কোটচাঁদপুরে ক্লীনিক আর ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান চালিয়েছেন,উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা।আজ মঙ্গলবার এ অভিযান চালান তিনি। এরপরও কাগজ পত্রে ক্রটি থাকলে প্রতিষ্ঠান সীলগালা করে দেওয়া হবে বললেন,স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুর রশিদ।
সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা যায়,কোটচাঁদপুরে যৌথভাবে ক্লীনিক আর ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে ৬ টি আর ২ টিতে শুধু মাত্র ক্লীনিক। যার মধ্যে রয়েছে একতা প্রাইভেট হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার,কোটচাঁদপুর নাসিং হোম এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সামস্উদ্দিন মেমোরিয়াল প্রাইভেট হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনষ্টিক কমপ্লেক্স,মাহবুবা জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, আল্ট্রাভিশন প্রাইভেট হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নিউ লাইফ হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সিটি ক্লীনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার। শুধু মাত্র ক্লীনিক রয়েছে কপোতাক্ষ ফ্যামিলি কেয়ার হাসপাতাল,জনতা ক্লীনিক।
এ ছাড়া ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে, ১১ টি। এরমধ্যে ইউনাইটেড ডায়াগনস্টিক সেন্টার কর্ণফুলি ল্যাব এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার,ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, এ্যাডভান্স মেডিকেল সার্ভিসেস, এ্যাপোলো ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, মুকুল -খালেদা ডায়াবেটিক,লাইফ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সজিব ল্যাব এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টার, মেডিল্যাব মেডিকেল মেডিকেল সার্ভিসেস, শেখ নিজাম ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ওয়ান ল্যাব মেডিকেল সার্ভিসেস।
সম্প্রতি ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে শিশু মৃত্যুকে কেন্দ্র করে সারাদেশে অভিযান শুরু করেছেন সংশ্লিষ্টরা । এর ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার কোটচাঁদপুরে ক্লীনিক আর ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান পরিচালনা করেন, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুর রশিদ। তিনি বলেন, সারাদেশের মত কোটচাঁদপুরও ক্লীনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার অভিযান চালানো হয়েছে। ইতোমধ্যে কাগজ পত্রে অসঙ্গতি থাকায় দুইটি প্রতিষ্টান বন্ধ রেখেছেন মালিকপক্ষ।
এরপরও কাগজ পত্রে ক্রটি থাকলে প্রতিষ্ঠান সীলগালা করে দেওয়া হবে বলে সর্তক করেছেন ওই কর্মকর্তা। অভিযানের সময় উপস্থিত ছিলেন,কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কনসালটেন্ট (এনেস্থিসিয়া) ডাঃ রাইসুল ইসলাম (জুয়েল) ও কমপ্লেক্সের হিসাব রক্ষক জিয়াউল ইসলাম।