সাঁঝ বেলায় পল্লী গাঁয়ের মাঠে প্রান্তরে রাখাল তাদের গরুর পালকে উদরপূর্তি করিয়ে ফিরে আসেন আপন নীড়ে। গ্রাম বাংলার কৃষক রাখালসহ সহজ সরল মানুষদের জীবনচিত্র মূর্তমান হয়ে কষ্টের তীব্রতা বুকে নিয়ে রাখাল তার বাঁশির সুর তোলেন। আধুনিকতার ছোঁয়ায় গ্রাম বাংলার এক সময়কার ঐতিহ্য গরু-বলদ দিয়ে হালচাষ আজ হারিয়ে গেছে। তবে, লাঙল গরুর ঐতিহ্য হারিয়ে গেলেও মেহেরপুরের দিগন্ত জুড়ে বিস্তীর্ণ মাঠে দেখা যায় গরুর পাল।
পল্লী কবি জসিম উদ্দীন হয়ত এজন্যই লিখেছিলেন, রাখাল ছেলে। রাখাল ছেলে। বারেক ফিরে চাও
বাঁকা গায়ের পথটি বেঁয়ে কোথাও চলে যাও—
ছবি ও ক্যাপশন ইয়াদুল মোমিন