বিষয়ে অগ্রাধিকার প্রদান করেন।
একই সঙ্গে জনগণের দোরগোড়ায় ডিজিটাল সেবা পৌঁছানো, নারীর ক্ষমতায়ন, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছানো, পরিবেশ সুরক্ষা ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১০টি বিশেষ উদ্যোগ হাতে নেন।