দামুড়হুদায় মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি

দামুড়হুদা জয়রামপুর রেল ইস্টিশনে সাগরদাঁড়ি ও কপোতাক্ষ ট্রেনের আপ ডাউন স্টোপেজের দাবীতে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার বেলা ৪ টার সময় এই মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।

দামুড়হুদা উপজেলার ঐতিহ্যবাহী জয়রামপুর রেল স্টেশনে সাগরদাঁড়ি ও কপোতাক্ষ ট্রেনের আপ ডাউন স্টোপেজের দাবিতে স্থানীয়রা মানববন্ধন করেছে। তারা সাগরদাঁড়ি ও কপোতাক্ষ ট্রেন যেনো স্টপেজ দেয় সেজন্য অসংখ্য মানুষ জয়রামপুর রেল স্টেশনে বিভিন্ন প্লেকার্ড নিয়ে ট্রেন থামানোর উদ্দেশ্যে অবস্থান নেয়।

সংবাদ শুনে দামুড়হুদা উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি কে এইচ তাসফিকুর রহমান, দামুড়হুদা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি হুমায়ূন কবির ও সেনাবাহিনীর একটি টিম ঘটনা স্থল পরিদর্শন করেন। শেষ পর্যন্ত স্থানীয়দের সামাল দিতে দামুড়হুদা মডেল থানার পুলিশ, সেনাবাহিনী ও এসিল্যান্ড ঘটনাস্থলে মানববন্ধনের শেষ পর্যন্ত অবস্থান করে।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আমাদের জয়রামপুর রেল স্টেশন জেলার একটি পুরাতন ও ঐতিহ্যবাহী রেল স্টেশন। রাজশাহী মেডিক্যাল সহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের যাতায়াতের জন্য এই স্টেশনে যেনো সাগরদাঁড়ি ও কপোতাক্ষ আপ ডাউন ট্রেন থামানো হয়। এখানে স্টোপেজের দাবীতে আমরা আজ মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করছি। এই লাইনে প্রথম গেদে থেকে জগতী ইস্টেশন পর্যন্ত রেল যোগাযোগ চালু হয়। তখন থেকেই এই জয়রামপুর ইস্টিশন চালু ছিলো। কিন্তু বর্তমানে এই স্টেশন টি প্রায় বন্ধ হবার উপক্রমে আছে, বলতে গেলে এখন জয়রামপুর ইস্টিশন বন্ধ আছে। আমদের দাবী এই স্টেশন টি অতি তাড়াতাড়ি যাতে চালু হয় আমরা জনগণ সেই দাবী জানান।

সাবেক সেনা সদস্য লাজিব আক্তার সিদ্দিকী বলেন, ঐতিহ্যবাহী জয়রামপুর রেল স্টেশনে আগে স্টেশন মাস্টার ছিল, স্টাফদের থাকার জায়গা ছিল, গেটম্যান ছিল। এখান এখানে আর কিছুই নাই স্টেশনটি বন্ধ হয়ে গেছে। আমরা চাই স্টেশনটি আবার নতুন করে চালু করা হোক এবং সাগরদাড়ি ও কপোতাক্ষ ট্রেনের আপ এবং ডাউন স্টোপেজ দাবী করছি। এখানে যেন আগের মত স্টেশন মাস্টার এবং গেটম্যান সহ সকল বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সুবিবেচনায় দেখবেন এমনটি আশা করেন।

জয়রামপুর মানবকল্যান যুব সংগঠন এর সভাপতি মোঃ মনিরুল ইসলাম মিলন বলেন, ঐতিহ্যবাহী জয়রামপুর রেল স্টেশনে গেট ম্যান না থাকার কারণে বেশ কয়েকটি তাজা প্রাণ-অকালে ঝরে গেছে। এই স্টেশনটিতে স্টেশন মাস্টার সহ কোন লোকজন নেই। কিন্তু এক সময় এই ঐতিহ্যবাহী জয়রামপুর রেল স্টেশনে ৪৭ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী ছিল। কালের বিবর্তনে তা হারিয়ে গেছে।

১৮৬২ সালে গেদে থেকে কুষ্টিয়াজ জগতী রেললাইন চালু হয়। তখন থেকেই জয়রামপুর রেল স্টেশন জমজমাট ছিল। এই অঞ্চলে প্রায় দুই লক্ষের অধিক মানুষ এই জয়রামপুর স্টেশন ব্যবহার করতো। এখানে রয়েছে ঐতিহ্যবাহী জয়রামপুর গুড়েরহাট যেখান থেকে সারা বাংলাদেশে ট্রেনের মাধ্যমে খেজুরের গুড় বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাঠানো হতো। স্থানীয় অর্থকরী কৃষি ফসল দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ট্রেনের মাধ্যমে যেত, যা এখন সম্পূর্ণরূপে বন্ধ আছে। অনতিবিলম্বে এই স্টেশনে স্টেশন মাস্টার ও গেটম্যান সহ সাগরদাড়ি ও কপোতাক্ষ ট্রেনের আপ এবং ডাউন স্টপেজ দাবী করছি।




কোটচাঁদপুর রাতের আধারে চলছে মাটি কাটা মহোৎসব

কোটচাঁদপুর উপজেলা জুড়ে মাটি কাটার মহোৎসব চললেও জানেন না উপজেলা প্রশাসন। স্পেসিফিক তথ্য চাইলেন গণমাধ্যম কর্মী দের কাছে।

গত শুক্রবার সন্ধ্যায় মাটি কাটা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি এ কথা বলেন। দায়িত্বরত ইউনিয়ন সহকারী ভুমি কর্মকর্তাদের একাধিক বার মাটি কাটার বিষয় অবগত করলেও কোনো প্রকার ব্যাবস্থা নেয়নি তারা।

দিনের বেলায় দেখা মেলে দুই এক জনেকে কৃষি জমির টপ সয়েল কাটতে। লেবার দিয়ে হেডলোডে ট্রাক্টরের টলি বোঝাই করে মাটি নিয়ে শহরের বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করে। তবে রাত হলেই সক্রিয় হয়ে ওঠেন মাটি কাটা সিন্ডিকেটের সদস্যরা। রাত ১০টার থেকে শুরু করে ভোর পর্যন্ত অবৈধভাবে চলে মাটি কাটার কর্মযজ্ঞ। ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে এভাবে এক্সক্যাভেটর (ভেকু) দিয়ে কৃষিজমির উপরিভাগের ও পুকুর সংস্করের নামে মাটি কেটে নিচ্ছেন চক্রের সদস্যরা।

উর্বর মাটি ইটভাটাসহ বিভিন্ন স্থান ভরাটের কাজে বিক্রি করছেন অসাধু ব্যবসায়ীরা। এসব পরিবহনের কাজে ব্যবহৃত গাড়িতে নষ্ট হচ্ছে কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত গ্রামীণ পাকা সড়ক সহ হাইওয়ে সড়ক।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, অবৈধভাবে মাটি কাটা বন্ধে উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় আলোচনা করা হবে । মাটি কাটার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করার জন্য। এরপর দিনের বেলায় চক্রের সদস্যরা নিষ্ক্রিয় থাকলেও রাতের বেলায় সক্রিয় হয়ে ওঠেন।

উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের মাঠে বিভিন্ন ফসলের আবাদ করেন কৃষক। এসব ফসল স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সরবরাহ করা হয়। পাট, পেঁয়াজ, আলু, ফুলকপি, বাঁধাকপি, কাঁচামরিচ, ধানসহ নানান ধরনের ফসলের আবাদ করেন তারা। তবে মাটি কেটে নেওয়ায় প্রতি বছর আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ কমছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এতে কৃষকের দীর্ষস্থায়ী ক্ষতি হলেও মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছেন মাটি ব্যবসায়ীরা।সরেজমিন দেখা গেছে,উপজেলার এলাঙ্গী গ্রামের ধানের জমি থেকে লেবার দিয়ে মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছে। জমির মালিক রাঙ্গিয়ারপুতা গ্রামের ইস্কুল শিক্ষকের ভাষ্য, তার পাশের জমির মাটি কেটে বিক্রি করার কারণে তার জমি উঁচু হয়ে গিয়েছে। তাই মাটি কাটছে।তিনি ডিসি অফিস থেকে অনুমোদন নেননি বলে জানিয়েছেন। ৪ থেকে ৬টি ট্রাক্টরে এসব পরিবহনের কাজ হচ্ছে।
জায়গাটিতে আগে সমতল জমি ছিল বলে জানান গ্রামের কৃষক রফিক হোসেন অভিযোগ করে বলেন, গ্রামের লোকজন বাধা দিয়ে কি করবে। কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি তাদের সহযোগিতা করাছে। পর্যায় ক্রমে আশপাশের সব জমির মাটি কাটতে হবে। তা না হলে উঁচু নিচু জমিতে আবাদ হবে না।

সলেমানপুর এলাকার মাঠে ফসলি জমির টপ সয়েল কেটে ট্রাক্টরে তোলা হচ্ছে।ডিসি অফিস থেকে অনুমোদন না নিয়ে মাটি কাটার কাজ করছেন শহরের সলেমানপুর গ্রামের শাহিন রহমান। তিনি বলেন, মাটি বিক্রি করছেন জমির মালিক। আমি লেবার ঠিক করে দিয়েছি। তবে এ মাটি ইটভাটাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিক্রি হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বলুহর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের কৃষি জমির মাটি কেটে বিক্রি করছেন পৌর এলাকার জামিরুল। কপোতাক্ষ নদ ক্ষননের পাড়ের মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, উপজেলায় কয়েকটি শক্তিশালী মাটি ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। তারা দরিদ্র কৃষককে নানান প্রলোভন দেখিয়ে উর্বর অংশের মাটি কিনে নিচ্ছেন। অসচেতনতায় অনেকে নগদ অর্থ পেতে বিক্রি করছেন।

কৃষিজমি থেকে কেটে নেওয়া মাটি বিভিন্ন স্থানে সরবরাহের কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে ট্রলি। এতে গ্রামীণ সড়কে খানাখন্দ তৈরি হচ্ছে। একপর্যায়ে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে। ট্রলি চলাচল করায় আবাদি জমিও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।স্থানীয় একাধিক সূত্র জানিয়েছে, উপজেলার দোড়া ইউনিয়নের ভোমরাডাঙ্গা গ্রাম পুকুর সংস্করের নামে রাত ভোর মাস ব্যাপি ভেকু দিয়ে মাটি কেটে ইট ভাটায় বিক্রি করছেন ওই গ্রামের রহিম ও সাইফুল।ডিসি অফিস থেকে পুকুর সংস্করের অনুমতি নিয়ে কুশনা ইউনিয়নের আমেরিকার জনগণের সহায়তায় তৈরি আমেরিকান সড়কের পাশে পুকুর সংস্ককার করার পাশাপাশি ট্রাক্টর দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় মাটি বিক্রি করছেন বান্দাল বাজার এলাকার আব্দুল আলিম। পাশেই পুকুর সংস্ককার করছেন সুমন নামে এক জন। তিনি কোনো অনুমতি নেননি। সপ্তাহ ব্যাপি মাটি কেটে বিক্রি করছেন ইটভাটা সহ বিভিন্ন জায়গায়। তিনি জানান বিভিন্ন সিস্টেম করে কাজ চালাচ্ছেন। ভেকু দিয়ে কাঁঠালিয়া গ্রাম থেকে মাটি কেটে বিক্রি করছেন এলাঙ্গী ইউনিয়ন ইউপি সদস্য আব্দুল হাকিম। সাফদারপুর ইউনিয়নের লক্ষিকুন্ডু গ্রামে ভেকু দিয়ে বালি কাটছেন উকিল নমে একজন।

দৌড়া ইউনিয়নের বকুল সিটি পার্কের ভিতরে ড্রেজার মেশিন দিয়ে পুকুর থেকে বালি তুলে ভেকু দিয়ে কেটে বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করছেন শাহজাহান আলী। সিন্ডিকেটের সদস্যরা ট্রাক্টরের লাইট জ্বালিয়ে গভীর রাত থেকে ভোর পর্যন্ত মাটি কাটে। সাত-আটটি ট্রাক্টর পরিবহনের কাজ করে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার উছেন মে’র কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, জানা নেই। স্পেসিফিক তথ্য দিয়ে সহায়তা করুন।ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।




মেহেরপুরে জেলা বিএনপি’র পথসভা ও লিফলেট বিতরণ

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কর্তৃক উপস্থাপিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা সাধারণ মানুষের সামনে তুলে ধরতে পথসভা ও লিফলেট বিতরণ করেছে মেহেরপুর জেলা বিএনপি।

শনিবার বিকেল ৪টার দিকে মেহেরপুর সদর উপজেলার বুড়িপোতা ইউনিয়নে এ পথসভা ও লিফলেট বিতরণ করেন তারা। পথসভার নেতৃত্ব দেন জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট কামরুল হাসান ও যুগ্ম আহ্বায়ক ফয়েজ মোহাম্মাদ।

এসময় জেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়ার সহ-সভাপতি ইলিয়াস হোসেন, সাবেক সহ-সভাপতি আলমগীর খান ছাতু, আনছা-উল -হক, হাফিজুর রহমান হাফি, সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক ও পাবলিক প্রসিকিউটর আবু সালেহ মোহাম্মদ নাসিম, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রুমানা আহমেদ, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মিজান মেনন, জেলা জাসাসের সদস্য সচিব বাকাবিল্লাহ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আজমল হোসেন মিন্টু, সাবেক পৌর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, সদর থানা যুবদলের সাবেক সভাপতি হাসিবুজ্জামান স্বপ্নন, জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি আনিসুল হক লাভলু, জেলা জেলা ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট মীর আলমগীর ইকবাল (আলম), জেলা যুবদলের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট এহান উদ্দিন মনা, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি ফিরোজুর রহমান, জেলা যুবদলের সাংস্কৃতিক সম্পাদক আসাদুজ্জামান জনি, জেলা যুবদলের সদস্য মেহেদী হাসান রোলেক্স, জেলা জিয়া মঞ্চে আহবায়ক অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম, সদস্য সচিব মনিরুল ইসলাম মনি, জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি নাহিদ মাহবুব সানি, আব্দুল লতিফ, মোশিউল আলম দিপু, নাহিদ আহম্মেদ, ইসমাইল শাহ, দবির, জনিসহ বিএনপির স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

এসময় নেতারা সাধারণ মানুষের মাঝে লিফলেট বিতরণ করে তাদের সমর্থন কামনা করেন।




হরিণাকুণ্ডু তে চা বিক্রি করে স্বাবলম্বী যুবক শিমুল

ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলার জোড়াদহ কলেজ মোড়ে চা বিক্রেতা যুবক শিমুল দিনে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার চা বিক্রি করেন। ১৮ বছর বয়সি শিমুল চা বিক্রি করে পরিবারের হাল ধরতে পেরে নিজেকে সফল ও স্বাবম্বি মনে করছেন।

চা বিক্রি করে তিনি বাড়িতে পাঁকা ঘর দিয়েছেন, চাষের জমি বর্গা রেখেছেন, বাড়িতে গরু-ছাগল কিনে পালছেন। দিনে দিনে তার সংসারে স্বাচ্ছন্দ ফিরে এসেছে। শিমুল জোড়াদহ গ্রামে নানা বাড়িতে মানুষ হয়েছে।

সরেজমিনে তার দোকানে গিয়ে দুরদুরান্ত থেকে ছুটে আসা চাপ্রেমীদের সরগরম লক্ষ্য করা যায়। তার দোকানের চা খেতে আসা বিভিন্ন খরিদ্দারদের সাথে কথা বলে জানা যায়, তার দোকানে ভিন্ন স্বাদের দুধ চা ও মালাই চা পান করতে প্রতিদিন ঝিনাইদহ শহর, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া জেলা থেকে চা প্রেমিরা ছুটে আসেন।

চা বিক্রেতা শিমুল বলেন, তার দোকানে প্রতিদিন বিভিন্ন জেলা, উপজেলা থেকে শত শত চাপ্রেমীরা চা খেতে আসেন। প্রতিদিন ১হাজার থেকে ১২শ কাপ চা বিক্রি হয়, যা গড় হিসাবে প্রতিদিনে ১৫থেকে ২০ হাজার টাকার পারমান চা বিক্রি হয় বলে জানান। লেখাপড়া বেশি দূর না করলেও দিনরাত পরিশ্রম করে নিজেই পরিবর্তন করছেন নিজের ভাগ্য। উপজেলার জোড়াদহ কলেজ মোড় এলাকার রাস্তার পাশে শিমুলের চায়ের দোকান। ৭ বছর ধরে চা বিক্রি করছেন এই যুবক। এরও ৫বছর পূর্বে হাফিজুর নামে এক ব্যক্তি দোকানটি শুরু করে।

সকাল ৭টা থেকে সারাদিন চা প্রেমীদের ভিড় লেগেই থাকে দোকানে। প্রতিদিন বিকাল থেকে রাত ৮ট পর্যন্ত বাইরের এলাকা থেকে লোকজন চা খেতে ভিড় জমায়।

প্রতি কাপ দুধচা ২০ টাকা করে বিক্রি করি, এখন পর্যন্ত কোন খরিদ্দারের অভিযোগ পাননি বলে শিমুল জানান। তিনি আরও বলেন, চা বিক্রির পরিমান এখন অনেক বেশি, আয়ও ইনশাল্লাহ ভালোই হয়, এই আয় দিয়ে বাড়িতে একটি পাকা ঘর করেছি, জমি বর্গা রেখেছি, সবমিলিয়ে পরিশ্রম করে ভালোভাবে জীবন যাপনের চেষ্টা করছি।’

তিনি আরও বলেন, আমার চা তৈরীর পদ্ধতি হরিণাকুÐু উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজারে এখন চালু হয়েছে। আমি ওইসব চা দোকানদারদের চা তৈরীর পদ্ধতি শিখিয়েছি। অনেক বেকার যুবক তার কাছে পরামর্শ নেওয়ার জন্য আসে। তিনি তাদের সঠিক পরামর্শ দেন। তার এই ব্যবসায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বেকার যুবকরা মনে করছেন কোন কাজই ছোট নয়, যেকোনো কাজ করে সফলতা অর্জনের মাধ্যমে নিজের বেকারত্ব দূর করা সম্ভব।




অনুমতি ছাড়াই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে অ্যাড করা আটকাবেন যেভাবে

টুং করে একটা নোটিফিকেশন আসল, আপনাকে কেউ কোনো একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে অ্যাড করেছে। ঢুকে দেখলেন ওই গ্রুপ পরিচিত না। এমনকি আগ্রহও নেই এমন গ্রুপে। তখন গ্রুপ থেকে লিভ নিতে চাইবেন নিশ্চয়ই। সেজন্যও তো কত হ্যাঁপা। কিন্তু যদি এমন হয় আপনাকে কেউই আর অ্যাড করতে পারল না। তাহলে ওই লিভের হ্যাঁপা তো পোহাতে হবে না।

পরিচিত, বন্ধু, আত্মীয় প্রায় সবারই নিজের ফোনে মেসেজিংয়ের জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে। বিশ্বের জনপ্রিয়তম মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম এটাই। তবে অনেক সময় আপনার অনুমতি না নিয়েই যে কোনো গ্রুপে অ্যাড করিয়ে দেন পরিচিতরা। এই সমস্যার সমাধান রয়েছে অ্যাপের ভিতরেই।

বিশেষ ফিচার চালু করতে আপনার অনুমতি ছাড়া কেউ আপনাকে কোনো হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে অ্যাড করতে পারবেন না। অ্যানড্রয়েড ও আইফোনের গ্রাহকরা হোয়াটসঅ্যাপের এই ফিচার ব্যবহার করতে পারবেন। কীভাবে নিজের ফোনে এই সেটিংস এনেবেল করবেন?

* এই ফিচার ব্যবহারের জন্য শুরুতেই প্লে স্টোর অথবা অ্যাপ স্টোর থেকে হোয়াটসঅ্যাপ আপডেট করুন। এর পরে নীচের ধাপগুলি পরপর অনুসরণ করুন:

অ্যানড্রয়েড ফোনের ক্ষেত্রে

*হোয়াটসঅ্যাপ ওপেন করে ডান দিকে উপরে থ্রি ডট মেনু সিলেক্ট করুন

*এবার সেটিংস >অ্যাকাউন্ডট > প্রাইভেসি সিলেক্ট করুন

*এবার গ্রুপস সিলেক্ট করলে তিনটি অপশন দেখতে পাবেন। এই অপশনগুলি হল এভরিওয়ান, মাই কন্টাকস ও মাই

*কন্টাকস এক্সপার্ট (Everyone, My Contacts, or My Contacts Except)

*এখানে এভরিওয়ান সিলেক্ট করলে যে কোন হোয়াটসঅ্যাপ গ্রাহক আপনাকে যে কোন গ্রুপে অ্যাড করতে পারবেন

*মাই কন্টাকস সিলেক্ট করলে শুধুমাত্র আপনার কনট্যাক্টে যে সব নম্বর সেভ রয়েছে সেই সব ব্যক্তি আপনাকে কোন গ্রুপে অ্যাড করতে পারবেন

*মাই কন্টাকস এক্সপার্ট সিলেক্ট করার পরে আপনি যদি কোন ব্যক্তিকে কনট্যাক্ট থেকে সিলেক্ট করেন তবে সেই ব্যক্তিই আপনাকে কোন হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে অ্যাড করতে পারবেন না

*এখানে সিলেক্ট অল করলে আর কোন ব্যক্তি আপনাকে কোন হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে অ্যাড করতে পারবেন না

আইফোনের ক্ষেত্রে এই ফিচার

*হোয়াটসঅ্যাপ ওপেন করে স্ক্রিনের নীচে সেটিংস সিলেক্ট করুন

*এবার অ্যাকাউন্ট > প্রাইভেসি > গ্রুপস সিলেক্ট করুন

*পরের স্ক্রিনে এভরিওয়ান, মাই কন্টাকস ও মাই কন্টাকস এক্সপার্ট অপশনগুলি দেখতে পাবেন

*এর মধ্যে মাই কন্টাকস এক্সপার্ট সিলেক্ট করে ‘সিলেক্ট অল’ বেছে নিন

সূত্র: যুগান্তর




মেহেরপুরে শিক্ষার্থীদের স্কুল ড্রেস ও ব্যাগ বিতরণ

আউট অব স্কুল চিলড্রেন এডুকেশন কর্মসূচির আওতায় উপানুষ্ঠানিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র/ছাত্রীদের মাঝে স্কুল ড্রেস ও ব্যাগ বিতরণ করা হয়েছে।

শনিবার (১১ জানুয়ারি) সকাল ১০ টার দিকে আমঝুপি ইউনিয়নের হিজুলী উপানুষ্ঠানিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আয়োজনে এ বিতরণ কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রোগ্রাম সুপারভাইজার রিমন মন্ডলের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রোগ্রাম ম্যানেজার সাদ আহাম্মদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন সদর উপজেলা প্রোগ্রাম ম্যানেজার শিরিন আক্তার ও গাংনী উপজেলা প্রোগ্রাম ম্যানেজার আল-আমিন আহম্মেদ।

উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর সহায়তায় মানব উন্নয়ন কেন্দ্র মউক এ কর্মসূচী বাস্তবায়ন করছে। অনুষ্ঠানে তারুন্যের উৎসব সহ শিক্ষার্থীদের পরিস্কার পরিছন্নতা ও কেন্দ্র পরিস্কার পরিছন্নতা বিষয়ে আলোচনা করা হয়। এসময়ে শিক্ষার্থী, অভিভাবক সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।




চুলের জন্য পেঁয়াজের রস ভীষণ উপকারী, যেভাবে বানাবেন মাস্ক

আপনার চুল সুন্দর রাখতে অনেকেই অনেক কথা বলেন। কেউ বলেন, চুলের যত্নে ছোট ছোট পেঁয়াজের রস মাখুন খুব ভালো উপকার পাবেন। আবার কেউ বলেন, পেঁয়াজের রস মেখেছেন, এবার চুলের যত্নে মাস্ক মেখে দেখতে পারেন।

তবে হ্যাঁ, চুল পড়া কমাতে আর খুশকির সমস্যা দূর করতে পেঁয়াজের রস ভীষণ কার্যকর। পেঁয়াজের রস চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারী। যদিও চুলের সৌন্দর্যবৃদ্ধিতে পেঁয়াজের ব্যবহার নতুন কোনো ঘটনা নয়; কিন্তু আপনি পেঁয়াজের রস না মাস্ক— কোনটি ব্যবহার করবেন সেটি আসল কথা।

আপনি যাই ব্যবহার করুন না কেন। পেঁয়াজে রয়েছে সালফার, যা মাথার ত্বকে পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে। আর পেঁয়াজে মেলে ভিটামিন সি, বি৯, বি৬ ও পটাশিয়াম। চুল বৃদ্ধি আর সংক্রমণ ঠেকানো এ উপাদানগুলো খুবই কার্যকর।

অনেকেই চুলে সরাসরি পেঁয়াজের রস মাখেন। অনেকে আবার তা নারিকেল তেলের সঙ্গেও মিশিয়ে নেন। তবে চুলের যত্নে কাজে আসতে পারে পেঁয়াজের মাস্কও। এখন কিভাবে বানাবেন পেঁয়াজের মাস্ক, সে বিষয়টি জেনে নিন।

পেঁয়াজের রস ও অ্যালোভেরা: চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারী অ্যালোভেরা। শীতের মৌসুমে রুক্ষ কেশে আর্দ্রতা জোগাতে, খুশকির ফলে হওয়া প্রদাহ কমাতে— এ উপাদানটি সাহায্য করে। দুই টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গে দুই টেবিল চামচ পেঁয়াজের রস মিশিয়ে নিন। এবার শ্যাম্পু করা পরিষ্কার চুলে মিশ্রণটি মেখে নিন। মাথার ত্বক থেকে চুলে তা লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর মৃদু শ্যাম্পু দিয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে ফেলুন।

মেথি, টক দই ও পেঁয়াজ: সারারাত মেথি ভিজিয়ে রাখুন। চুলে জেল্লা ফেরাতে মেথি বিশেষ কার্যকর ভূমিকা রাখে। মিক্সারে ভিজিয়ে রাখা দুই টেবিল চামচ মেথি, একটি ছোট পেঁয়াজ এবং দুই চামচ নারিকেল তেল নিন। যোগ করুন ফেটিয়ে রাখা টক দই। মিশ্রণটি পরিষ্কার চুলে লাগিয়ে হালকা হাতে মালিশ করুন। এরপর ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। আপনি চাইলে শ্যাম্পু করেও নিতে পারেন।

পেঁয়াজ ও অলিভ অয়েল: একটি ছোট পেঁয়াজ নিন। তার সঙ্গে মিশিয়ে দিন অলিভ অয়েল। চুল বৃদ্ধি আর আর্দ্রতা বজায় রাখতে অলিভ অয়েল বিশেষ কার্যকর। বিশেষ করে রুক্ষ চুলে এই মাস্কটি বিশেষ কার্যকর। তবে পরিষ্কার চুলে মিশ্রণটি লাগিয়ে হালকা মাসাজ করুন। এরপর আধা ঘণ্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

সূত্র: যুগান্তর




কুষ্টিয়ায় ডাম্পার ট্রাকের চাপায় শ্রমিক নিহত, আহত ৩

কুষ্টিয়ায় বেপরোয়া গতির একটি ড্রাম্প ট্রাকের চাপায় রাজু আহাম্মেদ (২০) নামের এক নলকূপ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও তিনজন। তাদেরকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

শনিবার (১১ জানুয়ারি) সকাল ৯টার দিকে কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কের কুমারখালীর সৈয়দ মাস-উদ রুমী সেতু এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

নিহত রাজু কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের কামারতলা গ্রামের আয়ুব আলীর ছেলে। রাজু লেখাপড়ার পাশাপাশি নলকূপ শ্রমিকের কাজ করতো। এই ঘটনায় আহত শ্রমিক মিরাজুল, আসলাম এবং বিল্লাল একই এলাকার বাসিন্দা।

ঘটনার পর উত্তেজিত জনতা ট্রাক ড্রাইভার সন্দেহ এক ব্যক্তিকে ধরে গণপিটুনি দেয়। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

স্থানীয় এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে কুষ্টিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সৈয়দ আল মামুন বলেন, একটি ভ্যানযোগে চারজন নলকূপ শ্রমিক কুমারখালীর কয়া থেকে কাজের জন্য কুষ্টিয়ার উদ্দেশে যাচ্ছিলেন। ভ্যানটি সৈয়দ মাসুদ রুমি সেতুর মুখে এসে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা দ্রুতগামী একটি বালুবাহী ড্রাম্প ট্রাক ভ্যানটিকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই রাজুর মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় আহত তিনজনকে উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

নিহত রাজুর দেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনার পরই ট্রাক চালক পালিয়ে গেলেও ঘাতক ট্রাকটিকে আটক করেছে পুলিশ।




হৃতিকের জন্মদিনে যা বললেন সাবেক স্ত্রী সুজান ও প্রেমিকা সাবা

বলিউড অভিনেতা হৃতিক রোশন বারবার প্রমাণ করেছেন বয়স যে শুধু একটা সংখ্যা মাত্র। কারণ অভিনেতার বয়স বাড়লেও শারীরিক গঠনে কোনো প্রভাব পড়েনি। সেই ২০০০ সালে ‘কাহো না প্যার হ্যায়’ ছবি থেকে অভিনয়ের যাত্রা শুরু হয়েছিল তার। প্রথম ছবিতেই আলোড়ন সৃষ্টি করেছিলেন তিনি।

এখনো ভক্ত-অনুরাগীদের মধ্যে সেই একই উন্মাদনা দেখা যায়। দেখতে দেখতে হৃতিক রোশন আজ ৫১ বছর বয়সি। জন্মদিনে তাকে শুভেচ্ছায় ভরিয়ে দিলেন ভক্ত-অনুরাগীরা। সেই সঙ্গে হৃতিককে জন্মদিনে বিশেষভাবে শুভেচ্ছা জানালেন সাবেক স্ত্রী সুজান খান ও বর্তমান প্রেমিকা সাবা আজাদ।

এদিন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পারিবারিক ছবি শেয়ার করে নেন সুজান খান। সেই ছবিতে হৃতিকের সঙ্গে রয়েছেন তার প্রেমিকা সাবা আজাদও। সেই ছবির ক্যাপশনে হৃতিকের সাবেক স্ত্রী লিখেছেন শুভ জন্মদিন। তার সঙ্গে ‘কাহো না প্যার হ্যায়’ ছবির ২৫ বছর পূর্তির উদযাপনও হোক।

অন্যদিকে সাবা আজাদও হৃতিকের সঙ্গে একগুচ্ছ সোহাগী ছবি শেয়ার করে নিয়েছেন। সেই সঙ্গে সাবা লিখেছেন সূর্যকে প্রদক্ষিণ করার আরও একটি বছর পূর্ণ করার শুভেচ্ছা তোমাকে। তুমি আমার আলো। সারাজীবন আনন্দ যেন তোমাকে ঘিরে রাখে।

সাবার এই পোস্টে হৃতিককে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তার ভক্ত-অনুরাগীরা। বলিপাড়া থেকেও বহু তারকা শুভেচ্ছায় ভরিয়ে দিয়েছেন ‘বার্থডে বয়’কে।

উল্লেখ্য, কয়েক দিন আগে হৃতিক রোশনের জন্মদিন উপলক্ষ্যে বড়পর্দায় আবার মুক্তি পেয়েছে ‘কাহো না পেয়ার হ্যায়’ ছবিটি। নতুন করে সাড়া ফেলেছে এ ছবিটি। এদিকে হৃতিককে শেষ দেখা গেছে ‘ফাইটার’ ছবিতে। অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোনের সঙ্গে এ ছবিতে জুটি বেঁধেছিলেন অভিনেতা।

সূত্র: যুগান্তর




মেহেরপুরে বিএনপি’র দোয়া মাহফিল ও মিছিল

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল ও মিছিল করেছে পৌর, সদর ও উপজেলা বিএনপি।

শনিবার (১১ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১১ দিকে বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য মাসুদ অরুনের নেতৃত্বে পৌর কমিউনিটি সেন্টারের সামনে বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল শেষে একটি মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে কলেজ মোড় এলাকায় গিয়ে শেষ হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপি’র আহবায়ক কমিটির যুগ্ম আহবায়ক ও পৌর বিএনপির সভাপতি জাহাঙ্গীর বিশ্বাস, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাডভোকেট মারুফ আহমেদ বিজন, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, মুজিবনগর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রশিদ, জেলা যুবদলের সভাপতি জাহিদুল হক জাহিদ, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি আকিব জাভেদ সেনজির, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ রাজিব খান, ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবু হাসনাত আফরোজ সহ মেহেরপুর বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।