সিপিডিতে চাকরির সুযোগ, বেতন ৫৫ হাজার টাকা

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দি সেন্ট্রাল ফর পলেসি ডায়লগ (সিপিডি)। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘রিসোর্স মোবিলাইজেশন অ্যাসোসিয়েট’ পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম

রিসোর্স মোবিলাইজেশন অ্যাসোসিয়েট।

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা

স্বীকৃত যেকোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ইকোনমিকস, ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বা সোশ্যাল সায়েন্স বিষয়ে স্নাতকোত্তর পাস প্রার্থীরা বিভিন্ন পদের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এছাড়া রিসার্স, প্রজেক্ট ডেভেলপেমেন্ট অ্যান্ড রেসোর্স মোবিলাইজেশন বিষয়ে জানাশোনা থাকতে হবে। ইংরেজি ভাষায় সাবলীল হতে হবে। নেটওয়ার্কিং, নেগশিয়েশন ও ইন্টারপারসোনাল স্কিল থাকতে হবে। কম্পিউটার চালনায় দক্ষ হতে হবে।

বেতন

৫৫,০০০ টাকা। এছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুসারে অন্যান্য সুবিধা প্রদান করা হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া

আগ্রহী প্রার্থীরা বিডিজবস অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ তারিখ

৩১ ডিসেম্বর, ২০২২।

সূত্র: বিডিজবস।




জীবননগর থানা পরিদর্শন করলেন জেলা প্রশাসক আমিনুল ইসলাম

জীবননগর থানা পরিদর্শন করলেন জেলা প্রশাসক আমিনুল ইসলাম খান।

আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার সময় জীবননগর থানা পরিদর্শন করেন জেলা প্রশাসক আমিনুল ইসলাম খান এর আগে জীবননগর থানা পুলিশের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসককে ফুলেল শুভেচ্ছা প্রদান করেন জীবননগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আব্দুল খালেক।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন,জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ রোকুনুজ্জামান,জীবননগর থানার ওসি (তদন্ত) স্বপন কুমার,এস আই নাহিরুল ইসলাম,এস,আই রায়হান,এস ,আই সিদ্ধার্ত,এস,আই সাজ্জাদ প্রমুখ।




জীবননগর পৌরসভায় শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ 

জীবননগর পৌর সভার অসহায় হতদরিদ্র শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার সময় জীবননগর পৌরসভা পরিদর্শন করেন চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসক আমিনুল ইসলাম খান।

পৌরসভা পরিদর্শন শেষে পৌরসভার ছিন্নমূল শীতার্ত মানুষের শীত নিবারনের জন্য কম্বল বিতরণ করেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন  জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ রোকুনুজ্জামান,জীবননগর পৌর সভার মেয়র মোঃ রফিকুল ইসলাম,উপজেলার সহকারী কমিশনার ( ভূমি) তিথি মিত্র,জীবননগর পৌর কাউন্সিলার ও প্যানেল মেয়র শহিদুল ইসলাম পৌর সচিব জায়েদ হোসেন,পৌর কাউন্সিলার জামাল হোসেন খোকন,আবুল কাশেম,জয়নাল আবেদীন,আপিল উদ্দিন,খোকন মিয়া,মহিলা কাউন্সিলার রিজিয়া খাতুন,বিউটি খাতুন,পরিছন বেগম প্রমুখ।




‘বছরের প্রথম দিনই সব শিক্ষার্থী পাবে নতুন বই’

শিক্ষা খাতে সরকারের অগ্রাধিকারের কথা তুলে ধরে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘বর্তমানে বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দায় কাগজ, কালিসহ পুস্তক তৈরির সব উপকরণের দাম লাগামহীন। এমন পরিস্থিতিতেও শিক্ষাখাতকে অগ্রাধিকারে রেখেছে সরকার। এজন্য জানুয়ারি প্রথম দিনই দেশের সব শিক্ষার্থীর হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হবে।’

মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর) নাটোরের অনিমা চৌধুরী মিলনায়তনে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে দীপু মনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে কোমলমতি শিশুদের কথা বিবেচনা করে বছরের প্রথম দিনই তাদের হাতে বই পৌঁছে দিয়েছে। এমনকি বিগত করোনা মহামারিকারী সময়ও অর্থনৈতিক মন্দা সত্ত্বেও শিক্ষার্থীদের হাতে জানুয়ারির ১ তারিখে বই তুলে দেওয়া হয়েছে।’

তিনি জানান, সব প্রতিষ্ঠানে জ্ঞাননির্ভর শিক্ষা চালুর ব্যাপারে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডক্টর মশিউর রহমানের সভাপতিত্বে আয়োজিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন– শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল কুদ্দুস, রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুল, নাটোর জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সাজেদুর রহমান খান, মুক্তিযোদ্ধা শিরিন আক্তার ও নাটোর নবাব সিরাজ উদ দৌলা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ জহিরুল ইসলাম।

সূত্র: ইতেফাক




কুষ্টিয়ায় এতিমখানা ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

কুষ্টিয়ার খোকসায় এতিমখানা ও হাফেজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার সকালে খোকসা উপজেলার শোমসপুর ইউনিয়নের ধুশুন্ধ গ্রামে সরদার মমতাজ আজহার এতিমখানা ও হাফেজিয়া খানা ও জয়ন্তীহাজরা ইউনিয়নের উথলী গ্রামের উথলী এতিমখানা ও হাফেজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে এসব শীতবস্ত্র উপহার স্বরুপ বিতরণ করা হয়।

সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ইয়ুথ ডেভলপমেন্ট ফোরাম’র উদ্যোগ ও দক্ষিন কোরিয়া প্রবাসি আশরাফুল ইসলাম রোমান এর অর্থায়নে কতটা কম্বল বিতরণ করা হয়।

সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ইয়ুথ ডেভলপমেন্ট ফোরাম’র চেয়ারম্যান আশিকুল ইসলাম চপলের সভাপতিত্বে খোকসা সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ওয়াজেদ বাঙ্গালী, শোমসপুর ইউনিয়নের ধুশুন্ধ গ্রামে সরদার মমতাজ আজহার এতিমখানা ও হাফেজিয়া খানার মুহতামিম হাফেজ আব্দুর রহমানসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।

সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ইয়ুথ ডেভলপমেন্ট ফোরাম’র চেয়ারম্যান আশিকুল ইসলাম চপল বলেন, শীতে কারও যেন কষ্ট না হয় এজন্য আমরা চেষ্টা করি দুস্থ শীতার্তদের জন্য শীতবস্ত্রের ব্যবস্থা করে থাকি। শুধুমাত্র সমাজের অবহেলিত অসহায় শীতার্ত মানুষই নয়, মাদ্রাসার এতিম শিশুদের কথা চিন্তা করে সংগঠনটির মাধ্যমে এসব শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে।




বিশ্বজয় করে দেশে ফিরলেন মেসিরা

এক অপেক্ষা শেষে আরেক অপেক্ষা। আর্জেন্টিনার ৩৬ বছর অপেক্ষার শেষ করে বিশ্বকাপের শিরোপা এনে দিয়েছেন লিওনেল মেসিরা। এবার বিশ্বজয়ের সেই নায়কদের বরণের অপেক্ষায় ছিলো লাতিন দেশটির লাখ লাখ জনতা। ফুরোলো সেই অপেক্ষাও। অবশেষে আর্জেন্টিনার মাটিতে পা রেখেছেন বিশ্বজয়ী মেসি-স্কালোনিরা।

বিশ্বজয়ী নায়কদের বরণ করে নিতে আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েন্স আয়ার্স এখন উৎসবের রজনী। শুধু এখন বললে ভুল হবে, আর্জেন্টিনায় উৎসব চলছে গত দুইদিন ধরেই। মেসিদের বিশ্বকাপ জয় উদযাপন উপলক্ষ্যে সাধারণ ছুটিও ঘোষণা করা হয়েছে একদিনে।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ভোরে মেসিদের বহনকারী বিমানটি আর্জেন্টিনার মাটিতে অবতরণ করে। কাতারের দোহা থেকে ইতালির রোম হয়ে বুয়েন্স আয়ার্সে পৌঁছায় বিশ্বজয়ী আর্জেন্টিনা দল।

দেশের মাটিতে অবতরণের আধাঘণ্টা পর বিমান থেকে নামতে শুরু করে বিশ্বজয়ী ফুটবলাররা। বিশ্বকাপের সোনালি ট্রফি হাতে নিয়ে সবার আগে বিমানের বাইরে বেস্রিয়ে আসেন আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ের নায়ক লিওনেল মেসি।

অধিনায়কের হাতে পরম আরাধ্য আর স্বপ্নের সেই বিশ্বকাপ ট্রফি। বিমান থেকে বের হওয়ার সময় মেসি ডানহাতে উঁচিয়ে ধরেন সেই সোনার ট্রফি। এই দৃশ্য দেখে মেসিদের বরণ করে নিতে অপেক্ষারত ভক্তরা উল্লাসে ফেটে পড়েন। বিজয়ের ধ্বনি তুলে প্রকম্পিত করে তোলে পউরো বুয়েন্স আয়ার্স।

বিমান থেকে ব এর হয়ে আসার সময় মেসির পাশে ছিলেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ের পেছনের কারিগর কোচ লিওনেল স্কালোনি। তার পেছনেই একে একে বেরিয়ে আসেন বিশ্বজয়ী তারকারা। এরপর সবাই মিলে ওঠেন তাদের জন্য অপেক্ষারত চ্যাম্পিয়ন বাসে।

বুয়েন্স আয়ার্সের রাস্তায় সেই বাসের যাত্রাপথে মেসিদের অভ্যর্থনা জানাতে অপেক্ষায় ছিলো লাখো ভক্ত। বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের দেখেই জাতীয় পতাকা নেড়ে আর স্লোগানে স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে ভক্তরা।

সূত্র: ইত্তেফাক




এনক্রিপশন কীভাবে তথ্য নিরাপদ রাখে

অনলাইনে আদান-প্রদান করা তথ্যের নিরাপত্তায় গোপনীয়তা সুরক্ষার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর তাই ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তায় নিজেদের মেসেজিং অ্যাপ ও ই-মেইল সেবায় এনক্রিপশন পদ্ধতি ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানগুলোর দাবি, এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন পদ্ধতিতে বার্তা বা তথ্য পাঠালে প্রেরক ও প্রাপক ছাড়া অন্য কেউ জানতে পারেন না। ফলে তথ্য নিরাপদ থাকে।

এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন কী
এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন মূলত অনলাইনে নিরাপদে যোগাযোগের পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে প্রেরকের কাছ থেকেই বার্তাতে বিশেষ সংকেত (কোড) যুক্ত করে প্রাপকের কাছে পাঠানো হয়। প্রাপকের কাছে পৌঁছানোর পর কোডযুক্ত বার্তাকে আবার সাধারণ বার্তায় পরিণত করে। এতে নির্দিষ্ট ব্যক্তি ছাড়া অন্য কেউ বার্তায় থাকা তথ্য জানতে পারেন না। এমনকি তথ্য বিনিময় করা অ্যাপ বা যোগাযোগমাধ্যমগুলোর পক্ষেও কোনো তথ্য জানা সম্ভব হয় না।

যেভাবে কাজ করে
এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন পদ্ধতিতে প্রেরক ও প্রাপকের কাছে দুটি নম্বর থাকে, যাদের ‘কি’ বলা হয়। একটি কি পাবলিক এবং অন্যটি প্রাইভেট নামে পরিচিত। পাবলিক কি পাঠানোর আগেই বার্তাতে বিশেষ সংকেত যুক্ত করে। আর এই বিশেষ সংকেত থেকে বার্তাকে পুনরায় পাঠের উপযোগী করে ব্যক্তিগত কি। এ জন্য সময়ও লাগে খুব কম। ফলে অনেকে বুঝতেই পারেন না, বার্তায় সংকেত যুক্ত করে বিনিময় করা হয়েছে; অর্থাৎ কোনো ব্যক্তি এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন সুবিধায় বার্তা পাঠালে প্রাপক পড়ার আগেই বার্তাটিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাবলিক এবং প্রাইভেট কি যুক্ত হয়ে যায়। বার্তার উত্তর পাঠালে একই পদ্ধতিতে সেই ব্যক্তির কাছে বার্তা ফিরে আসে। ফলে নিরাপদে একে অপরের সঙ্গে বার্তা বিনিময় করা যায়।

এনক্রিপশন পদ্ধতিতে বার্তা বিনিময়ের সময় মূলত দুটি মৌলিক সংখ্যা ব্যবহৃত হয়। এই দুটি সংখ্যা জানা থাকলেই কেবল সংকেতযুক্ত বার্তার পাঠ উদ্ধার করা সম্ভব। স্বয়ংক্রিয়ভাবে এ সংখ্যা পরিবর্তিত হওয়ায় সাইবার অপরাধী বা তৃতীয় কোনো পক্ষ সহজে এনক্রিপশন পদ্ধতির নিরাপত্তাব্যবস্থা ভাঙতে পারে না। ফলে নিরাপদে বার্তা বিনিময় করা যায়।

সূত্র: প্রথমআলো




গাংনীতে প্রায় ৬ কোটি টাকার তিনটি প্রকল্পের উদ্বোধন

মেহেরপুরের গাংনীতে প্রায় ৬ কোটি টাকার তিনটি প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে এসব প্রকল্পের উদ্বোধন করেন মেহেরপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য সাহিদুজ্জামান খোকন।

প্রকল্পগুলো হচ্ছে- গাংনীর ধানখোলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, কচুই খালী ব্রীজ ও ভাটপাড়া – জালশুকা সড়ক।

গাংনী উপজেলা প্রকৌশল অফিস সুত্রে জানা গেছে, ৬১ লাখ টাকা ব্যায়ে স্থানীয় ধানখোলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন, চার কোটি ৭১ লাখ টাকা ব্যায়ে কচুইখালী ব্রীজ ও ৬৫ লাখ টাকা ব্যায়ে ভাটপাড়া – জালশুকা সড়ক নির্মাণ করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ধানখোলা প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে।

এমপি সাহিদুজ্জামান খোকন বলেন, গ্রামের সাথে শহরের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপনের জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটাতে হবে। এরই ধারাবাহিকতায় ব্রীজ ও সড়ক নির্মানের প্রকল্প গ্রহন করা হয়।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ধানখোলা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক, উপজেলা প্রকৌশলী ফয়সাল আহমেদসহ স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীগন উপস্থিত ছিলেন।




গাংনীর বাঁশবাড়ীয়া বাজারে দুই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমনা

মেহেরপুরে গাংনী উপজেলার বাঁশবাড়ীয়া বাজারে ভ্রাম্যমাণ অভিযান পরিচালনা করে মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য রাখা ও বিক্রিে এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের কারণে দুই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ৬ হাজার জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর মেহেরপুরের সহকারী পরিচালক সজল আহমেদ এ অভিযান পরিচালনা করেন। জেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর (ভারপ্রাপ্ত) তারিকুল ইসলাম ও গাংনী উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর মশিউর রহমান এবং মেহেরপুর পুলিশ লাইনের একটি টিম অভিযানে সহযোগীতা করেন।

সহকারী পরিচালক সজল আহমেদ জানান, গাংনীর বাঁশবাড়ীয়া বাজারের হোটেল, মুদিখানা, হার্ডওয়্যার, সার-কীটনাশকসহ বেশকিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে তদারকি করা হয়। এসময় মেসার্স মিজান স্টোরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য রাখা ও বিক্রয়ের অপরাধে প্রতিষ্ঠানটিকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৩৭ ও ৫১ ধারায় ৪ হাজার জরিমানা করা হয়।এছাড়া খালেক হোটেলকে অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা পরিবেশে খাবার তৈরি ও তারিখ বিহীন পণ্য বিক্রয়ের অপরাধে একই আইনের ৩৭ ও ৪৩ ধারায় ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

অভিযান চলাকালে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলো সতর্ক করা হয় এবং ব্যবসায়ী ও জনসাধারণের মাঝে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়।




ঝিনাইদহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ছাত্রীদের কারাতে প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

ঝিনাইদহে সদর উপজেলা পরিষদের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় মাধ্যমিক পর্যায়ে পড়ুয়া ছাত্রীদের মাস ব্যাপি কারাতে প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। সোমবার সকালে সদর উপজেলা পরিষদ এলাকায় কারাতে প্রশিক্ষণ উদ্বোধন করা হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) শারমিন আক্তার সুমির সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক মনিরা বেগম কারাতে প্রশিক্ষণ উদ্বোধন করেন ।

বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যন এড: আব্দুর রশিদ, সদ্য বিদায়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম শাহীন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যন রাশেদুর রহমান রাসেল ও সেফ সুইমিং একাডেমির পরিচালক মাহাফুজুর রহমান বিপ্লব।

মাস ব্যাপি কারাতে প্রশিক্ষণ প্ররিচালনা করবেন সোতোকান কারাতে দো ঝিনাইদহের পরিচালক কাজী আলী আহাম্মেন লিকু। পৌর এলাকার চার টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২০ জন ছাত্রী এই কারাতে প্রশিক্ষণে অংশ গ্রহন করবে।