গাংনীতে শীতকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার সমাপনী ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত

মেহেরপুরের গাংনীতে ৫২-তম শীতকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ২০২৪ এর সমাপনী ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ শনিবার বিকালে জোড়পুকুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে বিভিন্ন খেলার সমাপনী অনুষ্ঠিত হয়।মোট ৬৭ টি ইভেন্টে উপজেলার ৪২ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে।

গাংনী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জে্লা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ খালেকের সভাপতিত্বে এবং মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের একাডেমিক সুপারভাইজার আবদুল্লাহ আল মাসুমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর ২ গাংনী আসনের সংসদ সদস্য ডাঃ আবু সালেহ মোহাম্মদ নাজমুল হক সাগর।

অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রীতম সাহা,সাবেক মেয়র আশরাফুল ইসলাম, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার হোসনী মোবারক, সাহারবাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান ও জোড়পুকুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাসান আল নুরানি।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন গাংনী সরকারী মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আশরাফুজ্জামান লালু, লুৎফুন্নেছা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সৈয়দ জাকির হোসেন, হিজলবাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনিরুজ্জামান, বিপিএন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক একেএম অহিদুল হক আসাদ, জোতি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক খুরশিদা আক্তার, আড়পাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর রউফ স্বপন, ভাটপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাসানুজ্জামান সহ উপজেলার বিভিন্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষকসহ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।

চলতি মাসের ১৫ তারিখ শুরু হয়ে আজ সকল ইভেন্টের ফাইনাল খেলার মাূূধ্যমে খেলার সমাপনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রধান অতিথির বক্তব্যে নাজমুল হক সাগর বলেন, বর্তমান সরকার শিক্ষার্থীদের শারিরীক ও মানসিক দক্ষতা বৃদ্বির জন্য খেলাধুলার প্রতি বিচেষ গুরুত্ব দিয়েছে। সরকার বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা বৃদ্বি করা হচ্ছে।

তিনি উপজেলার সকল প্রধান শিক্ষকদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের মাঠ খেলার উপযোগী করে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার পাশাপাশি খেলাধুলায় মনোনিবেশ করার আহবান জানান। তিনি বিজয়ী এবং বিজিত সবাইকে খেলায় অংশগ্রহণ করার জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি জোড়পুকুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মানসম্মত খেলোয়াড় তৈরীর আহবান জানান। এই আয়োজনের সাথে যুক্ত সবাইকে ধন্যবাদ জানান। সবশেষে প্রধান অতিথিসহ অতিথি বর্গ বিজয়ীদের মাঝে ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান করেন।




ঝিনাইদহের গরু ব্যবসায়ী আমিরুল পাঁচদিন ধরে নিখোঁজ!

বাজারে গরু কিনতে বের হয়ে নিখোঁজ হয়েছেন ঝিনাইদহের ব্যবসায়ী আমিরুল শাহ (৫২)। চার দিন ধরে তাকে খুজে পাওয়া যাচ্ছে না।

আমিরুল ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডু উপজেলার হামিরহাটী গ্রামের মইনুদ্দীন শাহর ছেলে। এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ সদর থানায় একটি জিডি করা হয়েছে।

ছেলে উজ্জল শাহ জানান, গত মঙ্গলবার সকালে গরু কিনতে দুই লাখ টাকা নিয়ে বাড়ি থেকে বৈডাঙ্গা বাজারের উদ্দ্যেশে বের হন তার পিতা। ঝিনাইদহ সদর উপজেলার নগরবাথান বাজার থেকে তাকে আর কেউ দেখেনি। কাছে টাকা থাকার কারণে কেউ তাকে অপহরণ করলো কিনা তা নিয়ে পরিবারের শংকা রয়েছে।

আমিরুলের স্ত্রী শাহানাজ পারভিন জানান, স্বামীকে খুজে না পেয়ে তার দুই ছেলে ও এক মেয়ে পাগল প্রায়। পিতার নিখোঁজ থাকার খবরে পরিবারে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে। গ্রামের মানুষ ও পাড়া প্রতিবেশিরা বিভিন্ন জায়গায় খুজে ফিরছেন।

আমিরুলের স্বজন এনামুল হক গতকাল শুক্রবার দুপুরে জানান, বিভিন্ন আত্মীয় বাড়িতে খোঁজ করেও তাকে পাওয়া যায়নি। কোথাও না পেয়ে এখন তারা হতাশ। এ বিষয়ে তারা পুলিশ ও র‌্যাবের সহায়তা কামনা করেছেন।




শীতে চোখের রোগ ও প্রতিকার

শীতে বাতাসে আর্দ্রতা ও তাপমাত্রা কমে যায় এবং বায়ু দূষণের কারণে চোখ শুকিয়ে যেতে পারে। একে ‘ড্রাই আই’ বলে। চোখের পানির তিনটি অংশ- লিপিড বা চর্বি, অ্যাকুয়াস বা পানি ও মিউসিন বা পিচ্ছিলকারক। শীতে বায়ুমণ্ডল শুষ্ক থাকার জন্য অ্যালার্জিক কনজাংটিভাইটিস যাকে সাধারণভাবে চোখ ওঠা বলে তাও হতে পারে।

এ সময় কিছু ভাইরাসের প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় তা চোখকেও সংক্রমণ করে ভাইরাল কনজাংটিভাইটিস করে। এর ঠিকমতো চিকিৎসা না হলে চোখের কর্নিয়া বা মণিতে গর্ত বা ঘা হতে পারে। একে কর্নিয়াল কেরাটাইসিস বলে।

আরও পড়ুন: যেসব কারণে পুরুষের বন্ধ্যত্ব হতে পারে

শীতে ঠান্ডা সর্দি হতে দেখা যায়, ফলে নাক বন্ধ হয়ে যেতে পারে। চোখের পানি চোখে তৈরি হয়ে নাক ও নেত্রনালি দিয়ে গলায় চলে যায়। নাক বন্ধ থাকলে চোখ দিয়ে পানি বের হয় এবং চোখে ইরিটেশন করে।

শীতকালে দেখা যায়, আমাদের দেশে বাণিজ্যিকভাবে ফল ও ফুলের চাষ হয়। কৃষিকাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতির কারণে কর্নিয়া আঘাতপ্রাপ্ত হয়। তাই এ কাজে নিযুক্ত ব্যক্তিরা সতর্ক থাকবেন এবং চোখের যে কোনো ট্রমা বা আঘাতে অতি শিগ্গির নিকটবর্তী চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেবেন।

চোখ দিয়ে অনবরত পানি পড়া ও কেতুর জমা

চোখের নেত্রনালির মুখ বন্ধ হওয়া যাকে পাংটাল বা অকলুশন বলে, তার ফলে এ সমস্যা হয়। নেত্রনালি বন্ধ হয়ে যাওয়া যাকে ক্রনিক ডেক্রায়োসিস্টাইটিস বলে। ফলে চোখের পানি বাইরে যেতে পারে না এবং চোখ দিয়ে ময়লা বের হয়। অ্যালার্জির কারণেও চোখ দিয়ে পানি পড়ে। এ জন্য সেক প্যাটেনসি টেস্ট কার হয়। এতে পাংটাল বড় করে একটি সিরিঞ্জ দিয়ে ওয়াশ করা হয়, গলা দিয়ে ওষুধ এলে আশা করা যায় চোখ দিয়ে পানি পড়া কমে যাবে।

আরও পড়ুন: যেসব রোগ সারাবে তুলসী পাতার রস

গলা দিয়ে পানি যদি না যায় সে ক্ষেত্রে ‘ডিসিআর’ নামক অপারেশন করা হয়। চিকিৎকরা অনেক ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক আই ড্রপ এবং ন্যাপ্রোসিন আই ওয়েনমেন্ট দিয়ে চিকিৎসার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

চোখ দিয়ে পানি পড়া

লাক্রিমেশন বা চোখ দিয়ে পানি পড়া এবং ইপিফোরা অর্থাৎ চোখ দিয়ে পানি ও কেতুর বের হওয়ার সমস্যা তখনই হয় যখন নেত্রনালি বন্ধ হয়ে যায়। চোখে নিউমোকক্কাস জীবাণুর সংক্রমণ হয় এবং পুঁজ জমে ও কেতুর আসে। চোখ ফুলে অ্যাবসেস বা ফোড়া হয়। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসকরা সার্জারি করার পরামর্শ দেন। সার্জারির ৪-৬ মাস পর রোগী আরোগ্য লাভ করে।

চোখ ওঠা

চোখ ওঠা রোগকে কনজাংটিভাইটিস বলে। এক্ষেত্রে ব্যাকটেরিয়াল হলে চোখের ড্রপ ও অয়েনমেন্ট দেওয়া হয়। ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত জটিলতা এড়ানোর জন্য অ্যান্টিবায়োটিক আই ড্রপ ও আর্টিফিসিয়াল আই ড্রপ দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে চিকিৎসা সময় মতো নিলে চোখ লাল হওয়া কমে যাবে।

চোখ লাল হওয়া

চোখ লাল হওয়া কোনো রোগ নয় বরং কোনো রোগের কারণে চোখ লাল হয়। কনজিংটিভাইটিস, অ্যালার্জি, কর্নিয়া বা মণিতে ঘা এবং গ্লুকোমা রোগ, ইউভাইটিস থেকে চোখ লাল হয়। কর্নিয়াতে ঘা হলে চোখের মণিতে সাদা অংশ দেখা যায়। এমনটি হলে চোখে ব্যথা করবে ও দৃষ্টিশক্তি কমে যাবে। কিন্তু কনজাংটিভাইটিস হলে দৃষ্টিতে কোনো সমস্যা কিংবা ব্যথা হবে না।
এক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কোনোভাবেই ফার্মেসি থেকে স্টেরয়েড ড্রপ নেওয়া যাবে না। এমনটি করলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জীবাণুর প্রকোপ বৃদ্ধি পেয়ে কর্নিয়া ফুটো হয়ে দৃষ্টিশক্তি নষ্ট যাওয়ার আশংকা থাকে।




ঝিনাইদহে জবেদা খাতুন একাডেমির শুভ উদ্বোধন

“একটি এলাকা গড়ে তুলতে হলে শিক্ষাটা সব থেকে প্রথম কর্মসূচী হওয়া দরকার। এছাড়া শুধু একাডেমিক শিক্ষা একটা বাচ্চাকে গড়ে তুলতে পারে না সেজন্য কোমলমতি শিক্ষার্থীদের একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি নৈতিক শিক্ষাকে অত্যন্ত গ্ররুত্ব দিতে হবে, কারণ নৈতিক শিক্ষা গ্রহন না করলে বাংলাদেশ ভবিষ্যতে নৈতিক নাগরিক পাবে না, ফলে এদেশ এগতে পারবে না। এজন্য শিক্ষকরা একটি মহান দায়িত্ব নিয়ে কোমলমতি ছাত্রদের নৈতিক নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠার শিক্ষা দিবেন” জবেদা খাতুন একাডেমি উদ্বোধন কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঝিনাইদহ-২ আসনের নবনির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য নাসের শাহরিয়ার জাহেদী এসব কথা বলেন।

আজ শনিবার (২০জানুয়ারি) সকাল ১১টায় জাহেদী ফউন্ডেশনের অর্থায়নে শহীদ মশিউর রহমান সড়কে জবেদা খাতুন একাডেমির শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করা হয়।

এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার আজিম-উল-আহসান, ঝিনাইদহ পৌরসভার মেয়র কাইয়ুম শাহরিয়ার জাহেদী হিজল, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রথিন্দ্রনাথ রায়, সরকারী কেশব চন্দ্র কলেজের অধ্যক্ষ অশোক কুমার মৌলিক, ঝিনাইদহ সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার (ভার:) খালেকুজ্জান, জাহেদী ফউন্ডেশনের শিক্ষা প্রকল্পের প্রকল্প প্রধান অবসর প্রাপ্ত ব্্িরগেডিয়ার মোস্তফা কামাল রুশো।

এসময় ঝিনাইদহের বিশিষ্টজনেরা, সূধী সমাজের প্রতিনিধি ও অভিভাবক প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি মহুল আরও বলেন ঝিনাইদহে অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে তার পরেও আমি আমার মমতামতি দাদি জবেদা খাতুনের নামে একটি নামে যুগপোযোগী এবং সরকারে সাথে সংগতি রেখে বিশেষ ক্যারিকুলামে শিক্ষাদানের উদ্দেশ্যে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শুরু করতে চেয়েছিলাম, চাই এটা তারই অংশ। এর পরে ঝিনাইদহে একটি বালিকা বিদ্যালয়, একটি কলেজ জাহেদী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠা হবে বলে তিনি জানান। তিনি আরও বলেন শিক্ষাকে আমরা বেশী গুরুত্ব দিতে চাই কারন, ঝিনাইদহকে একটি শিক্ষিত ও সমৃদ্ধ জনপদ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। এছাড়াও এখানে মেডিকেল কলেজ হবে বলেও তিনি আশ্বস্থ করেন।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যকালে পুলিশ সুপার বলেন নতুন ক্যারিকুলাম একটি যুগপোযোগী শিক্ষা ব্যবস্থা। এই শিক্ষার পাশাপাশি নৈতিক শিক্ষা ও প্রযুক্তিগত শিক্ষায় আগামী প্রজন্মকে গড়ে তুলতে হবে তাহলে বিশ্বের দরবারে সকলের সাথে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় টিকে থাকতে পারবে বাংলাদেশ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাহেদী ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক আবু শাহরিয়ার জাহেদী পিপুল।




বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থ লুটকারী হ্যাকাররা এখন আরও শক্তিশালী: ইউএনওডিসি

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ লুটকারী উত্তর কোরিয়ার হ্যাকার গ্রুপ লাজারাস এখন আরও শক্তিশালী হয়েছে। তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে আরও কিছু হ্যাকার। সবাই মিলে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যাংকিং ও মাদক পাচারকারীদের সঙ্গে নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে। এই হ্যাকার গ্রুপটি নিজেদের মধ্যে অর্থ ভাগাভাগি করছে ক্যাসিনো ও ক্রিপ্টো কারেন্সি বিনিময়ের প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহার করে।

জাতিসংঘের মাদক ও অপরাধ বিষয়ক অফিস ইউএনওডিসি সোমবার এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মেকং (মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, লাওস ও কম্বোডিয়াকে বোঝায়) অঞ্চলে উত্তর কোরিয়ার লাজারাসসহ আরও কিছু হ্যাকার গ্রুপের বেশ কিছু তৎপরতা সম্প্রতি আমাদের বিশেষজ্ঞদের চোখে পড়েছে। বিভিন্ন হ্যাকিংয়ের তথ্য ও ব্লকচেইন ডাটা বিশ্লেষণ করে এসব কর্মকাণ্ড শনাক্ত করা হয়েছে।

রয়টার্সের খবরে বলা হয়- এই হ্যাকার গ্রুপের বিষয়ে জানতে চাইলে জেনেভায় জাতিসংঘের উত্তর কোরিয়ান মিশনের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমি এ বিষয়ে কিছু জানি না। এর আগে লাজারাসকে নিয়ে যেসব প্রতিবেদন করা হয়েছে তার সবটাই জল্পনা ও মিথ্যা তথ্য।

ইউএনওডিসি বলছে, লাজারাস গ্রুপ উত্তর কোরিয়ার প্রধান গোয়েন্দা সংস্থার ছত্রছায়া থেকে কাজ করে। গ্রুপটি উচ্চপর্যায়ের কিছু সাইবার হামলা, মুক্তিপণ আদায়ের সঙ্গে জড়িত। উত্তর কোরিয়ার হ্যাকারদের চুরি করা অর্থ দেশটির অস্ত্র খাতে বিনিয়োগ করা হয়।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে লাজারাস বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের সার্ভারে সাইবার হামলা চালিয়ে প্রায় ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার হাতিয়ে নেয়। এই লুটের অর্থ ফিলিপিন্সের অনুমোদিত কিছু ক্যাসিনো ও জাঙ্কেট লাজারাসে নেওয়া হয়েছিল।




প্রেমে একের পর এক ব্যর্থতা, আক্ষেপ করে যা বললেন সালমান খান

বলিউডে ভাইজানখ্যাত অভিনেতা সালমান খান। নিজের ক্যারিয়ারে উপহার দিয়েছেন একের পর এক হিট সিনেমা। এরই মাধ্যমে অর্জন করেছেন কোটি ভক্তের ভালোবাসা। তবে সাফল্যের পাশাপাশি বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতেও জায়গা করে নিয়েছেন অসংখ্যবার।

বিশেষ করে তার ব্যক্তিগত ও প্রেমজীবন নিয়ে একাধিকবার শিরোনাম হয়েছেন এই সালমান। সংগীতা বিজলানি থেকে ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন কিংবা হালের ক্যাটরিনাদের মতো বলিউড ডিভারা ছিল তার প্রেমিকার তালিকায়। তবে কোনো প্রেমই পরিপূর্ণ হয়নি সালমানের জীবনে। একে একে ছেড়ে গেছেন সবাই।

আর সেই দায় নিজের কাঁধেই তুলে নিয়েছেন ভাইজান। সালমান খানের মতে, বিচ্ছেদের কারণ তিনি নিজেই। দোষ তারই। ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় টিভি শো ‘আপ কি আদালত’-এ এসে এমনটাই জানিয়েছিলেন খান সাহেব।

গত বছর ‘আপ কি আদালত’-এ হাজির হয়েছিলেন সালমান খান। সেখানে বিভিন্ন কথোপকথনে নিজের প্রেমজীবন নিয়েও কথা বলতে দেখা যায় তাকে। সেই ভিডিওটি নতুন করে ফের ঘুরছে ইন্টারনেটে। যেখানে সালমানকে বলতে শোনা গেছে, প্রেমের ব্যর্থতায় দোষ তারই ছিল। অশ্রুসিক্ত চোখে কথাগুলো বলেন সালমান।

সঞ্চালক রজত শর্মার প্রশ্নের জবাবে সালমান জানান, ‘যখন প্রথম সম্পর্ক ভাঙে তখন দোষ অপর ব্যক্তিকে দেওয়া যায়।

দ্বিতীয় সম্পর্ক ভাঙলে তখনো তাকেই দোষ দেওয়া যায়। তৃতীয় সম্পর্ক ভাঙলে মনে মনে একটু হলেও সন্দেহ জাগে। আর চতুর্থ বা পঞ্চম সম্পর্ক ভাঙলে কোথাও গিয়ে নিজের দোষগুলো খুঁজে দেখতে হয়। তবে যখন ষষ্ঠ সম্পর্ক ভাঙে তখন একটা বিষয় স্পষ্ট হয়ে যায়, নাহ দোষ তো আমারই ছিল!’ এ কথা বলার সময় সালমান খানের চোখের কোনে পানি জমতে দেখা যায়।

ক্যারিয়ারের শুরু থেকে একের পর এক বিভিন্ন নায়িকারর সঙ্গে সম্পর্কে থেকেও আজও ব্যাচেলর সালমান খান। সেই তকমা ঘোচাতেও চেয়েছিলেন বহুবার। তবে কোনো সম্পর্কই বেশি দিন স্থির হয়নি। আর জীবনের এই পর্যায়ে এসে এখন নিজেকেই দোষ দিয়ে থাকেন ভাইজান। তবে ভক্তদের প্রত্যাশা একটিই— জীবনটা নতুন করে শুরু করুক এই মেগাস্টার। তার পাশে কাউকে দেখার তীব্র ইচ্ছায় এখনো ব্যাকুল তার কোটি অনুরাগী।

সালমান খানকে সর্বশেষ দেখা গেছে ‘টাইগার ৩’ চলচ্চিত্রে। টাইগার ফ্র্যাঞ্চাইজির তৃতীয় চলচ্চিত্র এটি। এতে আরও অভিনয় করেছেন ক্যাটরিনা কাইফ ও ইমরান হাশমি। ২০২৩ সালের দীপাবলিতে মুক্তি পায় সিনেমাটি। বক্স অফিসেও পেয়েছে সফলতা।




আমঝুপিতে কমিউনিটি এডুকেশন ওয়াচ গ্রুপের ত্রৈ-মাসিক সভা  

‘‘সবারজন্য মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিতকরা, ঝরে পড়া রোধ ও কমিউনিটির অংশ গ্রহনে কমিউনিটি এডুকেশন ওয়াচ গ্রুপ নানাভাবে কর্মসূচী গ্রহন ও বাস্তবায়ন করছে”। তার ধারাবাহিকতায় শনিবার সকাল ১০টার দিকে মানব উন্নয়ন কেন্দ্র (মউক) এর হলরুমে কমিউনিটি এডুকেশন ওয়াচগ্রুপের ত্রৈ-মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়।

গনসাক্ষরতা অভিযানের সহায়তায় মানব উন্নয়ন কেন্দ্র মউক এ কর্মসূচী বাস্তবায়ন করছে।

কমিউনিটি এডুকেশন ওয়াচ গ্রুপের সভাপতি অধ্যাপক সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে মেহেরপুরের প্রাথমিক শিক্ষায় বর্তমান সার্বিক অবস্থা বিশ্লেষণ করে মউকের নির্বাহী প্রধান আশাদুজ্জামান সেলিম “তিনি ঝরে পড়া রোধে এস.এম.সি, পিটিএ ও স্লীপ কমিটির কার্যক্রম, কমিউনিটির অংশ গ্রহন সহ শিক্ষায় বিনিয়োগও শিশু বান্ধব শিক্ষা নিয়ে নানা কর্মসূচী তুলে ধরেন”।

এসময় আরো বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম কিবরিয়া, জেলা প্রোগ্রাম ম্যানেজার সাদ আহাম্মদ, প্রকল্পের প্রোগ্রাম ম্যানেজার মোছাঃ কাজল রেখা ।

অনুষ্ঠানে আমদহ ও আমঝুপি ইউনিয়নের সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন। পরিচালনার স্বার্বিক দায়িত্বে ছিলেন কমিউনিটি এডুকেশন ওয়াচ কার্যক্রমের সহকারী প্রোগ্রাম অফিসার মোঃ আশিক বিল্লাহ এবং মোছাঃ চাঁদ তারা সূর্য।




কোটচাঁদপুরে সবুজ পাতার ফাকে দেখা মিললো আগাম আমের মুকুল

ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে আম গাছে সবুজ পাতার ফাকে দেখা মিলতে শুরু করেছে আগাম মুকুল। জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে আমের মুকুল আসার কথা থাকলেও নির্ধারিত সময়ের একমাস আগেই পৌষের শুরুতেই আবহাওয়াগত ও জাত ভেদের কারণে পৌর এলাকা সহ উপজেলা প্রতান্ত অঞ্চলের আম গাছে দেখা দিয়েছে মুকুল।

আগাম মুকুল আসায় উপজেলা জুড়ে বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে মিষ্টি গন্ধ। মুকুলের মৌ মৌ মিষ্টি গন্ধ জানান দিচ্ছে প্রকৃতিতে মধুমাস সমাগত। আগাম মুকুল আশায় আম চাষিদের মনে আশার আলো দেখা দিয়েছে। তবে ঘনকুয়াশা বা শৈত্যপ্রবাহ নামলে এই সকল আগাম মুকুলের ক্ষতি হাওয়ায় আশঙ্কা আছে বলে জানিয়েছে কৃষি বিভাগ।কোটচাঁদপুর উপজেলা কৃষি সূত্রে জানা যায়, এই উপজেলায় ৭ শত হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের আমের বাগান আছে। এখান থেকে আম উৎপাদন হয় ১২ হজার ৬ শো মেট্রিকটন। এখানকার চাষকৃত আম হলো, ফজলি, ল্যাংড়া, গ্রেট বুম্বায় গোপালভোগ, আম্রপালি, ইত্যাদি

এদিকে আগাম মুকুলের দেখা দেওয়ায় বাগান মালিকরা অনেকটা আগে ভাগেই আম বাগানগুলোতে পরিচর্যার কাজ শুরু করেছে। আমের রাজধানী হিসেবে রাজশাহী ও চাপাইনবাবগঞ্জ বিখ্যাত হলেও কোটচাঁদপুর উপজেলাও কোনো অংশে কম নয়।

সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম সহ পৌর এলাকার ঘুরে দেখা যায় বাড়ির আঙ্গিনায় ও বাগানের কিছু কিছু গাছে আগাম মুকুল আসতে শরু করেছে। কথা হয় পৌর এলাকার আম চাষী রাজেদুল ইসলাম রাজা মিয়া ও মনিরুল ইসলামের সাথ তারা বলেন, আবহাওয়াগত ও জাত ভেদের কারণে নির্ধারিত সময়ের একমাস আগেই কিছু কিছু গাছে দেখা দিয়েছে মুকুল। তবে আরো কিছু দিন পরে বাগানের প্রতিটি গাছেই পুরোপুরিভাবে মুকুল ফুটতে শুরু করবে। আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে এবার গাছগুলোতে মুকুলের সমারোহ ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান তারা।

উপজেলা কৃষি সম্পসারন অফিসার হুমায়ূন কবির জানান, এখনি মুকুল আশার সময় । আবহাওয়াগত ও জাত ভেদের কারণেই মূলত কিছু কিছু আমের গাছে আগাম মুকুল এসেছে। ঘনকুয়াশা বা শৈত্যপ্রবাহ নামলে আগাম মুকুলের ক্ষতি হবে। আবহাওয়া শেষ পর্যন্ত অনুকূলে থাকলে জানুয়রির শেষ সময়ে সব গাছে মুকুল দেখা যাবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।




৩৬০০ জন কনস্টেবল নিয়োগ দেবে বাংলাদেশ পুলিশ

বাংলাদেশ পুলিশ জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। দেশের ৬৪ জেলা থেকে এবার ৩ হাজার ৬০০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এর মধ্যে ৩ হাজার ৬০ জন পুরুষ ও ৫৪০ জন নারী নিয়োগ পাবেন। ইতিমধ্যে অনলাইনে আবেদন শুরু হয়েছে। আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করা যাবে।

যোগ্যতা

আগ্রহী প্রার্থীদের এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। ন্যূনতম জিপিএ-২ দশমিক ৫ থাকতে হবে। আবেদনের জন্য বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক ও অবিবাহিত হতে হবে। তালাকপ্রাপ্ত গ্রহণযোগ্য নয়। ২০২৪ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি তারিখে প্রার্থীর বয়স ১৮ থেকে ২০ বছরের মধ্যে হতে হবে। এ ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধা ও অন্যান্য কোটার জন্য বিদ্যমান কোটা অনুসৃত হবে।

শারীরিক যোগ্যতা

সাধারণ ও অন্যান্য কোটার ক্ষেত্রে পুরুষ প্রার্থীর উচ্চতা ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি হতে হবে। ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা (বীর মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি ছাড়া) কোটার ক্ষেত্রে ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি। নারী প্রার্থীর উচ্চতা সাধারণ ও অন্যান্য কোটার ক্ষেত্রে ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি হতে হবে। ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা কোটার ক্ষেত্রে ৫ ফুট ২ ইঞ্চি।

পুরুষ প্রার্থীর বুকের মাপ সাধারণ ও অন্যান্য কোটার ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থায় ৩১ ইঞ্চি ও সম্প্রসারিত অবস্থায় ৩৩ ইঞ্চি। বীর মুক্তিযোদ্ধা কোটার ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থায় ৩০ ইঞ্চি ও সম্প্রসারিত অবস্থায় ৩১ ইঞ্চি।

আবেদনের প্রক্রিয়া

আগ্রহী প্রার্থীদের http://police.teletalk.com.bd/home.php এএই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। এই ওয়েবসাইটে আবেদন ফরম পূরণের সহায়ক হিসেবে ভিডিও টিউটোরিয়াল এবং ফরম পূরণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই https://www.police.gov.bd/en/recruitment_information লিংকে জানা যাবে।

আবেদনের সময়সীমা

৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, রাত ১১টা ৫৯মিনিট পর্যন্ত।

বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিতে দেখুন

সূত্র : বাংলাদেশ পুলিশের ওয়েবসাইট।




৩১তম বিসিএস ক্যাডারদের ১২তম বছরকে বর্ণিল করলেন জেমস

৩১তম বিসিএস ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের চাকরিতে প্রবেশের ১১বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে শুক্রবার রাতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মঞ্চ মাতালেন জেমস।

সংবাদমাধ্যম অনুযায়ী, রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তন মঞ্চে শুক্রবার রাত আটটার কিছু সময় পর আসে ব্যান্ড নগর বাউল ব্যান্ড। এসময় পরপর ১৫টি গান গেয়ে মঞ্চ ছাড়েন শিল্পী জেমস।

কর্মজীবনের ১২তম বছরে পা দেওয়ার মুহূর্ত আনন্দঘন করে তুলতে বর্ণিল এই আয়োজন করে ৩১তম বিসিএস ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা। যাতে যোগ দেন বিভিন্ন ক্যাডারে কর্মরত অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা।

অনুষ্ঠানটি উৎসর্গ করা হয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামালের প্রয়াত স্ত্রী ক্রীড়াবিদ সুলতানা কামাল খুকীকে। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুকীর ভাই গোলাম আহমেদ টিটো।

অ্যাথলেট বোনকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করার পাশাপাশি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতে বঙ্গবন্ধুসহ তার পরিবারের সদস্যদের নিহত হওয়ার ঘটনা নিয়েও কথা বলেন গোলাম আহমেদ টিটো।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে সংগঠনের সদস্য ও তাদের সন্তানরা গান, কবিতা ও নৃত্য পরিবেশন করেন। এরপরই মঞ্চে আসেন কণ্ঠশিল্পী জেমস। তুমুল করতালি দিয়ে তাকে স্বাগত জানান মিলনায়তন ভর্তি দর্শকরা। প্রথমেই তিনি গেয়ে শোনান ‘কবিতা তুমি স্বপ্নচারিনী হয়ে’ গানটি।

এরপর একে একে – দিওয়ানা দিওয়ানা, গুরু ঘর বানাইলা কি দিয়া, সুলতানা বিবিআনা সাহেব বাবুর বৈঠকখানা, রাতের তারা আমায় কি তুই বলতে পারিস, চাল চালে আপনি ঘার, এ মেরে হামছাফার,

চোখের দেখায় মনের দেখা হয়, দুষ্টু ছেলের দল, দুঃখিনি দুঃখ করোনা, ঝাকানাকা ঝাকানাকা দেহ দোলানা, সুন্দরীতমা আমার তুমি নীলিমার দিকে তাকিয়ে বলতে পারো, পাগলা হাওয়ার তরে ও ভিগি ভিগি গেয়ে মঞ্চ মাতান জেমস।

সূত্র: ইত্তেফাক