২০১৮ সালে সর্বপ্রথম এই ম্যালওয়ারের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়। সম্প্রতি ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ব্রাজিলসহ একাধিক দেশে প্রায় ৫০ টি ব্র্যান্ডের ফোনে এই ম্যালওয়ার প্রি-ইনস্টল অবস্থায় পাওয়া যাচ্ছে। সিকিউরিটি ফার্ম ট্রেন্ড মাইক্রো জানিয়েছে, প্রায় ৮ দশমিক ৫ মিলিয়ন ফোনে এই সমস্যা রয়েছে।
গেরিলা ম্যালওয়ার ফোনের জন্য খুবই খারাপ। এই ম্যালওয়ারের কারণে ব্যাটারির সমস্যা, হুটহাট বিজ্ঞাপনের ঝামেলা বাড়ে। এমনকি ব্রাউজিং করার সময় এই ম্যালওয়ার অহেতুক ফিশিং সাইট বা অ্যাপের সাজেশানে নিয়ে যায়। তবে ঝামেলা এখানেই শেষ নয়। ২০১৬ সালের ট্রায়াডা ম্যালওয়ারের মতোই এর কিছু ঝুঁকি আছে। এই ম্যালওয়ার হোয়াটসঅ্যাপকেও নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং ব্যবহারকারীর ডাটা বাইরে পাঠিয়ে দিতে পারে।
আপাতত দক্ষিণ আমেরিকায় এর আক্রমণের হার বেশি। তবে এশিয়াতেও ১০ শতাংশ ফোনে এই ম্যালওয়ার আছে। এই ম্যালওয়ার অন্যান্য আইওটি ডিভাইস যেমন স্মার্ট টিভি বা অ্যাপ্লায়েন্সেও বড়সড় হুমকি হতে পারে।
সূত্র: ইত্তেফাক