দামুড়হুদায় প্রাথমিক শিক্ষা পদক প্রতিযোগীতা ও পুরস্কার বিতরনী

দামুড়হুদা উপজেলার ডুগডুগী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে হাউলী ইউনিয়নের সকল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আয়োজনে ও ইউনিয়ন পরিষদের সহযোগিতায় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পদক প্রতিযোগিতা-২০২৪ ও পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠিত। আজ মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে।

দামুড়হুদা উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার শাহরিয়ার কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন হাউলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) নিজাম উদ্দিন। তিনি বলেন এ ধরনের আয়োজন আমাদের সন্তানদের জন্য সুফল বয়ে আনবে। তারা পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলায় মনযোগী হবে। এসময় তিনি এ ধরনের আয়োজনে ইউনিয়নের সকল প্রতিষ্ঠানের পাশে থাকবার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যাক্ত করেন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ আবু হাসান, হাউলী ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম, ডুগডুগী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আকবার আলী, জয়রামপুর বৈটতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিক মোছাঃ শামীমা আক্তার, জয়রামপুর মাঠ পাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিক মমতাজ বেগম, লোকনাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিক জেনিফা খাতুন, জয়রামপুর স্টেশন পাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিক রুমানা আফরোজ রিয়া, দুধপাতিলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিক শাহনাজ পারভীন ঝর্নাসহ হাউলী ইউনিয়নের সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন লোকনাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আক্তারুল ইসলাম।




দামুড়হুদা গোবিন্দহুদা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিদায় ও বরণ অনুষ্ঠিত

দামুড়হুদার গোবিন্দহুদা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নবীন বরণ, এসএসসি ২০২৪ সালের পরীক্ষার্থীদের বিদায়, বার্ষিক বনভোজন ও কৃতিশিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার সকাল ১১ টার সময় অত্র বিদ্যালয়ের আয়োজনে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বিদায় ও বরণ অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দামুড়হুদা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলী মুনছুর বাবু। প্রধান অতিথির বক্তব্যে আলী মুনছুর বাবু বলেন, স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ছিল সোনার বাংলাদেশ গড়ার। এদেশের মানুষ সুশিক্ষায় শিক্ষিত হবে দেশকে এগিয়ে নেবে। পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে। এর জন্য অবশ্যই এ জাতিকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে। শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষা খাতকে এগিয়ে নিতে এদেশের মানুষকে শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। দেশে প্রচুর পরিমাণে স্কুল কলেজ মাদ্রাসা স্থাপন করা হয়েছে শুধুমাত্র এ জাতিকে শিক্ষিত করার জন্য। দেওয়া হচ্ছে শিক্ষা উপবৃত্তি, বিনামূল্যে বই বিতরণ করা হচ্ছে, শিক্ষার্থীদের দেওয়া হচ্ছে বাইসাইকেল। সকল রকমের সুযোগ সুবিধা সৃষ্টি করছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। কারণ তিনি জানেন এদেশের মানুষ যদি শিক্ষিত হয় তাহলে দেশ এগিয়ে যাবে। দেশ উন্নয়নের জোয়ারে ভাসবে। এদেশের মানুষ ভালো থাকবে। জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশ এখন ডিজিটাল বাংলাদেশে পরিণত হয়েছে। ২০৪১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরিত হবে। সে জন্য আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে।

গোবিন্দহুদা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও উপজেলা ছাত্র লীগের সাধারণ সম্পাদক সাজু আহাম্মেদ রিংকু’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হযরত আলী, সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিউল কবির ইউসুফ, উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা সেলিম উদ্দিন বগা, অত্র স্কুলের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম মন্ডল, সহকারি প্রধান শিক্ষক মো: ইকবাল হোসেন, সদর ইউপি সদস্য সুমন আলী, আওয়ামী লীগ নেতা ফরজ, সাহেব, হাউলী ইউনিয়ন ছাত্র লীগের আহবায়ক রাসেল আহাম্মেদ সহ আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ, সকল শিক্ষক শিক্ষিকা, কোমলমতি শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিগণ উপস্থিত ছিলেন।




দামুড়হুদায় পশু চিকিৎসক শামীম হোসেনকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা

দামুড়হুদা উপজেলার হাউলী ইউনিয়নের লোকনাথপুর গ্রামের মহিউদ্দিনের ছেলে পল্লীপ্রাণী চিকিৎসক শামীম হোসেন কে মোবাইল কোর্টে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকাল ৩টার দিকে লোকনাথপুর ফিলিং স্টেশন এর সামনে।

জানা গেছে পল্লী প্রাণী চিকিৎসক শামীম হোসেনের কোনো কাগজপত্র নেই সে একজন ভুয়া পল্লী প্রাণী চিকিৎসক সে কারণে বাংলাদেশ ভেটেনারী কাউন্সিল আইন ২০১৯ এর ৩৮ ধারায় ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন দামুড়হুদা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সজল কুমার দাস।

মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সহযোগীতা করেন দামুড়হুদা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা কৃষিবিদ নীলিমা আক্তার হ্যাপী।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ভেটেনারী সার্জন ডা: নাজমুল হাসান শাওন, কার্পাসডাঙ্গা লাইভস্টোক সার্ভিস প্রোভাইটার বিল্লাল হোসেন, রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।




মেহেরপুরে মাদকাসক্ত যুবককে কারাদণ্ড

মাদক সেবনের অভিযোগে হেলাল উদ্দিন নামের এক মাদকসেবিকে দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও অর্থদন্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাজহারুল ইসলাম।

দণ্ডিত হেলাল উদ্দিন সদর উপজেলার কালীগাংনী ভিটা পাড়া গ্রামের জহির উদ্দীনের ছেলে। সে এলাকার একজন চিহ্নিত মাদকসেবী।

আজ মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিকালের দিকে কালীগাংনী গ্রামে ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে এই রায় দেন।

এর আগে এর আগে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক আবুল হাশেমের নেতৃত্বে কালিগাংনী গ্রামে অভিযান চালিয়ে মাদক সেবন অবস্থায় তাকে আটক করেন। পরে ভ্রাম্যমান আদালতে নেয়া হয়।

সহকারী কমিশনার (ভুমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাজহারুল ইসলাম জানান, মাদক সেবনের কথা শিকার করায় তাকে ২ মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ টাকা জরিমানা করা হয়। দণ্ডিত হেলাল উদ্দিনকে বিকেলেই মেহেরপুর জেলা করাগারে পাঠানো হয়েছে।




গাংনীর কাথুলীতে নবনির্বাচিত এমপি নাজমুল হক সাগরকে গণসংবর্ধনা

গাংনীর কাঁথুলী ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে ৭৪ মেহেরপুর ২ গাংনী আসনের নবনির্বাচিত এমপি আবু সালেহ মোঃ নাজমুল হক সাগরকে গণসংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৩ টার সময় কাথুলী ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে কাথুলী ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি রেজাউর রহমান রেজার সঞ্চালনায় ও মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ও ১নং কাথুলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান রানার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের জনসাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ও ৭৪ মেহেরপুর ২ আসনের সংসদ সদস্য আবু সালেহ মোঃ নাজমুল হক সাগর।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও গাংনী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এম এ খালেক, গাংনীর পৌর মেয়র আহমেদ আলী, গাংনী পৌরসভার সাবেক মেয়র মোঃ আশরাফুল ইসলাম।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন তেঁতুলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমুল হুদা বিশ্বাস, বামুন্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ওবায়দুর রহমান কমল, সাহারবাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান, মটমুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সোহেল আহমেদ, রায়পুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম সাকলায়েন ছেপু, ধানখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক সহ ১ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য বাবুল আক্তার, ২নং ওয়ার্ডের ইউ পি সদস্য জিনারুল ইসলাম, ৩নং ওয়ার্ডের ইউ পি সদস্য আশরাফুল ইসলাম, ৪ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আনারুল ইসলাম, ৫ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ফারুক হোসেন, ৬ নং ওয়ার্ডের ইউ পি সদস্য হোসাইন মোহাম্মদ, ৭ নং ওয়ার্ডের ইউ পি সদস্য আজমাইন হোসেন টুটুল, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য কাবের আলী ও ৯ নং ওয়ার্ডের ইউ পি সদস্য আনারুল ইসলাম, এবং কাথুলী ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা বৃন্দ সহ কাথুলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন ওয়ার্ডের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মন্ডলী, যুবলীগ ছাত্রলীগ, কৃষকলীগ, তাঁতীলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা বর্গ উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় প্রধান অতিথির বক্তবে সংসদ সদস্য আবু সালেহ মোঃ নাজমুল হক সাগর জানান আপনারা আমাকে না দেখে ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছেন এবং আজকে আপনাদের সামনে দুটি কথা বলার সুযোগ করে দিয়েছেন। আমি চাই আপনাদের সাথে থেকে গাংনীর প্রতিটি প্রান্তরে উন্নয়নের বিপ্লব ঘটাতে চাই, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে আমরা গাংনী বাসী সেই উন্নয়নের অংশীদার হতে চাই, আরেকটি কথা এই নির্বাচন কে কেন্দ্র করে ভোটের সময় বিভিন্নভাবে বিভিন্ন দিকে মানুষ ভোট করেছে আমি বলব ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে প্রতিহিংসা দূরে রেখে আগামীর গাংনীর সর্বোচ্চ উন্নয়ন ঘটাতে আপনারাও আমাদের সাথে অংশ নিন একটি মডেল গাংনী উপহার দিতে আমি আপনাদের সাথে নিয়ে কাজ করতে চাই। তাই আসুন আমরা কাধে কাধ মিলিয়ে এক সাথে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বাস্তবায়ন করি। আপনারা পাশে থাকলে আগামী দিনে গাংনী হবে স্মার্ট গাংনী, আগামী দিনে গাংনী হবে একটি মডেল গাংনী, আগামী দিনে গাংনী হবে বাংলাদেশের অন্যতম উপজেলা যে উপজেলা বাংলাদেশের মানুষের কাছে পরিচিত পাবে। তাই আপনারা যদি আমার পাশে থাকেন আপনাদের সাথে নিয়ে এই গাংনীর স্কুল, কলেজ, প্রাথমিক বিদ্যালয়, রাস্তাঘাট, মসজিদ, মাদ্রাসা, ব্রীজ, কালভার্ট থেকে শুরু করে প্রতিটি ক্ষেত্রে উন্নয়নের ছোয়া লাগাতে চাই।




গাংনীতে পিএসকেএসের উদ্যোগে নিরাপদ খাদ্য দিবস উদযাপন

স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও সমৃদ্ধি চাই নিরাপদ খাদ্যের বিকল্প নাই” এ প্রতিপাদ্যে মেহেরপুর গাংনীতে জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস ২০২৪ উদযাপিত হয়েছে। দিবসটি পালন উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার বিকেলে পলাশীপাড়া সমাজ কল্যাণ সমিতির প্রধান কার্যালয়ে রচনা, কুইজ ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগীতা এবং আলোচনা সভার আয়োজন করে পিএসকেএস।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রীতম সাহা। বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ ইমরান হোসেন, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা ইশরাত জাহান।

আলোচনা শেষে রচনা, কুইজ ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহন করে জোড়পুকুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও বিআর লাইসিয়াম স্কুলের শিক্ষার্থীরা। এসময় বিজয়ীদের হাতে পুরুস্কার তুলে দেন অতিথিবৃন্দ।

পিএসকেএস এর কৃষি ইউনিটের সহযোগীতায় নিরাপদ খাদ্য দিবসের অনুষ্ঠানে পিএসকেএস এর কৃষি অফিসার মাসুদ রানাসহ অন্যান্য কর্মকর্তা কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।




ঝিনাইদহে ফুলের বাজারে উত্তাপ: গোলাপ ৫০, জারবেরা ৩০ টাকা

মনে দোলা লাগা বসন্ত ও বিশ^ ভালোবাসা দিবস বরণ করতে উন্মুখ থাকে তরুণ-তরুণীসহ নানা বয়সী মানুষ। আবার কদিন বাদেই ২১শে ফেব্রুয়ারী ফুলছাড়া এ দিনগুলি যেন একেবারেই বেমানান। ফলে অন্য সময়ের থেকে এ দিনগুলি এলে ফুলের চাহিদা বেড়ে যায় বহুগুণে। ফলে ব্যস্ততা বেড়ে যায় ফুলচাষী ও ব্যবসায়ীদের। অতিরিক্ত চাহিদার কারনে উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ে ঝিনাইদহের দুইটি বড় ফুল বাজারে।

জেলার সবথেকে বড় ফুলের পাইকারী বাজার জেলা সদরের গান্না ও কালীগঞ্জ উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, অন্য সময়ের থেকে দুই তিনগুণ বেশি দামে ফুল বিক্রি হচ্ছে। এসব বাজারে পাইকারি একটি গোলাপ আকার ভেদে ৩৫ থেকে ৪৫ টাকা বিক্রি হয়েছে। আর খুচরা বিক্রি হয়েছে ৩৫ থেকে ৫০ টাকা। এক থেকে দুই সপ্তাহ আগে একই গোলাপ বিক্রি হয়েছিল ১৫ থেকে ২০ টাকা। এছাড়া জারবেরা বিক্রি হয়েছে ১৫ থেকে ২৫ টাকা। যা দুই সপ্তাহ আগেও বিক্রি হয়েছিল ৫ থেকে ৮ টাকা। রজনীগন্ধার স্টীক বিক্রি হয়েছে ৮ টাকা, যা এক সপ্তাাহ আগে বিক্রি হয়েছিল ৩ থেকে ৫ টাকায়। একই সময়ে গাদা ফুল বিক্রি হয়েছে ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা ধোপা। যে গাদাফুল দুই সপ্তাহ আগেও বিক্রি হয়েছিল ১০০ থেকে ১৫০ টাকা ধোপা।

জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মাঠে মাঠে ফুটে আছে লাল, হলুদ ও কমলা রঙের জারবেরা। ফুটে আছে রং বে-রঙের গোলাপ, রজনীগন্ধা, গ্লাডিয়াস ও গাঁদা ফুল। ফুটে থাকা ফুলের রঙে স্বপ্ন রাঙ্গাতে ব্যস্ত সময় পার করছে জেলার ফুলচাষীরা। প্রতিবছর বসন্ত বরণ, বিশ^ ভালোবাসা দিবস, ২১ ফেব্রুয়ারি ও ২৬ মার্চ এলেই এ জেলার ফুলচাষি ও ফুলকর্মীদের ব্যস্ততা বেড়ে যায়। বিভিন্ন জাতীয় উৎসবে এ এলাকায় উৎপাদিত ফুল ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ফলে ফুলের বাড়তি চাহিদা মিটাতে ব্যস্ত সময় পার করে জেলার ফুলচাষীরা।

ব্যবসায়ী ও কৃষকরা বলছেন, ঝিনাইদহে গাদা ফুলের পরিমাণ সব থেকে বেশী। দেশের গাদা ফুলের মোট চাহিদার ৬৫ শতাংশ পুরণ করে ভারতীয় সীমান্তবর্তি এ জেলার উৎপাদিত ফুল।

চলতি মৌসুমে ঝিনাইদহ জেলায় প্রায় ৪০০ হেক্টর জমিতে ফুলের চাষ হয়েছে। এরমধ্যে জেলা সদরে ৩৭ হেক্টর, কালীগঞ্জে ১৫০ হেক্টর, কোটচাদপুরে ৪৫ ও মহেশপুরে ১৫৯হেক্টর জমিতে দেশি বিদেশী বিভিন্ন জাতের রং-বেরঙের ফুলের চাষ হয়েছে। সব থেকে বেশি ফুলের চাষ হয় জেলা সদরের গান্না ও কালীগঞ্জ উপজেলার ত্রিলোচনপুর ইউনিয়নে। যে কারনে এ এলাকাটি অনেকের কাছে ফুলের নগরী বলে পরিচিত।

জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার ত্রিলোচনপুর ইউনিয়নের ত্রিলোচনপুর গ্রামের ফুলচাষী টিপু সুলতান জানান, ২০১৭ সালে ৫৫ লাখ টাকা খরচ করে ৫ বিঘা জমিতে জারবেরা ফুলের চাষ করেছিলাম। বর্তমানে প্রায় ২০ বিঘা জমিতে আমার ফুল চাষ রয়েছে। এরমধ্যে গোলাপ রয়েছে ৫ বিঘার মত। বিদেশি ফুল জারবেরা কাটার পরেও ১ সপ্তাহের বেশী সময় তাজা থাকে।

কোটচাঁদপুর উপজেলার তালিনা গ্রামের কৃষক সনজিত দাস জানায়, আড়াই বিঘা জমিতে গাদা ফুলের চাষ করেছেন। এরই মধ্যে ৫০ হাজার টাকা খরচের বিপরীতে বিক্রি করেছেন দেড় লক্ষ টাকার ফুল। এখনো অর্ধলাখ টাকার ফুল বিক্রি করা যাবে বলে যোগ করেন এ কৃষক। ওই গ্রামের কৃষাণী সীমা রানী জানায়, সে প্রায় ১২ বছর যাবৎ ফুলের মালা তৈরি করার কাজ করছেন। গাদা ফুলের প্রতি ঝোপায় তার আয় হচ্ছে ১২ টাকা। এভাবে প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৫০০ আয় করি।

সদর উপজেলার গান্না বাজার ফুল চাষী ও ব্যবসায়ী সমিতির সাধারন সম্পাদক নজরুল ইসলাম জানান, এখন ফুলের বাজার দাম বেশ ভালো রয়েছে। দাম ভালো পেলে ১১ ফেব্রুয়ারী থেকে আগামী ২১ ফেব্রুয়ারী ও ২৬ মার্চ পর্যন্ত সদর, কালীগঞ্জ, মহেশপুর ও কোটচাঁদপুর উপজেলার বিভিন্ন বাজার থেকে প্রায় ১৫ থেকে ২৫ কোটি টাকার ফুল বিক্রি হবে ধারনা করছি।

ঝিনাইদহ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নূর-এ-নবী জানান, দাম ভালো পেতে ক্ষেত থেকে তোলার পর ফুল সতেজ রাখা জরুরী। কারন গ্রাহন পর্যন্ত পৌছাতে অনেকটা সময় লেগে যায়। এ জন্য জারবেরা ক্ষেত থেকে কাটার সাথে সাথে পানির ভিতরে দিয়ে রাখতে হবে। গোলাপের ক্ষেত্রেও পানির ভিতরে রেখে হালকা পানি স্প্রে করতে হবে। গাদা ফুলও তোলার পর খেয়াল রাখতে হবে যেন ফুলে কোন আঘাত না লাগে।




মেয়েকে বাঁচাতে ৫লাখ টাকার প্রয়োজন,বাবা-মায়ের করুণ আকুতি

১৬ বছর আগেও এ কান্না ছিল আনন্দ-সুখের। তবে সেই সুখ বেশিদিন কপালে জোটেনি সাকেন-মালেয়া দম্পতির। হঠাৎ আসা ঝড়ে হাসিমাখা সেই মুখে ভয়ংকর কালো মেঘের ঘনঘটা দেখা গেছে। ভেঙ্গে চুরমার হয়েছে স্বপ্নের সংসার।

পালিত মেয়ে সাবিনা খাতুনকে নিয়ে যে স্বপ্ন তারা দেখেছিলেন তা যেন চোখের সামনেই শেষ হতে যাচ্ছে। সাবিনার বয়স যখন দেড় বছর,তখন দূরের একটি গ্রাম থেকে তাকে নিয়ে আসেন সাকেন-মালেয়া দম্পতি। আদর-যত্নে বড় করে তুলতে থাকেন, স্বপ্ন বুনতে থাকেন সাবিনাকে নিয়ে। কিন্তু সেই স্বপ্ন যেন স্বপ্নই থেকে গেল।

সাবিনার বয়স যখন ৭বছর তখন হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে ধরা পড়ে এক কঠিন অসুখ। নাম তার থ্যালাসেমিয়া।

ডাক্তার জানায়, তার পেটের প্লীহা ও লিভার বড় হয়ে গেছে। শরীরে রক্ত শুণ্যতা দেখা দিয়েছে। প্রতিমাসেই একাধিক ব্যাগ রকÍ দিতে হবে তার শরীরে। সেই থেকে ধার-দেনা করে চিকিৎসা খরচ মেটাচ্ছিলেন সাবিনার বাবা সাকেন। ঘোড়ার গাড়ি চালক সাকেনের পক্ষে চিকিৎসা ব্যয় বহণ করা যেন ‘বামুন হয়ে চাদে হাত’ দেয়ার মত। তবুও কোনমতে চিকিৎসা খরচ চলছিল। এরমধ্যেই সাবিনার বিয়েও দেন।

বছরখানেক পর কণ্যা শিশুর জন্ম দেন সাবিনা। রোগের কথা জেনে সাবিনাকে ডিভোর্স দেন তার স্বামী। পরে ঢাকায় গিয়ে গার্মেন্টসে চাকরি করে চিকিৎসা চালাচ্ছিলেন সাবিনা। কিন্তু কে জানতো তার শরীরে আরো একটি কঠিন রোগ বাসা বেধেছে। হঠাৎ-ই পেটের ব্যাথায় অস্থীর হয়ে উঠতো সাবিনা। পরে চিকিৎসকের শরনাপন্ন হলে জানা যায়, তার পেজে দু’টি পাথর হয়েছে। দ্রুত অপারেশন করতে হবে। তাতে খরচ হবে প্রায় ৫ লাখ টাকা। এবার যেন সাবিনাকে বাঁচানোর আশা ছেড়েই দিয়েছেন সাকেন-মালেয়া দম্পতি। কারণ ৫ লাখ টাকা জোগাড় করার মত সামর্থ্য তাদের নেই।

করুণ এ ঘটনাটি ঝিনাইদহের শৈলকুপার বন্দেখালী গ্রামের। ওই গ্রামের মেঠোপথ ধরে কিছুদূর এগিয়ে গেলেই মিলবে সাকেন জোয়ার্দারের বাড়ি। বাড়িতে ঢুকেই চোখ পড়বে অসুস্থ সাবিনার দিকে।

বিছানায় শুয়ে আছেন সাবিনা। উঠে দাঁড়ানোর শক্তিটুকুও যেন নেই। মায়ের অসুস্থতায় পাশে বসে মাথায় হাত বোলাচ্ছেন সাবিনার ৪ বছর বয়সী মেয়ে আশা। যা দেখে কাঁদছেন সাবিনার বাবা মা, কাঁদছেন উপস্থিত প্রতিবেশিরাও।

কিন্তু ছোট্ট শিশু আশার যেন সেদিকে কোন খেয়ালই নেই। আপন মনে মায়ের মাথায় হাত বোলাচ্ছেন, আর সবার মুখের দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। সাবিনা খাতুন আজ জীবনের শেষপ্রান্তে দাঁড়িয়ে। তার দু’চোখে মুঠো মুঠো স্বপ্নের বদলে শুধুই মৃত্যুর বিভীষিকা। চোখ বুজে অবসন্ন শরীর নিয়ে জীবনকে মহাকালের কাছে সোপর্দ করার দিকে ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছেন সাবিনা। কিছু বলতে গিয়েও বলতে পারছেন না।

সাবিনার মা মালেয়া বেগম বলেন, সাবিনাকে বাঁচানোর জন্য অনেক চেষ্টা করছি.তবে অপারেশন করতে প্রায় ৫লাখ টাকা লাগবে। যা জোগাড় করা আমাদের পক্ষে সম্ভব না। মেয়েকে বাঁচাতে সবার কাছে সাহায্য চাচ্ছি।

সাবিনার বাবা সাকেন জোয়ার্দার বলেন,প্রতিমাসে ২ হাজার টাকা খরচ হচ্ছে। এখন আর টাকা পয়সা কিছুই নেই। মানুষের সাহায্যে দিয়েই এতদিন চিকিৎসা করিয়েছি,কিন্তু এবার প্রায় ৫লাখ টাকা লাগবে। যা জোগাড় করা আমার পক্ষে সম্ভব না। তাই সমাজের বিত্তবানদের কাছে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।

সাহায্য পাঠাতে যোগাযোগ: ০১৮২৩-০৩৬০৩৫ সাবিনার পিতা সাকেন জোয়ার্দার। বিকাশ/নগদ:০১৮২৫-২৯৯৮৫২।




ভারপ্রাপ্ত উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন ভাইস চেয়ারম্যান লতা

মেহেরপুর সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান লতিফুন্নেছা লতা ভারপ্রাপ্ত উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন।

আজ মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি)  সকালের দিকে সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানদের ভোটে ভাইস চেয়ারম্যান লতিফন নেছা লতা ভারপ্রাপ্ত উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।

এসময় সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আবুল হাশেমও সমর্থন জানান।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী নাজিব হাসান, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাজহারুল ইসলাম, পিরোজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ বাবলু বিশ্বাস, আমঝুপি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বোরহান উদ্দিন আহমেদ চুন্নু, বুড়িপোতা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহ জামাল, বারাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোমিনুল ইসলাম, কুতুবপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সেলিম রেজা, আমদহ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রওশন আলী টোকন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মেহেরপুর-১ আসনে অংশ গ্রহণের জন্য সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ইয়ারুল ইসলাম পদত্যাগ করার পর ২০২৩ সালের ২১ নভেম্বর উপজেলা চেয়ারম্যান পদ শুন্য ঘোষণা করা হয়।




মেসেঞ্জারে পিন করা বার্তার আদ্যোপান্ত

মেসেঞ্জার যোগাযোগের একটি অন্যতম মাধ্যম। মেসেঞ্জারে যোগাযোগ হয় দ্রুত ও ‘পিনড মেসেজ’ ফিচার এ যোগাযোগকে আরও বেশি সহজ করেছে।

অনেক সময় মেসেঞ্জারে প্রয়োজনীয় আগের বার্তা খুঁজে পেতে সার্চ অপশনে গিয়ে খুঁজে বের করতে হতো যার জন্য অনেক সময় লেগে যেত।

কিন্তু চ্যাট বক্সের ওপরে পিন করা বার্তাগুলো দেখা যাওয়ায় প্রয়োজনের সময়ে খুব সহজে তা খুঁজে পাওয়া যায়। মেসেঞ্জারের এই ফিচার ব্যক্তিগত বা গ্রুপ চ্যাটে তাৎক্ষণিক বার্তাবাহক হিসেবে কাজ করে।

স্মার্টফোন কেনার সময় ক্যামেরার যেসব দিকে খেয়াল রাখবেনস্মার্টফোন কেনার সময় ক্যামেরার যেসব দিকে খেয়াল রাখবেন

ম্যাসেঞ্জারে লিঙ্ক ও ফটোসহ পৃথকভাবে সকল বার্তা আপনি পিন করতে পারবেন। পিন করা বার্তা চ্যাটে উপস্থিত প্রত্যেকের জন্য পিন করা যায়। এর জন্য প্রথমে মেসেঞ্জার অ্যাপে প্রবেশ করুন। মেসেঞ্জারে ব্যক্তিগত বা গ্রুপ চ্যাটে একটি বার্তা যেটি আপনি পিন করতে চান তাতে ট্যাপ করে ধরে রেখে ‘পিন’ অপশন আসলে তাতে ট্যাপ করুন।

পরবর্তীতে একটি চ্যাটে এই সমস্ত পিন করা বার্তা দেখতে, চ্যাটের শীর্ষে চ্যাটের নামের ওপর ট্যাপ করুন। এরপর নিচের দিকে স্ক্রল করে ‘ভিউ পিনড মেসেজ’ অপশনে ট্যাপ করলেই পরবর্তীতে তারিখ অনুযায়ী পিন করা সব বার্তা দেখা যাবে এবং পিন করা বার্তার আগে বা পরের বার্তা দেখতে পিনড বার্তার ডান দিকে থাকা অ্যারো চিহ্নতে ট্যাপ করতে হবে।

বার্ড এখন জেমিনিবার্ড এখন জেমিনি
আপনি যদি কোনো পিন বার্তা আনপিন করতে চান তাহলে পিন করা বার্তায় ট্যাপ করে ধরে রাখলে আনপিন অপশন আসবে সেখানে ক্লিক করুন। একটি চ্যাটে ৫০টি পর্যন্ত পিন করা বার্তা থাকতে পারে৷ যখন একটি চ্যাটে ৫০টি পিন করা বার্তা থাকে, তখন একটি নতুন পিন করার জন্য আপনাকে একটি বার্তা আনপিন করতে হবে।

মেসেঞ্জারে পিনড মেসেজের এই ফিচার প্রয়োজনীয় সকল বার্তা খুব কম সময়ে দেখিয়ে দেয় যা সময় ও পরিশ্রম দুটোই কমিয়ে দেয়।

সূত্র: ইত্তেফাক