সম্প্রতি মেহেরপুরে ১৮ জন শিবির কর্মী আটক হওয়ার ঘটনায় প্রেস বিজ্ঞপ্তি মাধ্যমে জনসাধারণের কাছে বিষয়টি নিয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন “লাইফ কেয়ার ডি ল্যাব এন্ড হসপিটাল” এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মােঃ সাইফুল ইসলাম। তিনি লিখিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান,
আমি মােঃ সাইফুল ইসলাম, মেহেরপুরের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান “লাইফ কেয়ার ডি ল্যাব এন্ড হসপিটাল” এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক। প্রতিষ্ঠার পর থেকে মানুষের চিকিৎসাসেবা প্রদানে প্রতিষ্ঠানটি সুনামের সাথে কাজ করে আসছে । অল্প সময়ে খ্যাতি অর্জনের কারনে প্রতিষ্ঠানটি এখন অনেকের কাছে ঈর্ষনীয়। বিভিন্ন সময় রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার কথা ছড়ানাে হয় যা সম্পূর্ন মিথ্যা ও বানােয়াট। গত ১৯/১২/২০২০ ইং তারিখে মেহেরপুর পৌর সভার ৪ নং ওয়ার্ডের শেখপাড়া থেকে শিবির সন্দেহে কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়। উক্ত বিষয়টি সরাসরি সম্প্রচার করার সময় কোন এক স্থানীয় পাের্টালে আমাকে বর্তমান শিবিরের সভাপতি উল্লেখ করা হয় এবং এর সাথে আমার প্রতিষ্ঠানকেও জড়ানাে হয় যা উদ্দেশ্য প্রনােদিত। বর্তমানে আমার সাথে শিবিরের কোনাে রাজনৈতিক সম্পর্ক নাই। ইতিপূর্বে ২০১৪ সালে ২১ জানুয়ারী আমি শিবিরের সাথে সমৃক্ত না থাকার বিষয়ে উদ্ধৃতি দিয়ে দৈনিক ইনকিলাব’ সহ কয়েকটি গনমাধ্যমে প্রচার করি। তারপরও বর্তমান শিবিরের সভাপতি হিসাবে আখ্যা দেওয়ায় আমি ব্ৰিত। প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি হলে অনেক জনগনের চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হবে বলে আমি মনে করি। আসলে বর্তমানে আমি কেবলমাত্র “লাইফ কেয়ার ডি ল্যাব হসপিটাল” এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসাবে প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নকল্পে কাজ করে যাচ্ছি। যে কেউ সঠিক তদন্ত করলে এর প্রমান পাবে । বর্তমান শিবিরের সাথে আমার এবং আমার প্রতিষ্ঠানের নাম জড়ানাে ষড়যন্ত্র বলে আমি মনে করি । আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি । তাই, আমার এই প্রতিবাদটি আপনার গনমাধ্যমে প্রচার করার জন্য অনুরােধ করছি। আমি মুহা সাইফুল ইসলাম, পিতাঃ ইদ্রিস আলী, সাংঃ গােভীপুর ঘােষনা করছি যে, বর্তমানে আমার সাথে শিবিরের কোনাে সাংগঠনিক সম্পর্ক নেই। আমি ব্যবসা বাণিজ্যের মাধমে জীবিকা নির্বাহ করছি। কেউ জামায়াত কিংবা শিবিরের সাথে আমাকে বা আমার প্রতিষ্ঠান লাইফ কেয়ার ডি ল্যাব এন্ড হসপিটাল-কে জড়ানাের চেষ্টা করলে তা হবে সম্পূর্ন উদ্দেশ্য প্রনােদিত অপপ্রচার ।