দামুড়হুদা ডুগডুগী সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সাথে আলোচনা ও মতবিনিময় সভা

দেশের চলমান অস্থিতিশীল পরিবেশে সংখালঘুদের নিরাপদে রাখতে দামুড়হুদা উপজেলার হাউলী ইউনিয়ন বিএনপি’র আয়জনে ডুগডুগি গ্রামে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সাথে আলোচনা ও মতবিনিময় সভায় সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল হাসান তনু।

গতকাল শুক্রবার রাত ৮টার দিকে ডুগডুগি পূজা মন্ডপ চত্বরে সমস্ত হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষের সাথে আলোচনা ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল হাসান তনু।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, আমরা গনতন্ত্র চাই, কিন্তু সেই গনতন্ত্র ছিলনা বলেই তার জের ধরে শেখ হাসিনার পদত্যাগের করনে দেশের মানুষ স্বস্তিতে নিঃস্বাস নিচ্ছে। বর্তমান দেশের চলমান পরিস্থিতিতে সংখ্যালঘুদের নিরাপদে রাখতে আমাদের কেন্দ্রীয় নির্দেশনা রয়েছে। কেউ যেনো বর্তমান পরিস্থিতিতে আপনাদের যেনো কোন রকম কোন অসুবিধা না হয়, সেদিকটা আমরা বিএনপি গুরুত্ব দিয়ে আপনাদের সাথে আছি। আপনারা কোন ভয় পাবেনা। আপনাদের জন্য আমরা সব সময় আছি। কোন সমস্যা মনে হলে আমাদের জানাবেন। হিন্দু পারার রাস্তার নাজেহাল অবস্থা দেখে তিনি বলেন, যদি আমর সরকার কখনো ক্ষমতায় আসে তাহলে আমি এই হিন্দু পারায় পিচ রাস্তা করে দেবো ইনশাআল্লাহ। ১৭/১৮ বছর আগে এই হিন্দু পারায় রাস্তা হয়েছিল। তা আর নতুন হয়নি। আমার সরকার ক্ষমতায় আসলে নতুন হবে। আপনারা কেউ হতাস, নিরাশ ভয় ভীতি পোষণ করবেন না। মনখুলে চলবেন। মনে রাখবেন এদেশে আপনার আমার আমাদের সকলের।

হাউলী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ইউসুফ আলীর সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন, দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্দুর রহিম, হাউলী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি সলেমান মল্লিক, কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক টুটুল, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, দামুড়হুদা উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মাহফুজুর রহমান মিল্টন, উপজেলা যুবদলের সদস্য ইজাজুল, শওকত, যুবদল নেতা ইমতিয়াজ, দামুড়হুদা উপজেলা ছাত্র দলের সাবেক সভাপতি সজল আহাম্মেদ।

দামুড়হুদা উপজেলা যুবদলের সদস্য মমিনুল ইসলাম মমিন এর মনোমুগ্ধকর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন হাউলী ইউনিয়ন যুবদলের অন্যতম নেতা আরিফুল ইসলাম আরিফ।

এ ছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন, হাউলী ইউনিয়ন ৪নং ওয়ার্ড বিএনপির সহসভাপতি মতিয়ার রহমান মতি, সাধারণ সম্পাদক মিন্টু, ৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি তরিকুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মহাসিন আলী, ৬নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রসিদ, হাউলী ইউনিয়ন বিএনপির কৃষক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক আমিরুল জোয়ার্দার। হাউলী ইউনিয়ন ছাত্র দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক মল্লিক।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, ডুগডুগি পূজা মন্ডপের সভাপতি শ্রী শ্যামল ঘোষ, সাধারণ সম্পাদক শ্রী সুমন হালদার। উপস্থিত ছিলেন, শ্রী গোবিন্দ হালদার, শ্রী আনন্দ ঘোষ, শ্রী মদন ঘোষ, শ্রী শ্যাম ঘোষ। স্থানীয় ডুগডুগি বিএনপির শুকুর আলী, নবাবু, শামীম, আতিয়ার, হিরো, মানিক, আলী কদর, সোহেল,জীবন সহ স্থানীয় বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।




বারাদীতে বীর শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় মসজিদে মসজিদে দোয়া মাহফিল

স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটাতে অংশ গ্রহণকৃত বীর শহীদদের আত্মার মাগফেরাত ও আহতদের সুস্থতা কামনায় মসজিদে মসজিদে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ শুক্রবার বারাদী ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের সকল মসজিদে জুম্মা বাদ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

একনায়কতন্ত্রী মনোভাবে দেশ পরিচালনা, জুলুম নির্যাতন ও শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী রাষ্ট্র পরিচালনা এবং কোটা সংস্কারের বিরুদ্ধে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে দেশের হাজার হাজার শিক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করেন। তাতে জুলুম বাজ সরকারের মদদপুষ্ট পুলিশ বাহিনীর হাতে নির্বিচারে নিহত হন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ।

দেশকে দ্বিতীয়বারের মতো স্বাধীন করতে যেসকল বীর সৈনিকেরা অকাতরে প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন সেই সকল বীর শহীদদের আত্মার মাগফেরাত, আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন সকলের আশু রোগমুক্তি কামনা ও সদ্য স্বাধীনতা প্রাপ্ত দেশের মঙ্গল কামনায় দোয়া করা হয়।




মুজিবনগরে মন্দির ও গির্জা পরিদর্শন করলেন বিএনপি নেতাকর্মী

মেহেরপুরের মুজিবনগরে সোহার্দ্য ও সম্প্রীতি বজায় রাখতে হিন্দু ও খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সম্পদ ও উপসনালয়ের নিরাপত্তার লক্ষ্যে মন্দির ও গির্জা পরিদর্শন করেছেন জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রশিদ সহ মুজিবনগর থানা বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে মুজিবনগরের বল্লভপুর দাশপাড়ার মন্দির এবং বল্লভপুর ইমানুয়েল চার্চ এবং মন্দিরের সভাপতি মানুদাশ ও ইমানুয়েল চার্চের ফাদার রেভা: মৃত্যুঞ্জয় মন্ডল এর সাথে কথা বলেন এবং সার্বিক খোঁজ খবর নেন। সম্প্রীতি বজায় রাখতে সকল সহযোগিতার আশ্বাস দেন এছাড়াও মন্দির ও গির্জা সহ হিন্দু ও খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের লোকদের নিরাপত্তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।




আলমডাঙ্গায় বিএনপির অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের মতবিনিময় ও আলোচনা সভা

আলমডাঙ্গা উপজেলার খাসকররা ইউনিয়ন বিএনপি ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের উদ্যোগে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ শুক্রবার বিকেলে খাসকররা মাধ্যমিক হাইস্কুলে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাসকররা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্দুর রশিদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক রাজা, সহ- সভাপতি আব্দুস সাত্তার, সহ-সাধারণ সম্পাদক মোঃ পিন্টু কাজী, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মান্নান মাস্টার, সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদুল ইসলামসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, সহিংসতাকে পরিহার করুন। যারা ভাঙচুর ও লুটপাট করছে এরা কেউ বিএনপির কেউ না। যদি কেউ এধরণের কাজের সাথে লিপ্ত থাকে তবে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়াও নেতা আরো বলেন, আমাদের এলাকায় যারা সংখ্যালঘু পরিবার বসবাস করে, তাদের পরিবারগুলোকে রক্ষায় সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। কেউ যদি তাদের উপরে কোন ধরণের অত্যাচার করে তাদের নিজ হাতে প্রতিহত করতে হবে।




আমি আপনাদের পাহারাদার হতে চায় কোটচাঁদপুর শোকরানা সমাবেশ মতিয়ার রহমান

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৭ সমন্বয়কের হাত ধরে ও বংপুরের পুলিশের গুলিতে শহীদ আবু সাঈদদের রক্তের বিনিময়ে এই দেশ নতুন করে স্বাধীন হয়েছে। শহীদের রক্ত বৃথা যেতে পারে না। বাংলাদেশ জামায়াতী ইসলামী কোটচাঁদপুর উপজেলা শাখার আয়োজনে শোকরানা সমাবেশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য ও জেলা নায়েবে আমীর ঝিনাইদহ-৩ আসনের মনোনীত প্রার্থী অধ্যাপক মতিয়ার রহমান।

তিনি আরো বলেন, এই বিজয় যেন কেউ ছিনিয়ে নিতে না পারে। সকলকে হানাহানি লুটপাট এবং আগুন সন্ত্রাস বন্ধ করতে অনুরোধ জানান এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যারা শাহাদৎ বরন করেছেন তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।

আজ শুক্রবার বিকেলে মেইন বাজার চত্বরে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন জামায়াতে ইসলামী কোটচাঁদপুর উপজেলা শাখার আমীর মোঃ আজিজুর রহমান।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য ও জেলা সহকারী সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ আব্দুল হাই, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যার মওলানা মোঃ তাজুল ইসলাম, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যার মোঃ মোয়াবিয়া হোসেন।

শোকরানা সমাবেশ সঞ্চলনা করেন জামায়াতে ইসলামী কোটচাঁদপুর উপজেলা শাখার সেক্রেটারি মোঃ শরিফুল ইসলাম। সে সময় শোকরানা সমাবেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামি ছাত্র শিবির সহ বিভিন্ন দায়িত্ব শীল নেতা কর্মী উপস্থিত ছিলেন।




দর্শনায় বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে নিহত শহীদ ছাত্র-ছাত্রীর জন্য দোয়া অনুষ্টিত

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে নিহত শহীদ ছাত্র/ছাত্রীর জন্য দোয়া অনুষ্টিত দর্শনা পৌরসভার সকল মসজিদে। আজ শুক্রবার জুম্মার নামাজ শেষে দর্শনা পৌরসভা এলাকায় সকল মসজিদে মসজিদে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে নিহত শহীদ ছাত্র/ছাত্রীর জন্য দোয়া অনুষ্ঠান ও বিশৃ্খংলা থেকে বিরত থাকার আহবান জানানো হয়।

এছাড়া দর্শনা পৌর বিএনপির উদ্যোগে মসজিদে আসা মুসুর্ল্লীদের উদ্যোশে বলা হয় কেউ কোথাও বিশৃঙ্খলা ও জন-সাধারণের জানমাল বিনষ্ট করা বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা করা না হয়।

দর্শনা পরানপুর মসজিদে দর্শনা পৌর বিএনপির প্রধান সমন্বকারী হাবিবুর রহমান বুলেট উপস্থিত থেকে সকল গার্জিয়ানকে সর্তক করে বলেন, আপনাদের সন্তানদেরকে বলবেন কেউ যদি জন-সাধারণের শান্তি নষ্ট বা কোথাও হামলা করে তাহলে আমরা তাকে ধরে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে সোর্পদ করবো। এছাড়া প্রতিটি পৌর এলাকার মসজিদে মসজিদে এ সর্তক করা হয় বলে জানা গেছে। এদিকে দর্শনা থানাধীন তিতুদহ ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের অফিস কক্ষে আগুন দেওয়া দর্শনা বাস স্ট্যান্ডে শালিস বৈঠক করে সকলকে সর্তক করেন। এবং বলেন আর যদি কোন প্রকার জ্বালাও পোড়াও করা হয় তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেওয়া ও গ্রহন করা হবে। এ থেকে কেউ রেহায় পাবে না বলে কঠিন সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। শালিস বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, দর্শনা থানা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক পারকৃষ্ণপুর মদনা ইউনিয়নের চেয়ারম্যন খাজা আবুল হাসনাত, দর্শনা থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক বেগমপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যন আহম্মদ আলী, দর্শনা পৌর বিএনপির প্রধান সমন্বয়াক হাবিবুর রহমান বুলেট, দর্শনা পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন, পৌর সমন্বকারী সদস্য জালাল উদ্দিন লিটন ও জালাল উদ্দিন।




দর্শনা বাসস্ট্যান্ডে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছেন বিএনসিসি

দর্শনা বাসস্ট্যান্ড ট্রাফিক আইল্যান্ড চৌরাস্তায় দায়িত্ব পালন করছে দর্শনা সরকারী কলেজের বিএনসিসির সদস্যরা।

আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বি এন সি সি সদস্যরা দেশের এই সংকটময় সময় নিজেরাই ট্রফিকের দায়িত্ব নিয়ে কাজ করছে। বিএনসিসির প্রেট্রো লিডার মাহফুজ উদ্দিনের নেত্রীত্বে বিএনসিসির সদস্য মাসুদ রানা, সাব্বির হোসেন, আব্দুল্লাহ, খালিদ হাসান, মুন্না ও জিহাদ হোসেন সহযোগী হিসাবে দায়িত্ব পালন করছে।

সকাল ১১টার দিকে হঠাৎ করে বেশ কিছু অনিয়মিত আনছার সদস্য তাদের সাথে যোগ দিয়ে মহা সড়কে নির্বিঘ্নে গাড়ী চলাচলে পথচারীদের সহযোগিতা করতে দেখা যায়। তাদের কর্মকাণ্ড দেখে গাড়ি চালকরা তাদের সাধুবাদ জানায়। ভাল সব কাজে ছাত্ররা পাশে থেকে দেশটাকে নতুন করে গড়ে তুলতে সহযোগিতা করবে। আর কোনো সংঘাত চাই না। চাই শান্তি রক্ষা। এবার দেশটাকে নতুন ভাবে সাঝাবে সাধারণ ছাত্ররা। আর এখন শহরের পুলিশ না থাকাতে আমরা ছাত্ররা মিলে ও অন্যানরা সহ সবাই মিলে শহরের শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য কাজ করছি। শহরটাকে পরিস্কার পরিছন্ন ও সু-শৃঙ্খল ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করবে। আমাদের এই কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে ।




মেহেরপুরে সেনাবাহিনী ও বিজিবির নিরাপত্তা তিন থানার কার্যক্রম শুরু

সেনাবাহিনী ও বিজিবির নিরাপত্তায় মেহেরপুর সদর, গাংনী ও মুজিবনগর থানার কার্যক্রম শুরু করেছে পুলিশ।

আজ শুক্রবার (৯ আগস্ট) দুপুরের পর থেকে থানার স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে। মেহেরপুর সদর ও গাংনী থানায় সেনাবাহিনী ও মুজিবনগর থানায় বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। বিজিবির পাশাপাশি সেনাটহলও অব্যহত রয়েছে।

মুজিবনগর থানার ওসি সাইফুল আলম মেহেরপুর প্রতিদিনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সেনাবাহিনীর সহযোগীতায় আমরা স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু করেছি। মুজিবনগরে বিজিবি মোতায়েনের আদেশ হয়েছে তারাও পুলিশকে সহযোগীতা করবে।

উল্লেখ্য, গত ৫ আগষ্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশের বিভিন্ন থানায় ভাংচুর, হামলা ও অগ্নিসংযোগকরা হলে পুলিশ সদস্যরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগে কর্মবিরতীতে যায়। ফলে এই সময়ের মধ্যে মেহেরপুরসহ সারাদেশে ব্যাপক ভাংচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটায় দূবৃত্তরা। এর মধ্যে গত বৃহস্পতিবার রাতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শপথ নেয়। শুক্রবার সারাদেশে দেশের সকল থানায় স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরুর উদ্যোগে সেনাবাহিনী ও বিজিবি সহযোগীতা প্রদান করে।




কোটচাঁদপুর শহরে যানজট নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে বিএনসিসির শিক্ষার্থীরা

কোটচাঁদপুর শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে মোড়ে ট্রাফিক পুলিশের দ্বায়িত্ব পালন করছেন সরকারি কে এম এইচ কলেজের বিএনসিসির শিক্ষার্থীর।

গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে শহরের মেইন বাসস্ট্যান্ড পাইকারী কাঁচা বাজার,মেইন বাসস্ট্যান্ড, হাসপাতাল মোড় সহ বেশ কয়েকটি এলাকায় সড়কে যানজট নিয়ন্ত্রন করতে দেখা যায় তাদের। এতে করে সাধারণ মানুষের মাঝে প্রাণ চাঞ্চল্য ফিরে আসেতে দেখা গেছে। কাঁচা বাজার মামা ভাগ্নে ওয়াকসপের মালিক তরিকুল ইসলাম বলেন, সকাল থেকে দেখছি বিএনসিসির ড্রেস পরে ছেলে ও মেয়ে শিক্ষার্থীরা সড়কে যানজট নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে। হাট বারে এখানে প্রচুর পরিমানে যানজট সৃষ্টি হয়। যাতে সাধারণ মানুষের প্রচুর পরিমানে ভোগান্তি পোহাতে হয়। আজ আর সেই ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে না। আমি খুশি হয়ে তাদের সকালের নাস্তা কিনে দিয়েছি।

সরকারি কে এম এইচ কলেজের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী বিএনসিসির ক্যাডেট মনোয়ার হোসেন বলেন, বিএনসিসির সদর দপ্তরের আদেশে কে এম এইচ কলেজে ১৫-২০ জন ছাত্র, ছাত্রী আমরা শহরের বিভিন্ন জায়গায় যানজট নিয়ন্ত্রণ ও সাধারণ মানুষের ভুগান্তী কুমাতে দায়িত্ব পালন করছি। এতে সাধারণ পথচারীরা আমাদের প্রতি সাধুবাদ জানাচ্ছে। পাশাপাশি সবাই সহায়তা করছে। এ কর্মসূচী চলমান থাকবে বলে জানান তিন ।




মেহেরপুরে সেনাবাহিনী ও বিজিবির সহযোগীতায় তিন থানার কার্যক্রম শুরু

সেনাবাহিনী ও বিজিবির নিরাপত্তায় মেহেরপুর সদর, গাংনী ও মুজিবনগর থানার কার্যক্রম শুরু করেছে পুলিশ।

শুক্রবার দুপুরের পর থেকে থানার স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে। মেহেরপুর সদর ও গাংনী থানায় সেনাবাহিনী ও মুজিবনগর থানায় বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। বিজিবির পাশাপাশি সেনাটহলও অব্যহত রয়েছে।

মুজিবনগর থানার ওসি সাইফুল আলম মেহেরপুর প্রতিদিনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সেনাবাহিনীর সহযোগীতায় আমরা স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু করেছি। মুজিবনগরে বিজিবি মোতায়েনের আদেশ হয়েছে তারাও পুলিশকে সহযোগীতা করবে।

উল্লেখ্য, গত ৫ আগষ্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশের বিভিন্ন থানায় ভাংচুর, হামলা ও অগ্নিসংযোগকরা হলে পুলিশ সদস্যরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগে কর্মবিরতীতে যায়। ফলে এই সময়ের মধ্যে মেহেরপুরসহ সারাদেশে ব্যাপক ভাংচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটায় দূবৃত্তরা। এর মধ্যে গত বৃহস্পতিবার রাতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শপথ নেয়। শুক্রবার সারাদেশে দেশের সকল থানায় স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরুর উদ্যোগে সেনাবাহিনী ও বিজিবি সহযোগীতা প্রদান করে।