ঝিনাইদহে কৈশোর মেলা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

“কৈশোর কর্মসূচি, মেধা ও মননে সুন্দর আগামী” এ শ্লোগানে ঝিনাইদহে উপজেলা পর্যায়ে কৈশোর মেলা মেরাথন দৌড় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ শনিবার দুপুরে শহরের পবহাটী বলফিল্ডে পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) এর সহযোগিতায় সৃজনী ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সোহেলী পারভীনের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি ঝিনাইদহ শাখার চেয়ারম্যান এম. হারুন অর রশীদ।

বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ, সৃজনী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক মোঃ সারাফত হোসেন, সৃজনী ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপক (অর্থ) অর্জুন কুমার মজুমদার, কৈশোর কর্মসূচির ফোকাল পার্সন এস এম শান্তনুর রহমান। সেসময় সদর উপজেলার ১৭ টি ইউনিয়নের কৈশোর কর্মসূচি ক্লাবের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, সদস্যবৃন্দসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।




প্রচারণায় জমে উঠেছে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলা নির্বাচন

আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ। এ ধাপে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এরইমধ্যে মিরপুর উপজেলায় জমে উঠেছে নির্বাচনী প্রচারণা। দ্বিতীয় ধাপের মিরপুর উপজেলা নির্বাচনে প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দও দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে এ উপজেলায় যে ভোট হবে। তাতে চেয়ারম্যান পদপার্থীদের লড়াই জমবে বলে মনে করছেন সাধারণ ভোটাররা। এবারের মিরপুর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে মোট ৯ জন প্রার্থী ভোট যুদ্ধে অংশগ্রহণ করছেন। এরমধ্যে চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাডভোকেট আব্দুল হালিম দোয়াত কলম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কামাল হোসেন আনারস এবং শরিফুল ইসলাম লিটন মোটর সাইকেল প্রতীকে নির্বাচন করছেন।

এছাড়াও ভাইস চেয়ারম্যান পদে বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান আবুল কাশেম জোয়ার্দ্দার (তালা), মাসুদুর রহমান মাসুদ (টিউবওয়েল), সোহাগ আহম্মেদ (উড়োজাহাজ) এবং শাকিলুর রহমান বিটু (টিয়া পাখি) ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান মর্জিনা খাতুন (হাঁস) এবং এ্যাডভোকেট মর্জিনা খাতুন (কলস) প্রতীক নিয়ে লড়ছেন। চেয়ারম্যান পদে মুলত এ্যাডভোকেট আব্দুল হালিম ও কামাল হোসেনের লড়াই জমে উঠেছে।

এদিকে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীই নির্বাচনী প্রচার জোরদার করার পাশাপাশি নিজ নিজ কৌশল প্রয়োগ করে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। নির্বাচনের শেষ প্রান্তে এসে নানামুখী মেরুকরণ হচ্ছে। প্রার্থীদের জয়-পরাজয়ের ফ্যাক্টর হিসেবে সামনে আসছে বিভিন্ন সমীকরণ। ভোটাররা মনে করছেন, দোয়াত কলম ও আনারস প্রতীকের মধ্যে ভোটের লড়াই হবে হাড্ডাহাড্ডি। শেষ পর্যন্ত ফলাফল কি হয় তা দেখার জন্য উপজেলাবাসীর চোখ এখন নির্বাচনের দিনের দিকে।

নির্বাচনের আর মাত্র কয়েক দিন বাকি। তাই মিরপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়া চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরা নিজ নিজ কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত নির্ধারিত এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন। বাসায় ফিরে পরের দিনের কর্মসূচি নিয়ে পরিকল্পনা করছেন। কে কার চেয়ে বেশি কৌশল প্রয়োগ করে নিজের অবস্থান জোরদার করবেন এ নিয়ে রীতিমতো প্রতিযোগিতা চলছে। আর এ কৌশল প্রয়োগ করেই যার যার ভোট ব্যাংকের বাইরে থাকা ভোটারদের কাছে টানার চেষ্টা চলছে। আর এ নির্বাচনের পরিবেশ স্বাভাবিক রাখতে নির্বাচন কমিশন ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। প্রশাসনও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাবতীয় প্রস্তুতি নিয়েছে।

ভোটের দিন যত ঘনিয়ে আসছে ততই জয়-পরাজয়ের ফ্যাক্টর হিসেবে সামনে আসছে বিভিন্ন সমীকরণ। ছোট-বড় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়িক ও সামাজিক সংগঠনের সমর্থন এবং প্রশাসনিক লোকজনের অবস্থানের ওপর নির্ভর করে নানামুখী সমীকরণ আলোচনায় আসছে। প্রার্থীদের মধ্যে কার পাল্লা ভারি তাও নির্ভর করছে এই সমীকরণের ওপর। এখন পর্যন্ত মিরপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পরিবেশ প্রশংসনীয়। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও প্রশাসনের লোকজন নিরপেক্ষভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তাই সুষ্ঠু ভোট হলে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীই বিজয়ের বিষয়ে আশা প্রকাশ করেছেন।

মিরপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এবার প্রচারযুদ্ধে সবচেয়ে বেশি সক্রিয় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাড, আব্দুল হালিম। অপরদিকে আওয়ামীলীগের আরেকপ্রার্থী কামাল হোসেনও প্রচারযুদ্ধে পিছিয়ে নেই।

ভোটারদের একাংশ বলছেন, সততা, নিষ্ঠা ও পরিচ্ছন্নতায় এগিয়ে আছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাড. আব্দুল হালিম। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামারুল আরেফিন। এসময় অকল্পনীয় উন্নয়ন হয়েছে এ উপজেলায়।

গেল দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনুকে হারিয়ে এমপি নির্বাচিত নির্বাচিত হওয়ায় দলীয় সিদ্ধান্ত মোতাবেক উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচন করছে। আগামীতে এ উপজেলার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে চান এ্যাড. আব্দুল হালিম।

এদিকে মিরপুর উপজেলা নির্বাচনে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কামাল হোসেন গত বৃহস্পতিবার (১৬ মে) জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে তার অনুসারী চেয়ারম্যান প্রার্থী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এ্যাড. আব্দুল হালিমের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন।

তিনি বলেন, আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আব্দুল হালিম তার পেটুয়া বাহিনী দিয়ে আমার নির্বাচনের কর্মী, সমর্থকদের হুমকি ধামকি দিয়ে যাচ্ছে। তারা আমার পোষ্টার, ফেষ্টুন ছিঁড়ে ফেলছে। ভোটারদের ভোট দিতে কেন্দ্রে যেন না যায় সেজন্য সাধারণ ভোটারদেরকেও নিষেধ করছে। আমি এ বিষয়ে জেলা রির্টানিং অফিসার ও কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসকসহ প্রশাসনের সকল দফতরসহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিবকেও অবগতি করেছি।

অপরদিকে ভোটারদের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে আগ্রহ অনাগ্রহ দুটোই রয়েছে। তবে সবকিছুই নির্ভর করবে ভোটের দিনের পরিবেশের ওপর। পরিবেশ ভালো থাকলে মানুষ ভোট দিতে যাবে।

বারুইপাড়া ইউনিয়নের নতুন ভোটার আলামিন বলেন ভোট দেবেন প্রার্থীর ব্যক্তিগত ইমেজ, সততা , আমি এবার প্রথম ভোট দেবো। অবশ্যই যোগ্যতা দেখে ভোট দেবো। তবে সুষ্ঠু পরিবেশ থাকলে ভোটকেন্দ্রে যাবো।

উপজেলার তালবাড়িয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা মনিরুল ইসলাম বলেন, ভোটারদের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে আগ্রহ অনাগ্রহ দুটোই রয়েছে। তবে সবকিছুই নির্ভর করবে ভোটের দিনের পরিবেশের ওপর। পরিবেশ ভালো থাকলে মানুষ ভোট দিতে যাবে।

মালিহাদ ইউনিয়নের আব্দুর রহমান বলেন, আমরা সাধারণ মানুষ চিন্তায় আছি, কেন্দ্রে গিয়ে নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারব কিনা জানিনা।

বিগত ৫ বছরের ধারাবাহিক উন্নয়নের বর্ণনা তুলে ধরে দোয়াত কলমের প্রতীকের প্রার্থী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এ্যাড. আব্দুল হালিম জানান, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে ধারাবাহিক উন্নয়নে পাল্টে গেছে এ উপজেলার দৃশ্যপট। মাহবুব উল আলম হানিফের দিকনির্দেশনা ও সহযোগিতায় উপজেলায় শান্তি সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি নানা অবকাঠামো উন্নয়ন করেছেন। অসংখ্য মসজিদ, মন্দির ও বিহার নির্মাণ, বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভবন নির্মাণ, রাস্তা-ঘাট ও ব্রিজ-কালভার্টসহ অগণিত উন্নয়ন দৃশ্যমান। এছাড়া কৃষিখাতে ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।

তিনি আরও জানান, উন্নয়নের এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে মিরপুরবাসী তাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন। সর্বোপরি জনগণের সার্বিক উন্নয়ন এবং ব্যক্তি পর্যায়ের বিকাশে সব পক্ষকে নিয়ে দলমত নির্বিশেষে কাজ করা হবে। এছাড়া স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক সমৃদ্ধ মিরপুর গড়ে তোলার কথা জানান এ চেয়ারম্যান প্রার্থী।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা বিবি করিমুন্নেছা জানান, অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ভোট গ্রহণের জন্য সব ধরনের কঠোর ব্যবস্থা থাকবে। কোথাও কোন প্রকার আচরণ বিধিলঙ্ঘন হলে তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।




নকল কসমেটিকস চেনার টিপস

বাজারে অনেক নামিদামি ব্র্যান্ডের লেবেলের ওপর যে উপাদানের নাম থাকে। এই লেবেলটাকে কপি করেও অনেক সময় নকল পণ্য বানানো হয়ে থাকে। বিষয়টি এখন আর অত গোপনীয় কিছু নয়। অনেকে টাকা খরচ করেন কিন্তু আসল পণ্যটা কিনতে পারেন না।

যেকোনো কসমেটিকসে এখন ক্যামিকেল থাকবেই। কিন্তু এই ক্যামিকেল যদি নিম্নমানের হয়ে থাকে তাহলে ত্বকের নানা সমস্যা হয়। অ্যালার্জি, নানাবিধ স্কিন ডিজিস এমনকি স্কিন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনাও অনেক বেড়ে যেতে পারে। তাহলে কি নকল পণ্য চেনা যাবে না? নকল পণ্য চেনার নানা উপায় রয়েছে। কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য দেখলেই বোঝা যাবে পণ্যটি আসল না নকল।

ওয়েবসাইটে গিয়ে মিলিয়ে নিন
কিছু নকল প্রোডাক্ট দেখলেই এখন বোঝা যায়। আজকাল নকল কসমেটিকস তৈরি করা হচ্ছে এমনভাবে যে বিচক্ষণতার সাথে পর্যবেক্ষণ না করলে ধরা খুবই মুশকিল। এই নকল কসমেটিকস চেনার সহজ উপায় হল, কসমেটিকস ব্র্যান্ডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে যে প্রোডাক্টটি কিনবেন তার আসল ‘চেহারাটা’ দেখে নিন। প্রয়োজন হলে একটি ছবিও সাথে রাখুন। কেনার সময় ছবির সাথে ভালো করে মিলিয়ে নিন। তাহলেই হয়ে যাবে। ওয়েবসাইটে গিয়ে মিলিয়ে নিলেই বোঝা যাবে আপনি কোন পণ্য খুঁজছেন।

প্যাকেজিং দেখুন
প্যাকেজিংটাও আপনি বিচক্ষণতার সাথে পর্যবেক্ষণ করুন। একদম ছোট ছোট ব্যাপারগুলো খেয়াল করুন। ফন্ট, সাইজ এবং প্যাকেজিং কালারটাও মিলিয়ে নিন। এমন কি নকল পণ্যগুলোর ওজনেও ঘাপলা থাকে। যদিও শপে দাঁড়িয়ে প্রোডাক্টের ওজন মাপা একটু অদ্ভুত লাগতে পারে কিন্তু হাত দিয়ে ধরেও আপনি ওজনটা বুঝতে পারবেন।

সিরিয়াল নম্বর ও অন্যান্য তথ্য
প্রোডাক্টের গায়ে লিখা সিরিয়াল নাম্বার, বার কোড এবং ম্যানুফ্যাকচারিং ইনফরমেশনগুলো ভালো করে দেখে নিন। নকল প্রোডাক্ট হয়ে থাকলে বার কোডের প্রথম তিনটি ডিজিট উত্পাদনকারী দেশের কোডের সাথে ম্যাচ করবে না। বেশির ভাগ সময় ফেইক কসমেটিকসের গায়ে সিরিয়াল নাম্বার থাকে না। যদি সিরিয়াল নাম্বার পেয়েও জান তাহলে আবার চোখ বন্ধ করে কিনে ফেলবেন না যেন! প্রোডাক্টের গায়ে থাকা সিরিয়াল নাম্বারের সাথে প্যাকেটের সিরিয়াল নাম্বার মিলিয়ে নিন। মিলে গেলে তবেই কিনুন।

উপাদানের বিষয়গুলো
জেনুইন হাই অ্যান্ড কসমেটিকস ব্র্যান্ডগুলো প্রোডাক্ট সম্পর্কিত তথ্যগুলো কয়েকটা ভাষায় দিয়ে থাকে। আর একটি ব্যাপার লক্ষ্য রাখবেন, প্রোডাক্টে ব্যবহূত উপাদানগুলোর উল্লেখ রয়েছে কিনা। নকল পণ্য উত্পাদনকারীরা অনেক সময় এমন সব কালারের লিপস্টিক, আইশ্যাডো, ব্ল্যাশ থেকে শুরু করে ব্রাশ, ব্লেন্ডারগুলো এমন সব কালারের তৈরি করে যা রিয়েল ব্র্যান্ডগুলো করেনি। কাজেই কসমেটিক কেনার সময় রিয়েল প্রোডাক্টের কালারের সাথে মিলিয়ে দিন। একজ্যাক্ট কালার মিললে তবেই কিনুন। সেক্ষেত্রে কসমেটিক ব্র্যান্ডের অফিশিয়াল পেজে প্রোডাক্টটি দেখে নিন।

অথেনটিক কসমেটিকসগুলোতে বিশেষ করে যেগুলো ম্যাট সেগুলোতে কোনরকম অহেতুক স্ট্রং স্মেল এবং স্পার্কেল থাকে না। অন্যদিকে ক্রিমি কসমেটিকসগুলোর উপাদানগুলো আলাদা হয়ে যায় না। ফেক লিপস্টিকগুলো দেখতে কম অ্যাট্রাকটিভ এবং কোন না কোন খুঁত থাকবে। যদি মাশকারার কথা বলি তাহলে জেনুইন ডিজাইনার মাশকারা খুব হালকা সুগন্ধের হয়ে থাকে। যেকোনো কসমেটিকস প্রোডাক্ট যদি বাজে গন্ধ অথবা হেভিলি পারফিউমড হয়ে থাকে তবে বুঝে নিতে হবে যে সেটা ফেইক।

নকল পণ্যের শেপেও থাকে কিছু সমস্যা
নকল প্রোডাক্টের শেপেও বেশিরভাগ সময় সমস্যা থাকে। কাজেই প্রোডাক্ট কিনবার আগে সাইজ, শেপ দেখে কিনুন। ডি-ফর্মড বা একটু বাজে অবস্থা রয়েছে এমন প্রোডাক্ট এড়িয়ে চলুন। আইশ্যাডো এবং ব্লাশ কেনার সময় টেস্টার ব্যবহার করবেন অবশ্যই। রিয়েল কসমেটিকসগুলো দিনের বেলায় সরে যায় না। জেনুইন লিপস্টিকগুলো স্মুদলি এবং ইভেনলি ঠোঁটে লেগে যায়। ভালো মানের মাশকারাগুলো দেওয়ার পর গুঁড়ো গুঁড়ো হয়ে পরে না। প্রোডাক্ট কেনার আগে কন্সিস্টেন্সি (ঘনত্ব) দেখে কিনুন। খুব বেশি ঘন বা পাতলা কিনা দেখুন। স্কিনের সাথে ভালোভাবে মিক্স না হলে প্রোডাক্ট কেনা থেকে বিরত থাকুন।

সূত্র: ইত্তেফাক




হরিণাকুণ্ডুতে দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত ২১, ইউপি সদস্যসহ আটক ৫

ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুতে সামাজিক দ্বন্দ্বের জেরে সাবেক ও বর্তমান ইউপি সদস্যের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে ২১ জন আহত হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত বর্তমান ইউপি সদস্য কুরবান (৪৮)সহ ৫ জনকে আটক করেছে হরিণাকুণ্ডু থানা পুলিশ।

আজ শনিবার (১৮মে ) সকালে উপজেলার কাপাশাটিয়া ইউনিয়নের পোলভাতুড়িয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে হরিণাকুণ্ডু থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

এ ঘটনায় আহতরা হলেন ওই এলাকার ইসরাইল হোসেনের ছেলে হাশেম কাজী (৩৫), হাশর কাজী (৩০), আব্দুলের ছেলে করিম (৫২), মক্কেলের ছেলে পানু (১৯), আনসার কাজীর ছেলে লতিফকাজী (৪২), আবু তালেবের ছেলে রাহুল (১৮), মৃত সিফাতের ছেলে আব্দুল গণি (৭০), সমশের কাজীর ছেলে নজরুল কাজী (৪৮) মৃত সোহরাবের ছেলে মধু (৪৬), বাসারেতের ছেলে শহিদুল (৫৫), মৃত মজিবারের ছেলে বিল্লাল এবং মিন্টু, বজলু (৪০), রেশমা (৩৫), জগেশ (২৮), রায়হান(৪২)সহ অজ্ঞাত আরো ১২ জন।

আহতদের মধ্যে ৯ জনকে উদ্ধার করে হরিণাকুন্ডু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে ইসরাইল কাজীর ছেলে হাসেম কাজীর অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁকে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

বাকি ১১ জনকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সেখানে বিল্লাল ও মিন্টুর অবস্থার অবনতি হলে তাদের ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়।

পুলিশ ও স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, গত ১১মে উপজেলার পোলভাতুড়িয়া গ্রামের চেরাক আলী মন্ডলের ছেলে আজিবর রহমানের বাড়ির বৃষ্টির পানি প্রতিবেশী মশিউর কাজীর উঠান দিয়ে খালে বের করা নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তারা সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এতে উভয়পক্ষের ৭ জন আহত হয়েছিল। এ ঘটনায় থানায় মামলাও হয়েছে। পরে স্থানীয় চেয়ারম্যান উভয়পক্ষের সম্মতিতে বিষয়টি মীমাংসা করে। এর জের ধরে আজ শনিবার সকালে সাবেক মেম্বারের সমর্থক হাশেম কাজী ও তার ভাইয়েরা বাড়ির পার্শ্ববর্তী মাঠ এলাকায় ধান গোছানোর কাজ করতে গেলে প্রতিপক্ষ বর্তমান ইউপি সদস্য কুরবান মেম্বরের দুই ভাই দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সাবেক মেম্বরের লোকজনের ওপর অতর্কিত হামলা করে। এসময় হাশেম কাজী ও হাসর কাজীকে দা দিয়ে কুপিয়ে আহত করে। পরে ঘটনাটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।এতে উভয় পক্ষের ২১ জন্য আহত হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাথানে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে পুলিশ ও স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। আহত মশিয়ারের সমর্থকরা এব্যাপারে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শরাফত দৌলা ঝন্টু কে ইন্ধনদাতা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তারা বলেন ইউপি চেয়ারম্যান ইচ্ছা করেই এই দ্বন্দ্ব জিইয়ে রেখেছেন। তিনি ইচ্ছা করেই কুরবান মেম্বরের দিয়ে এগুলো করিয়ে থাকেন।

স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শরাফত দৌলা ঝন্টু বলেন, কয়েকদিন আগে বৃষ্টির পানি বের করাকে কেন্দ্র করে দুই প্রতিবেশীর মধ্যে একটা ঝামেলা হয়। ওই ঘটনা নিয়ে আজ সকালে তারা দু’পক্ষই সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এতে অনেকে হতাহত হয়েছে। সবাইকে উদ্ধার করে জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

হরিণাকুণ্ডু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বলেন, দু’পক্ষের সংঘর্ষে অনেকে আহত হয়েছেন। ঘটনার সঙ্গে জড়িত ইউপি সদস্য কুরবান আলীসহ ৫ জনকে আটক করা হয়েছে এবং মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও তিনি জানান।




বিচ্ছেদের গুঞ্জন হলিউড তারকা বেন অ্যাফলেক-জেনিফার লোপেজের

হলিউড তারকা বেন অ্যাফলেক ও অভিনেত্রী-গায়িকা জেনিফার লোপেজের সম্পর্ক নাকি ভাঙনের মুখে। গুঞ্জন চলছে গত ৪৭ দিন ধরে একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে পোজ দেননি এতারকা জুটি। জেনিফারের বাড়ি ছেড়ে নাকি বেরিয়ে গিয়েছেন বেন।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সেলিব্রিটি গসিপ ম্যাগাজিন ইন টাচ উইকলির প্রতিবেদন অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার একটি বাড়িতে একসঙ্গে বসবাস করতেন তারকা দম্পতি বেন অ্যাফ্লেক ও জেনিফার লোপেজ। কিন্তু গত ১৬ মে সকালে এ বাড়ি থেকে চলে যান বেন।

শোনা যাচ্ছে, দাম্পত্য জীবনে সমস্যার মুখোমুখি হওয়ার কারণে বাড়ি থেকে চলে যান জেনিফার লোপেজ।

২০০২ সালে গিগলি সিনেমার শুটিংয়ের সময় সাক্ষাৎ হয় বেন-জেনিফারের। ২০০৩ সালে তাদের বাগদান হয়। তবে এর পরের বছর তাদের বাগদান ভেঙে যায়। প্রথম বাগদান ভাঙার ১৯ বছর পর অর্থাৎ ২০২২ সালে গাঁটছড়া বাঁধেন তারা।

এর আগে, ২০০৪ সালে গায়ক মার্ক অ্যান্থনিকে বিয়ে করেন লোপেজ। ২০১৪ সালে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। তাদের দুই সন্তান রয়েছে। বেন অ্যাফ্লেকের সঙ্গে এটি লোপেজের চতুর্থ বিয়ে। অন্যদিকে, ২০০৫ সালে অভিনেত্রী জেনিফার গার্নারকে বিয়ে করেছিলেন বেন। ২০১৮ সালে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। বেন ও গার্নার জুটির তিনটি সন্তান রয়েছে।

সূত্র: ইত্তেফাক




মিরপুর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস-চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আবুল কাশেম গণসংযোগ

কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলা নির্বাচনে উপজেলার সর্বত্র মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন ভাইস-চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মিরপুর উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান আবুল কাশেম জোয়ার্দ্দার।

আজ শনিবার দিনব্যাপী মিরপুর উপজেলার মালিহাদ ও আমবাড়ীয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ করেন এবং তালা মার্কা প্রতীকে ভোট প্রার্থনা করেন তিনি।

এ সময় তিনি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে সকলের নিকট আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোট প্রার্থনা করে আবুল কাশেম জোয়ার্দ্দার বলেন,আমি কথায় না কাজে বিশ্বাসী, আমি আপনাদের শাসক নয় সেবক হয়ে থাকতে চাই।

একই সাথে জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা এবং বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরছেন। একই সাথে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শান্তি ও উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

আমবাড়ীয়া ইউনিয়নের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম মুকুল বলেন, মিরপুর উপজেলায় ব্যাপক জনপ্রিয় আবুল কাশেম জোয়ার্দ্দার। ভারপ্রাপ্ত উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবেও তিনি উপজেলার এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত পর্যন্ত এলাকার মানুষের খোঁজ খবর নিয়েছেন। বিপদে-আপদে অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ানো, সমাজের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে নিজেকে নিয়োজিত করাসহ যুবলীগকে সুসংগঠিত করে চলেছেন। এ কারনে মিরপুুর উপজেলাবাসীর নিকট তিনি অত্যন্ত পরিচিত মুখ।

উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল কাশেম জোয়ার্দ্দার বলেন, উপজেলা পরিষদ হচ্ছে জনগনের উন্নয়নের কেন্দ্রবিন্দু। ফলে বর্তমান সরকারে উন্নয়নের সব কার্যক্রম উপজেলা ভিত্তিক হলে জনগণ উপকৃত হবে। সৎ আর্দশ মানুষ নির্বাচিত হলে জনগণ ভালো সেবা পাবে। তাই জনগণের কল্যাণে কাজ করতে আপনাদের (ভোটারদের) সহযোগিতা চাই।




কোপা আমেরিকার প্রস্তুতি ম্যাচে মেসিদের প্রতিপক্ষ ইকুয়েডর ও গুয়াতেমালা

আগামী ২১ জুন পর্দা উঠতে যাচ্ছে ৪৮তম কোপা আমেরিকার। প্রথম ম্যাচেই মাঠে নামবে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। এ ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ কানাডা। আর মূল পর্বের খেলায় মাঠে নামার আগে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে মেসিরা। এই দুই ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ ইকুয়েডর ও গুয়াতেমালা। আগেই আর্জেন্টাইন ফুটবল ফেডারেশন জানিয়েছিল।

যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া কোপা আমেরিকার মূল পর্বের খেলার মাঠে নামার আগে নিজেদের প্রস্তুত করতে দুটি ম্যাচ খেলবে। তবে সে সময় দুই ম্যাচের প্রতিপক্ষ প্রকাশ না করলেও গত বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে তা নিশ্চিত করে দেয়।

এ দুই প্রস্তুতি ম্যাচ নিয়ে আর্জেন্টাইন কোচ লিওনেল স্কালোনি বলেন, ‘খেলোয়াড়েরা লম্বা একটা মৌসুম শেষ করে খেলতে নামবে। অনেকেরই মৌসুম জুড়ে প্রচুর ম্যাচ খেলতে হয়েছে। যে দুটি ম্যাচ আছে, এর মধ্যেই দল প্রস্তুত হয়ে যাবে।’

এদিকে আসন্ন আসরটিতে ‘এ’ গ্রুপে রয়েছে মেসিরা। এই গ্রুপে তাদের প্রতিপক্ষ হিসেবে রয়েছে পেরু, চিলি ও কানাডা। যদিও টুর্নামেন্টটির চূড়ান্ত স্কোয়াড ঘোষণা করেনি গেল আসরের চ্যাম্পিয়নরা।

সূত্র: ইত্তেফাক




গাংনীতে বিনামূল্যে স্বাস্থ্য ক্যাম্প

মেহেরপুরের গাংনীতে পলাশীপাড়া সমাজ কল্যাণ সমিতির স্বাস্থ্য ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। গাংনীতে দারিদ্র দূরীকরণের লক্ষ্যে দরিদ্র পরিবার সমূহের সম্পদ ও সক্ষমতা বৃদ্ধি (সমৃদ্ধি )কর্মসূচির আওতায় স্বাস্থ্য ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়।

পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) এর অর্থায়নে এবং পলাশীপাড়া সমাজকল্যাণ সমিতি( পি এস কে এস) এর আয়োজনে আজ শনিবার, পলাশীপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত গাংনী উপজেলা তেঁতুলবাড়ীয়া ইউনিয়নের তৃণমূল দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে এই স্বাস্থ্য ক্যাম্প পরিচালিত হয় ।

স্বাস্থ্য ক্যাম্পে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দ্বারা চর্ম,যৌন, এলার্জি, গাইনি ও চক্ষু চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয় ।

পলাশীপাড়া সমাজকল্যাণ সমিতির আয়োজনে স্বাস্থ্যসেবা ক্যাম্পে উপস্থিত ছিলেন পলাশীপাড়া সমাজকল্যাণ সমিতির সমৃদ্ধি কর্মসূচি সমন্বয়কারী জামিদুল ইসলাম , ইউনিয়ন প্রবীণ কমিটির সভাপতি হাজী মোঃ আব্দুল লতিফ।

এছাড়াও ক্যাম্পে পলাশীপাড়া সমাজকল্যাণ সমিতির স্বাস্থ্য কর্মকর্তাগণ, সমাজ উন্নয়ন কর্মকর্তা ও স্বাস্থ্য পরিদর্শক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।স্বাস্থ্য ক্যাম্পে মোট ৪১ জন গাইনী,৫৪ জন চর্ম যৌন এলার্জি এবং ৭২ জন চক্ষুসহ সর্বমোট ১৬৭ জন রোগীকে স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করা হয়।




মেহেরপুরে বেগম নার্গিস আরার মৃত্যুবার্ষিক উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

প্রান্তিক সিনেমা হল এর স্বত্বাধিকারী মরহুম অ্যাডভোকেট আব্দুল হামিদ খান এর সহধর্মিনী মৃত বেগম নার্গিস আরার মৃত্যুবার্ষিক উপলক্ষে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।

আজ শুক্রবার বাদ জুম্মা মেহেরপুর শহরের আল আকসা জামে মসজিদে এ দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।

দোয়া মাহফিলে মৃত অ্যাডভোকেট আব্দুল হামিদ খানের ছেলে আর খাঁন ডেকোরেটরের স্বত্বাধিকারী খোরশেদ হাসান খান ডালু, সাংবাদিক হিরক খাঁন উপস্থিত ছিলেন।

আল আকসা জামে মসজিদের ইমাম মোঃ শাজাহান কবির দোয়া পরিচালনা করেন।

এসময় আল আকসা জামে মসজিদের সহ: সম্পাদক ও নিশাত মার্কেটের স্বত্বাধিকারী মোঃ হাসানুজ্জামান নাটক,কোষাধক্ষ ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আব্দুল মান্নান,সহকারী ইমাম সোলাইমান হোসেন সহ অন্যান্য মুসল্লীগণ উপস্থিত ছিলেন।




দামুড়হুদা ক্রীড়া সংগঠকের পক্ষ থেকে নবাগত উপজেলা চেয়ারম্যানকে ফুলেল শুভেচ্ছা

দামুড়হুদা উপজেলা নবাগত চেয়ারম্যান আলি মুনছুর বাবুকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছেন দামুড়হুদা উপজেলা ক্রীড়া সংগঠন। আজ বৃহস্পতিবার বিকাল ৩ টার দিকে উপজেলা নবাগত চেয়ারম্যানের বাসভবনে এই শুভেচ্ছা জানানো হয়।

জানাযায়, আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে আনারস প্রতীক নিয়ে বিপুল ভোটে নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান হয় আলি মুনছুর বাবু। সেই আলোকে নবনির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যানকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান দামুড়হুদা উপজেলা ক্রীড়া সংগঠক।এ সময় উপস্থিত ছিলেন দামুড়হুদা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ও দামুড়হুদা প্রেসক্লাবের সভাপতি এম নুরুন্নবী, সিনিয়র ক্রীড়া সংগঠক ইউসুফ আলি,ক্রীড়া সংস্থার সদস্য শহীদ আজম সদু,নওশাদ আলি, দামুড়হুদা দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক সৈয়দ মাসুদুর রহমান, ক্রীড়া সংগঠক জাকির হোসেন, শিপন,নুরুল, সিহাব রানা,ইসমাইল, আশিক হাসান,টুটুলসহ অনেকে।