মেহেরপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি বারিকুল ইসলাম লিজন ও সদর থানার ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আনন্দর নামে আদালাতে মামলা ও সদর থানায় এজহার করেছে খোকন নামে এক ব্যক্তি। অজ্ঞাতনামা রয়েছে ৬/৭ জনের বিরুদ্ধে।
বুধবার দুপুরে এ মামলা করা হয়েছে মেহেরপুর আদালাতে। মামলা নং ১৯৯/২০। মামলা তদন্তের জন্য জেলা গোয়েন্দা পুলিশের(ডিবি) কাছে দিয়েছে আদালত। লিজন আমদাহ ইউপি চেয়ারম্যান আনারুল ইসলামের ছেলে। আনন্দ শহরের গোরস্থান পাড়ার আব্দুল বারি ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, মেহেরপুর সদর উপজেলা আশরাফপুর গ্রামের মৃত হাবিবুর রহমান হবির ছেলে খোকন কে মারপিট করেছে জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি বারিকুল ইসলাম লিজন ও সদর থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আনন্দ।
গত ১ আগস্ট ঈদের দিন বিকালে আশরাফপুর গ্রামের সোহাগ ও আশরাফুল নামে দুই যুবক সজিবকে এলোপাতাড়ি ভাবে কুপিয়ে জখম করলে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়।
গ্রামের ছেলে হিসেবে সজীবকে হাসপাতালে দেখতে যায় খোকনসহ কয়েকজন। পরে লিজন ও আনন্দ সহ অজ্ঞাতনামা ৬/৭ জন হাসপাতালের ভিতরে গিয়ে খোকনকে বলে এই তোরা এখানে কি করতে এসেছিস এই বলে হত্যার করার উদ্দেশ্যে এলোপাতাড়ী মারপিট করে খোকনকে। পরে পুলিশ গেলে জখম করে তাকে ফেলে পালিয়ে যায়। যাওয়ার সময় হত্যার হুমকি দিয়ে বলে পরে দেখে নেব।