চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার হাটবোয়ালিয়া থেকে আলমডাঙ্গা উপজেলার শহর পর্যন্ত ১২ কি:মি: সড়কটি মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। এই সড়কটি দিয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা মেহেরপুর জেলার ২টি উপজেলা সহ কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর উপজেলার ও দৌলতপুর উপজেলার কয়েক লক্ষ মানুষ খানাখন্দে ভরা চলাচলে অনউপযুগি সড়ক দিয়ে চলাচল করে আসছেন।
আলমডাঙ্গা উপজেলার স্বাস্থ্য প: প: হাসপাতালের এ্যাম্বুলেন্স চালক সাহিন জানান, সাধরণ জনগনের চলাফেরার কষ্টকর যে সড়কে সেখানে অসুস্থা রোগি নিয়ে মহাবিপদে পড়ি আমরা।
পথচারী হাটবোয়লিয়া গ্রামের মাসুদ রানা জানান এই সড়কের দেখভাল করিবার দ্বায়িত্বে যাহারা আছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া দরকার বলে মনে করেন।
একমি ঔষধ কোং আলমডাঙ্গা উপজেলা প্রতিনিধি সুজিত কুমার শীল বলেন, আলমডাঙ্গা উপজেলা শহর থেকে হাটবোয়ালিয়া বাজার পর্যন্ত সড়কের অবস্থা খুবই খারাপ যা চলাচল করার উপযোগি নয় জুরুরী ভাবে সড়কটি মেরামত দরকার।
কুমারী ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালের প্রধান শিক্ষক আব্দুল হান্নান বলেন, আমরা জীবনের ঝুকি নিয়ে প্রতিনিয়ত এই সড়ক দিয়ে চলাচল করে থাকি। প্রতিনিয়ত মটরসাইকেলের যে পরিমাণ ক্ষতি হয় তা মেরামত করিতে গেলে প্রতি মাসের বেতনের একটা অংশ লাগে এই সড়কটি আশু মেরামত দরকার কারন এই সড়কে ৩টি জনহীতকর গুরুত্বপৃর্ণ প্রতিষ্টান আছে যথা, ১. প্রাণী সম্পদ প্রশিক্ষণ কেদ্র, ২.হারদী এম এস জোহা ডিগ্রী কলেজ সহ অনেক প্রতিষ্টান আছে, ৩. আলমডাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হারদী চুয়াডাঙ্গা।
২নং দারদী ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম (নুরু) সাথে যোগাযোগ করিলে তিনি জানান, এই সড়কের ঠিকাদার রনজু মিয়ার সাথে আমার কথা হয়েছে চলতি মাসের ২০থেকে ২৫তারিখে মধ্যে সড়ক মেরামতের কাজ শুরু হওয়া কথা বলে তিনি জানিয়েছেন।
৩নং ভাংবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান কাউসার আহাম্মেদ (বাবলু) বলেন, বাংলাদেশের ২য় কোন সড়ক এমন দুতঅবস্থা আছে বলে আমার জানান নেই। তিনি আরো বলেন, জনগণের চরম ভোগান্তীর নাম হলো হাটবোয়ালিয়া আলমডাঙ্গা সড়ক জনগণ এই ভোগান্তীর হাত থেকে দৃত মুক্তি চাই। সাথে সাথে সরকারের উচ্চ মহলের আশু পদক্ষেপ কামনা করেছেন।
মডাঙ্গা উপজেলা চেয়ারম্যান আয়ুব হোসেন বলেন, হাটবোয়ালিয়া আলমডাঙ্গা সড়কটি মেরামত কাজ খুব তাড়াতাড়ি শুরু হবে বলে তিনি জানান।
চুয়াডাঙ্গা সড়ক ও জনপথের নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, খুব দ্রুতসময়ের মধ্যে মেরামত কাজ শুরু হবে।