চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজে পিঠা উৎসব ও বর্ণাঢ্য র‌্যালি

এসো মিলি প্রাণে প্রাণে পিঠাপুলি পার্বণে এই প্রতিপাদ্যে চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজে বাংলা বিভাগের উদ্যোগে প্রতিবছরের মতো এবারো পিঠা উৎসব ও বর্ণাঢ্য র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

পিঠা উৎসব উৎযাপন উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সকাল নয়টার সময় চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ হতে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালি বাহির হয়।

বাংলা বিভাগীয় প্রধান ড. আব্দুল আজিজ এর সভাপতিত্বে র‌্যালিতে ও পিঠা উৎসব উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. এ কে এম সাইফুর রশিদ।

এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন,পিঠা বাংলাদেশের সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের অন্যতম এক ধারক ও বাহক। আদিকাল থেকেই অঞ্চল ও ঋতু ভেদে নানা রকম পিঠা তৈরি হয়ে আসছে। তবে নগরায়ণের প্রভাবে পিঠা ধীরে ধীরে বিলুপ্তির পথে। নগর সংস্কৃতির প্রভাবে হারিয়ে যাওয়া পিঠা নতুন প্রজন্মের কাছে পরিচিত ধরে রাখতে হবে।

এইদিন পিঠা উৎসব উদ্বোধনের পর স্টলগুলোতে ব্যাপক ভিড় লক্ষ করা যায়। সবগুলো স্টলের সামনে পিঠাপ্রেমীদের উপস্থিতিতে পা ফেলার জায়গা পাওয়া যায় না। তবে ক্রেতাদের অভিযোগ পিঠাগুলোর মান আর আগের মতো নেই। একসঙ্গে সব পিঠার দাম বৃদ্ধির অভিযোগ তোলেন তারা। তবে দোকানিদের সঙ্গে কথা বললে তারা জানায়, বিগত বছরগুলোর তুলনায় এবার তৈল, আটা, ময়দা, গুড়, চিনি, সুজি সব পন্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। যার কারণে তাদের একটু বেশিদামে পিঠা বিক্রি করতে হচ্ছে। তবে, আকাশ্চুম্বী দাম নিচ্ছেন না বলে জানান তারা।

দোকানগুলোর দিকে তাকাতেই জিভে জল আসে হরেক রকম ভাপা পিঠা, চিতই পিঠা, পাটিসাপটা, ঝাল পিঠা, মালপোয়া, মালাই পিঠা, মুঠি পিঠা, আন্দশা, কুলশি, কাটা পিঠা, কলা পিঠা, খেজুরের পিঠা, ক্ষীর কুলি, গোকুল পিঠা, গোলাপ ফুল পিঠা, লবঙ্গ লতিকা, রসফুল পিঠা, সুন্দরী পাকান, সরভাজা, পুলি পিঠা, পাতা পিঠা, পাকান পিঠা, নারকেলের সেদ্ধ পুলি, নারকেল জিলাপি, তেজপাতা পিঠা, তেলের পিঠা, তেলপোয়া পিঠা, চাঁদ পাকান পিঠা, ছিট পিঠা, পানতোয়া, জামদানি পিঠা, হাঁড়ি পিঠা, ঝালপোয়া পিঠা, ঝুরি পিঠা, ছাঁচ পিঠা, ছিটকা পিঠা, চিতই পিঠা, দুধ চিতই, বিবিখানা, চুটকি পিঠা, চাপড়ি পিঠা, ঝিনুক পিঠা, সূর্যমুখী পিঠা, ফুল পিঠা, সেমাই পিঠা, নকশি পিঠা, নারকেল পিঠা, নারকেলের ভাজা পুলি, দুধরাজ, ফুলঝুরি পিঠাসহ বাহারি নকশাসহ প্রায় দুই শতাধিক পিঠা।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর রেজাউল করিম, শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলাম। আরও উপস্থিত ছিলেন, বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জাহিদুল হাসান, সহযোগী অধ্যাপক মুন্সি আবু সাইফ,সহযোগী অধ্যাপক মারুফা ইয়াছমিন, সহযোগী অধ্যাপক আজাদ জামান, সহকারী অধ্যাপক আজিম হোসেন সহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও ছাএ-ছাএীবৃন্দ।




জীবননগরে ফেন্সিডিলসহ আটক-১

জীবননগর থানা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানে ২০ বোতল ফেন্সিডিলসহ এক মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার দুপুর ১টার দিকে জীবননগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আব্দুল খালেকের নিদেশে জীবননগর থানার এসআই (নিঃ) মোঃ নাহিরুল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে জীবননগর পৌর সভার ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে ডাঙ্গাপাড়া ডেইরী ফার্মের সামনে পাঁকা রাস্তার উপর হতে ২০ বোতল ফেন্সিডিল সহ দর্শনা থানার মোহাম্মদপুর গ্রামের মোঃ নুরুল ইসলামের ছেলে মোঃ আরিফুল ইসলামকে (২৮)আটক করে।

এ বিষয়ে জীবননগর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে।




জীবননগরে আলমসাধু পাওয়ার ট্রিলার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত -১

জীবননগরে আলমসাধু পাওয়ার ট্রিলার মুখোমুখি সংঘর্ষে ১জন নিহত হয়েছে।  বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে জীবননগর উপজেলার মনোহরপুর শিমুলতলা নামক স্থানে এই দূর্ঘটনা ঘটে।

নিহত ছানোয়ার হোসেন (৪৫) জীবননগর উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়নের কালা গ্রামের মৃত বদর উদ্দিনের ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, নিহত ছানোয়ার জীবননগর থেকে পাওয়ার ট্রিলার যোগে গরু নিয়ে শিয়ালমারী যাচ্ছিলেন বিপরীত দিক থেকে আসা দুরত্ব গতির আলমসাধু মনোহরপুর শিমুলতলা নামক স্থানে পৌছালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ইঞ্জিন চালিত পাওয়ার ট্রিলারকে ধাক্কা দেয়। ইঞ্জিন চালিত পাওয়ার ট্রিলারের উপর থাকা ছানোয়ার হোসেন সড়কের উপর ছিটকে পড়ে পাওয়ার ট্রিলারে চাকায় পিষ্ট হয়ে মারাত্মক ভাবে আহত হন।

এ সময় স্থানীয় জনগণ তাকে উদ্ধার করে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কতব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জীবননগর থানার অফিসার ইনচাজ (ওসি) মোঃ আব্দুল খালেক বলেন,নিহত ছানোয়ার গরু বিক্রি করার জন্য পাওয়ার টিলারে করে গরু নিয়ে শিয়ালমারী বাজারে যাচ্ছিল এ সময় অসাবধনতার কারনে সে টিলারের উপর থেকে পড়ে যায় এবং তার মৃত্যু হয় ।

তবে এ বিষয়ে নিহতের পরিবারের কোন অভিযোগ না থাকায় লাশ তার পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।




গাংনীতে স্ত্রীর দাবীতে ব্যার্থ হওয়ায় নারীর বিষপান!

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার হিন্দা গ্রামে প্রবাস ফেরত এক ব্যাক্তির স্ত্রীর দাবীতে অনশন করে ব্যার্থ হওয়ায় বিষপান করে আত্নহত্যার চেষ্টা চালিছে বুলবুলি খাতুন (২৮) নামের এক নারী।

বৃহষ্পতিবার দুপুরে স্ত্রীর হিসেবে স্বীকৃতি না পেয়ে অভিমানে বিষপান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। বুলবুলি খাতুন গাংনীর আকুবপুর গ্রামের আব্দুর রহিমের মেয়ে। বর্তমানে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীণ রয়েছে বুলবুলি খাতুন।

জানাগছে, গাংনী উপজেলার হিন্দা গ্রামের শহিদুল ইসলামের তিন ছেলে মহন আলী,সুমন আলী ও মামুন। বড় ছেলে মহন আলী কৃষক,ছোট ছেলে মামুন চা দোকানদার ও মেজ ছেলে সুমন কাতার প্রবাসী। কাতার থাকা অবস্থায় মোবাইলে ঝগড়ার সুবাদে সুমনের প্রথম স্ত্রী এক কণ্যা সন্তানের জননী শ্যামলী খাতুন গলায় ফাঁস দিয়ে আত্নহত্যা করে।

সুমনের ছোট ভাই মামুনের সাথে বুলবুলির ছোট বোন ফুলঝুরি খাতুনের(আপন খালাত ভাইবোন) সাথে বিয়ে হয়। সেই সুবাদে খালত ভাইবোন হিসেবে সুমন ও বুলবুলির সাথে কাতার থেকে মোবাইলে কথাবলাবলি হয় । এক পর্যায়ে দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। দেড় মাস আগে সুমন কাতার থেকে বাড়ি চলে আসলে বুলবুলি সুমনকে বিয়ের কথা বলে।

সুমন বিষয়টি এড়িয়ে গেলে গত বুধবার সকালে সুমনের বাড়িতে স্ত্রীর দাবী নিয়ে বসে বুলবুলি। পরে সুমনের পিতা শহিদুল ইসলাম তার ভাইরা ভাই বুলবুলির পিতা আব্দুর রহিমকে খবর দিলে আকুবপুর থেকে কয়েকজন ব্যাক্তি সুমনের বাড়ি হিন্দা গ্রামে আসেন।তেঁতুলবাড়িয়া ইউনিয়নের স্থানীয় ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য নাজমুল হক খোকন,সাবেক মেম্বার জেকের আলী,করমদির গ্রামের ৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুল ওহাবসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিদের উপস্থিতিতে গ্রাম্য সালিশ করেন।

গ্রাম্য সালিশের লোকজন বুলবুলির সাথে বিয়ের কাগজপত্র দেখতে চাইলে বুলবুলি খাতুন বিয়ের কাগজপত্র দেখাতে ব্যার্থ হন। সেই সাথে সুমন বিয়ের বিষয়টি অস্বীকার করেন । সুমনকে বিয়ে করতে বল্লেও সুমন তা প্রত্যাক্ষান করেন। এমন অভিমানে সালিশ থেকে চলে গিয়ে বিষপান করে বুলবুলি খাতুন। উপস্থিত লোকজন বুলবুলিকে উদ্ধার করে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। প্রয়োজনীয় চিকিৎসার পর বিপদমুক্ত হন বুলবুলি। বর্তমানে তিনি গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন।

হিন্দা গ্রামের মোফাজ্জেল হোসেন জানান, বুলবুলির আপন ছোট বোনের সাথে বিয়ে হয়েছে সুমনের ছোট ভাই মামুনের। সুমন ও বুলবুলি আপন খালাত ভাইবোন। বুলবুলির এর আগেও দুই জায়গায় বিয়ে হয়েছিল। তার একটি কণ্যা সন্তান রয়েছে। সেসব স্বামীর সাথে বুলবুলির সংসার হয়নি। গত বুধবার সকালে হৈচৈ শুনে সুমনদের বাড়িতে গিয়ে দেখি বুলবুলি স্ত্রীর দাবী নিয়ে বসে আছে। পরে বুলবুলিদের গ্রামের লোকজন এস সালিশ করে। সালিশ শেষে বুলবুলি বিষপান করে।

ওই গ্রামের বুদ্ধ মোস্তফা জানান, সুমনের সাথে কি সম্পর্ক আছে তা জানিনা। তবে যে সম্পর্কই থাকুক না কেন তার কোন প্রমাণ না থাকায় সালিশে কোন বিচার করতে পারেনি। পরে শুনছি বুলবুলি খাতুন বিষ খেয়েছে।
সুমনের মা সাহেদা খাতুন জানান, বুলবুলি আমার সৎ বোনের মেয়ে। আমার তিনটি ছেলে,কোন মেয়ে নেই। বোনের মেয়ে হিসেবে সৎ বোন হেলেনার মেয়ের সাথে ছোট ছেলে মামুনের বিয়ে দিই। সুমন কাতার থাকা অবস্থায় তার স্ত্রী একটি মেয়ে রেখে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্নহত্যা করে মারা যায়। পরে সুমন কাতার থেকে আর বাড়ি ফেরেনি। তার একটি মেয়ে আমি লালনপালন করে বড় করছি। আমার বোনের মেয়ে বুলবুলি বুধবার সকালে হঠাৎ আমাদের বাড়ি এসে সুমন বিয়ে করেছে বলে দাবী করে। সুমনও স্ত্রী হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানায়। পরে আমরা আমার বোনকে মোবাইল করলে তারা এখানে এসে বিচারে বসে। বিচারে উপস্থিতিদের কাছে বিয়ে বা প্রেমের কোন প্রমাণ দেখাতে না পারলে তাকে আদালতের আশ্রয় নিতে বলে মড়লরা। এতে সে রেগে মরিচ ক্ষেতে দেয়া বিষ পান করে।

সুমনের পিতা শহিদুল ইসলাম জানান, তাদের মধ্যে যদি কোন সম্পর্ক থেকেই তবে আমার বিয়েতে কোন আপত্তি নেই। তবে বিয়ে না হলেও প্রেমের সম্পর্ক থাকতে পারে বলেও জানান তিনিসহ স্থানীয়রা।

ইউপি সদস্য সজরুল ইসলাম জানান, এর আগে বুলবুলি খাতুনকে আমাদের গ্রামে কখনও দেখিনি। বিয়ের কথা শুনিওনি। হঠাৎ বুধবার আমাকে বিষয়টি জানালে আমি বুলবুলির সাথে কথা বলি এবং তাদের পরিবারের লোকজনকে আসতে বলি । তাদের গ্রামের লোকজন আসলে আমরা আমদেও ওয়ার্ডেওর গন্যমান্য লোকজনকে নিয়ে সালিশে বসি। সেখানে বুলবুলির সাথে বিয়ের কাগজপত্র দেখতে চাইলে বুলবুলি তা দেখাতে পারেনি। এমনকি প্রেমের সম্পর্ক আছে কিনা তাও দেখায়নি। এদিকে সব বিষয় সুমন মেনে না নিলে তাকে আদালতে যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে আমরা বাড়ি চলে যায়। পরে শুনছি বুলবুলি বিষপান করেছে। একই কথা জানালেন করমদি গ্রামের ইউপি সদস্য আব্দুল ওহাব। তিনি বলেন, স্বামী হিসেবে যখন সে সমুনকে পাচ্ছেনা তখন একজন নারী হিসেবে আদালতে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছি। আদালতে না গিয়ে বিষপান করেছে এটিও খুব দুঃখ জনক। এসব কারনে সামাজিক আচার বিচার উঠে গেছে এবং সালিশ করতে গিয়ে জনপ্রতিনিধিরাও বিপদে পড়ছে তাই আমি উঠে এসেছি।

বুলবুলি খাতুনের মা হেলেনা খাতুন জানান, সৌদি থাকালীণ সময়ে সুমনের সাথে বছর তিনেক আগে মোবাইল ফোনে বুলবুলির বিয়ে হয়। এর মাস খানেক পর সুমন দেশে ফিরে আসলে বাওটের এক কাজীর বাড়িতে আবারো বিয়ের পিঁড়িতে বসে দুজন। স্বাভাবিক ভাবে দুজন ঘর সংসার করতে থাকে। বিয়ের দুমাস পর সুমন আবারো বিদেশে চলে যায়। এখন আমার মেয়েকে অস্বীকার করছে সুমন। এর সুষ্ঠ্য বিচার দাবী করেন তিনি।

গাংনী থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক জানান, তিনি ঘটনাটি জানার জন্য পুলিশ পাঠিয়েছেন। এখন পর্যন্ত কেউ কোন অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।




মেহেরপুর সরকারি কলেজে একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরদের ওরিয়েন্টেশন ক্লাস

মেহেরপুর সরকারি কলেজে একাদশ শ্রেণির নবাগত শিক্ষার্থীরদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে সরকারি কলেজ মিলনায়তনে এ ওরিয়েন্টেশন ও শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।

একাদশ শ্রেণীর ভর্তি কমিটির আহবায়ক সহযোগী অধ্যাপক হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যক্ষ প্রফেসর শফিউল ইসলাম সরদার।

প্রধান অতিথির বক্তবে অধ্যক্ষ প্রফেসর শফিউল ইসলাম সরদার ছাত্রছাত্রীদের নিয়মিত ক্লাস,লেখাপড়া ও শিক্ষক ও গুরুজনদের যথাযথ সম্মান দেওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের আহবান জানান।

এ ছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মুহা: আব্দুর রাজ্জাক, শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মোহা: কাবিল উদ্দিন, রাস্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক আবদুল্লাহ আল মামুন ধুমকেতু।




বন্ধুদের মধ্যে নেটফ্লিক্সের পাসওয়ার্ড আদানে নিশেধাজ্ঞা জারি

নতুন বছর থেকে বন্ধুদের মধ্যে নেটফ্লিক্সের পাসওয়ার্ড আদানে নিশেধাজ্ঞা জারি করেছে নেটফ্লিক্স কর্তৃপক্ষ। কিন্তু কীভাবে এই অভ্যাস আটকাবে এ সংস্থা? সে নিয়েই আলোচনা করছেন অনেকেই।

নেটফ্লিক্স ব্যবহারকারীর সংখ্যা কম নয়। অথচ সেই তুলনায় সংস্থার বার্ষিক আয় খুবই কম। সমীক্ষায় এই বিষয়টি উঠে আসতেই অনুসন্ধান শুরু করেছেন নেটফ্লিক্স কর্তৃপক্ষ। কয়েক মাস ধরে নানা উপায় বের করার চেষ্টা করছিলেন সংস্থার প্রযুক্তিবিদরা।

সংস্থার প্রধান রিড হেস্টিং সম্প্রতি জানিয়েছেন, একই পাসওয়ার্ড কত জন মিলে ব্যবহার করছেন, তা বুঝে ফেলবে নতুন প্রযুক্তি। আর তখনই পাসওয়ার্ড ভাগ করে নেওয়া আটকে দেবে সেটি।

নেটফ্লিক্সের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, একই অ্যাকাউন্ট অনেকে মিলে ব্যবহার করলে গ্রাহকসংখ্যা এমনিতেই কমতে থাকে। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই একটি পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে একসঙ্গে তিন-চার জন অ্যাকাউন্ট খোলেন। সাবস্ক্রিপশনের অর্থ নিজেদের মধ্যে ভাগ হয়ে যাওয়ায় বাড়তি সুবিধা পাওয়া যেত এত দিন। এখন আর তা হবে না।

নেটফ্লিক্সের এই সিদ্ধান্তে হতাশা প্রকাশ করতে পারে দর্শক। তবে এ ক্ষেত্রে তাদের হাত-পা বাঁধা, সে কথা স্পষ্ট করে জানিয়েছে ওটিটি সংস্থাটি। তবে কর্তৃপক্ষ আশা করছে নতুন এ পদক্ষেপের ফলে নতুন দর্শক পাবে নেটফ্লিক্স।

তবে প্রশ্ন উঠছে, কে বিনামূল্যে নেটফ্লিক্স পরিষেবা নিচ্ছে, তা কীভাবে বুঝবে সংস্থা? স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, আইপি অ্যাড্রেস, ডিভাইস অ্যাড্রেস ও অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভিটি দেখে বোঝা যাবে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে কতজন নেটফ্লিক্স দেখছেন। তা বুঝে ফেলতে পারলেই আটকানো যাবে এভাবে নেটফ্লিক্স ব্যবহারের প্রবণতা।

সূত্র: ইত্তেফাক




গাংনীতে জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস পালিত

মেহেরপুরের গাংনীতে জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস ২০২৩ পালন উপলক্ষে র‌্যালী,আলোচনাসভা ও কুইজ প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার(০২ ফেব্রুয়ারী) বেলা ১১ টার সময় পলাশীপাড়া সমাজ কল্যাণ সমিতির খামার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মিললায়তনে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে পলাশীপাড়া সমাজ কল্যাণ সমিতি (পিএসকেএস) ।

‘‘নিরাপদ খাদ্য,সমিৃদ্ধি জাতি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার চাবিকাঠি” এ প্রতিপাদ্যে পিকেএসএফ পরিচালিত পিএসকেএস দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে এদিন সকালে খামার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে একটি র‌্যালী বের হয়ে সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, গাংনী উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মোঃ আব্দুর রউফ।

পলাশীপাড়া সমাজ কল্যাণ সমিতির উপ পরিচালক কামরুল আলমের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপ খাদ্য পরিদর্শক মোঃ ফাহিম ফয়সাল ও ইবাদত খানা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মোঃ লাল্টু ইসলাম।

সংস্থার কৃষি ইউনিটের কৃষি অফিসার মোঃ মোস্তফা রাব্বির সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্থানীয় গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ নিরাপদ খাদ্য ও স্মার্ট বাংলাদেশ নিয়ে অলোচনা করেন। পরে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অংশ গ্রহণে কুইজ প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগীতায় ৪৭জন প্রতিযোগী অংশ গ্রহন করে। প্রতিযোগীদের মধ্যে বিজয়ীদের হাতে পুরুস্কার প্রদান করেন অতিথিবৃন্দরা।




দামুড়হুদায় অবৈধ ট্রাক্টর পাখি ভ্যান ও আলম সাধুর সংঘর্ষে স্কুলছাত্রীসহ আহত ৪

দামুড়হুদা উপজেলার জয়রামপুর শেখ ইট ভাটার সামনে অবৈধ ট্রাক্টর পাখি ভ্যান ও আলম সাধু মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে আলম সাধু চালক ও পাখি ভ্যানে থাকা যাত্রীসহ ৪জন গুরুতর আহত হয়েছে।

আহতরা হলেন, দামুড়হুদা উপজেলার হাউলী ইউনিয়নের জয়রামপুর গ্রামের মৃত দবির উদ্দিনের ছেলে ভ্যান চালক নাসির উদ্দিন (৫৫), জাহিদুল ইসলামের মেয়ে সুমাইয়া খাতুন (১২), শফিউর রহমানের মেয়ে শেফা খাতুন (১২)ও কাদিপুর গাংপাড়া গ্রামের মকবুল হোসেনের ছেলে আলম সাধু চালক হোসাইন (১৮)।

বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তাদেরকে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে প্রথমে দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হইতে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে রেফার্ড করেন।

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে জরুরী বিভাগের কর্তব্যরত ডাক্তার, ওয়াহেদ মাহমুদ রবিন প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আলম সাধু চালকের অবস্থা আশঙ্কাজনক হাওয়ায় রাজশাহী রেফার্ড করেন, পাখি ভ্যানের যাত্রী সুমাইয়া খাতুন কে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে রাখেন। পাখি ভ্যান চালক নাসির উদ্দিন ও পাখি ভ্যানের যাত্রী মোছাম্মৎ সেফা খাতুন কে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছাড়পত্র প্রদান করেন।

স্থানীয়রা সূত্রে জানা যায়, দামুড়হুদা অভিমুখ হইতে আসছিলো অবৈধ ট্রাক্টর, দর্শনা অভিমুখ হইতে আসছিলো আলম সাধু ও জয়রামপুর থেকে পাখি ভ্যান চালক দুইজন স্কুলছাত্রী নিয়ে দামুড়হুদায় আসছিলো এই সময় হাউলী ইউনিয়নের জয়রামপুর শেখ ইট ভাটার সামনে পৌছালে একটি অবৈধ ট্রাক্টর অন অভিজ্ঞ ড্রাইভার পাখি ভ্যান ও আলম সাধুর সামনাসামনে ধাক্কা মারে । এতে আলম সাধু চালক, পাখি ভ্যান চালক সহ যাত্রীরা ছিটকে পাকা রাস্তায় পড়ে গুরুতর আহত হয়।

স্থানীয় লোকজন তাদেরকে উদ্ধার করে দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে রেফার্ড করেন। অবৈধ ট্রাক্টর ড্রাইভার ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে গেলেও ট্রাক্টরটি দামুড়হুদা মডেল থানা হেফাজতে নেন পুলিশ।

এবিষয়ে দামুড়হুদা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ফেরদৌস ওয়াহিদ বলেন, দূঘটনার খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থানে যায়,আহত ৪ জনকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে।ট্রাক্টরটি আমাদের হেফাজতে রয়েছে।

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক নূর জাহান রুমি বলেন, দুইজনের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে, একজনকে হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়েছে,অপর একজন আশংকাজনক হওয়ায় রাজশাহী রেফার্ড করা হয়েছে।




বেটিসকে হারিয়ে শীর্ষস্থান মজবুত বার্সেলোনার

রাফিনহা এবং রবার্ট লিওয়ানদোস্কির গোলে রিয়াল বেটিসকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়ে লা লিগায় আট পয়েন্টে এগিয়ে গেছে শীর্ষস্থানে থাকা বার্সেলোনা। ইনজুরির কারণে কয়েক সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে চলে গেছেন ফরাসি উইঙ্গার ওসমানে ডেম্বেলে।

আর তাই রাফিনহা নিজেকে প্রমাণের সুযোগ পুরোপুরি কাজে লাগান। ম্যাচের ৬৫ মিনিটে রাফিনহা বার্সেলোনাকে এগিয়ে দেন। তিন ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে মাঠে ফেরা লিওয়ানদোস্কি ম্যাচ শেষের ১০ মিনিট আগে ব্যবধান দ্বিগুণ করার পাশাপাশি দলের জয় নিশ্চিত করেন। ৮৫ মিনিটে জুলেস কুন্ডের আত্মঘাতি গোলে বেটিস এক গোল পরিশোধ করে। কিন্তু তা পরাজয় এড়ানোর জন্য যথেষ্ট ছিলনা। ম্যাচ শেষে বার্সা কোচ জাভি হার্নান্দেজ বলেন, ‘আমি মনে করি আজ আমরা দারুণ খেলেছি। এ মাঠে খেলাটা সবসময়ই কঠিন। এই ফলাফলে আমি শুধুমাত্র খুশী না, একইসাথে দলের ক্রমাগত উন্নতিতে আমি আশাবাদী।’

এর আগে তিনটি লিগ ম্যাচেই বার্সেলোনা ১-০ গোলে জয়ী হয়েছিল। এর মধ্যে গত সপ্তাহে কাতালান প্রতিদ্বন্দ্বী জিরোনার বিরুদ্ধে একেবারেই সাদামাটা পারফরমেন্স দেখিয়েছিল বার্সা। কিন্তু কাল আবারো নিজেদের ফর্ম প্রমাণে শুরু থেকেই ব্যস্ত ছিল জাভির শিষ্যরা। বেটিসের শুরুটাও ভাল হয়েছিল। লুইজ হেনরিকের একটি শট ব্লক করে দিয়ে ম্যাচের শুরুতেই বার্সাকে রক্ষা করেছেন আলেহান্দ্রো বালডে। অন্যদিকে লেভার হেড অল্পের জন্য পোস্টের বাইরে দিয়ে চলে যায়। পেড্রির শটও বার্সেলোনাকে এগিয়ে দিতে পারেনি। অফসাইডের কারণে রাফিনহার একটি গোল বাতিল হয়ে যায়। দুই অর্ধে দুইবার বেটিস গোলরক্ষক রুই সিলভা পেড্রিকে হতাশ করেন।

ডি বক্সের ভিতর আবার ভিনিসিয়াসের ফাউলের বিপরীতে রাফিনহা পেনাল্টির জোড়ালো আবেদন করেও সফল হতে পারেননি। দ্রুত নেয়া একটি ফ্রি-কিক থেকে ফ্রেংকি ডি জং বালডের দিকে বল বাড়িয়ে দেন। তরুণ এই মিডফিল্ডারের যোগান দেয়া বলেই রাফিনহা ৬৫ মিনিটে ডেডলক ভাঙ্গেন। লা লিগায় সর্বোচ্চ গোলদাতা লিওয়ানদোস্কির তিন ম্যাচ পরে ফেরাটা একের পর এক ব্যর্থতায় হতাশায় রূপ নিচ্ছিল। যদিও শেষ পর্যন্ত আর খালি হাতে ফিরতে হয়নি এই পোলিশ স্ট্রাইকারকে।

রোনাল্ড আরাউজোর সহায়তায় লা লিগা মৌসুমের ১৪ ও সব মিলিয়ে ২৩তম গোল করেন লেভা। বালডের আরও একটি ক্রস থেকে বদলী খেলোয়াড় আনসু ফাতির হেড অল্পের জন্য বাইরে চলে যায়। ম্যাচ শেষের পাঁচ মিনিট আগে কুন্ডের কারণে আত্মঘাতি গোলের লজ্জা পায় বার্সেলোনা। ম্যাচের একেবারে শেষ মুহূর্তে রেফারির সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করে মাঠ ছাড়েন বেটিস মিডফিল্ডার উইলিয়াম কারভালহো।

সূত্র: ইত্তেফাক




এক লাফে ২৬৬ টাকা বাড়লো এলপিজির দাম

ভোক্তা পর্যায়ে বৃদ্ধি পেয়েছে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম। নতুন নির্ধারিত দাম অনুযায়ী ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডার কিনতে খরচ করতে হবে ১ হাজার ৪৯৮ টাকা, যা এতোদিন ছিলো ১ হাজার ২৩২ টাকা। অর্থাৎ আগের তুলনায় দাম বৃদ্ধি পেয়েছে ২৬৬ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) এই দাম নির্ধারণ করে। এ দিন দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিইআরসি সচিব ব্যারিস্টার মো. খলিলুর রহমান খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। নতুন এ দাম ২ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা ৬টা থেকে প্রযোজ্য ও কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেটিকুলেটেড পদ্ধতিতে তরল অবস্থায় সরবরাহ করা বেসরকারি এলপিজির ভোক্তা পর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজি ১২১ দশমিক ৬২ টাকায় বা রেটিকুলেটেড পদ্ধতিতে গ্যাসীয় অবস্থায় সরবরাহকৃত বেসরকারি এলপিজির ভোক্তা পর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতি লিটার ০ দশমিক ২৭০৩ টাকায় সমন্বয় করা হলো।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভোক্তা পর্যায়ে অটোগ্যাসের মূসকসহ মূল্য প্রতি লিটার ৬৯ দশমিক ৭১ টাকায় সমন্বয় করা হলো। সমন্বয়কৃত উক্ত মূল্য ২ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা ৬টা থেকে প্রযোজ্য ও কার্যকর হবে এবং পরবর্তী আদেশ না দেয়া পর্যন্ত তা বলবৎ থাকবে।

এর আগে, গত জানুয়ারিতে ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ৬৫ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ২৩২ টাকা নির্ধারণ করে এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন। গত ডিসেম্বরে যার দাম ছিলো ১ হাজার ২৯৭ টাকা। তার আগের মাসে (নভেম্বর) ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২০০ টাকা থেকে ৫১ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ২৫১ টাকা নির্ধারণ করেছিল বিইআরসি।

সূত্র: ইত্তেফাক